মনের কথা চোখে না দেখে সবকিছুই খাওয়া যায় সে -বিষ- হোক না কেন, হোক না কেন ফুটপাতের হোটেলের –কাওয়া বিরাণী-, হোকনা কেন অদেখা ধোয়া শাকসবজি।
void(1); void(1);
এভাবে শুধু আমি খায়না -খান আপনিও। তবুও আপনি-আমি এখনও বেঁচে আছি। আজ না লিখে পারলাম না । আমি আজ বাসে চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহী যাচ্ছিলাম।
১ ঘন্টার রাস্তা। বাসের যাত্রাটা ভাল ছিল। ১ ঘন্টার রাস্তায় অনেক কিছুই দেখা-অদেখা জিনিস দেখলাম।
কিন্তু সবচাইতে আমাকে অদ্ভুত লেগেছে সেটা হচ্ছে- টমেটো দেখে-। এটা আবার সাধারণ টমেটো না।
একা ক্লোনিং-এর মত ব্যাপার। রাস্তার ধারে ধারে টমেটোকে রাসায়নিক দ্রব্য দিয়ে রাত রাতে পাকানো হচ্ছে এগুলো। স্ব-চোখে প্রকাশে। কিন্তু এই চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে রাজশাহী রুটে কত প্রশাসনের লোক চলা-চল করে । তবুও কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয় না।
মনে হচ্ছে- চোখ থাকিতে অন্ধ-। এই রকশ অবস্থা হয়ে দাড়িছে। আমি বা আপনি জানি অস্বাস্থ্যকর খাবার খেলে শরীরের জন্য ক্ষতিকর। এটাও জানি সেই ফুটপাতের কাওয়া বিরানী খেলে শরীর অসুস্থ হতে পারে কিন্তু আমরা হোটেলের কাওয়া বিরানী খাচ্ছি কি টাটকা খাসির মাংস খাচ্ছি সেটা আমাদের অবচেতনে ঘটছে। অথচ- এই রাস্তার পাশে প্রকাশ্যে কাঁচা টমেটো কে রাতা-রাতি মারা হচ্ছে রাসায়নিক জিনিস দিয়ে, এটা সত্যি ভাবনতো কতটা বিপদজনক।
আপনি ভাবছেন আপনি এখন ঢাকা বিংবা অন্য শহরে আছেন। আপনার কোন সমস্য হবে না কিন্তু এই টমেটো গুলো কোন না কোন দিক দিয়ে যাচ্ছে আপনারিই বাজরে-যেগুলো আপনি কিনছেন এবং খাচ্ছেন তাই আসুন আমরা এর প্রতিবাদ জানায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।