স্বেচ্ছাচার না করা গেলে তারে স্বাধীনতা বলে না। স্বাধীনতা মানেই স্বেচ্ছাচারের অধিকার। ...জালাল আলমগীরের থাইদেশে মৃত্যুতে যে বাংলাদেশে প্রায় রাষ্ট্রীয় ধরনে (নাম্বার ১-এ বর্ণিত) শোকপ্রকাশ ঘটল এইটা সম্ভব হইছে মহীউদ্দীন খান আলমগীরের পরিচিতির জোরেই। আহমদ ছফা যখন মারা গেছিলেন তখন আওয়ামী লীগের বুদ্ধিজীবীকুল যাতে ছফারে বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে দাফন করা না যায় তার জন্য বহু সোচ্চার হইছিলেন–শোক জানানো তো দূরকথা! শেখ হাসিনা, ড. মুহাম্মদ ইউনূস, তোফায়েল আহমেদ, এইচটি ইমাম, মশিউর রহমান, তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আবুল মাল আবদুল মুহিত, আবুল কালাম আজাদ, সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত–এনারা কেউই কিন্তু কয়দিন আগে মারা যাওয়া কথাশিল্পী রশীদ করীমের মৃত্যুতে শোক দেখাইতে যান নাই। তার দরকারও ছিল না সেইটা আমরা সকলেই জানি। কিন্তু যেখানে পিতৃপরিচয় সন্তানের পরিচয়রে তৈরি কইরা দেয় তারে দেইখাও না দেখার ভান করার কী আছে? জালাল আলমগীরের এর চেয়ে বড় কোনো পরিচয় ছিল না যে তিনি মহীউদ্দীন খান আলমগীরের ছেলে ছিলেন। তার আত্মার শান্তি হউক!... পুরা লেখা দেখুন কুতর্কের দোকানে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।