আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শাহ্ শরিফ জিন্দানী (রহঃ) সাহেবের মাজার শরীফ জিয়ারত ও নওগাঁ ভ্রমন

আমার বন্ধুর জন্য চিরদিন ত্যাগ স্বীকার করতে চাই। গতকাল ২৫/১১/২০১১ ইং তারখিে আমার স্ত্রীসহ শ্বশুর বাড়ীর সবাইকে নয়িে বড়োতে গয়িছেলিাম নওগাঁয়। না এটা জলো নওগা না, এটা হচ্ছে সরিাজগঞ্জ জলোর তাড়াশ উপজলোর নওগাঁ। পাঠান শাসনামলে এই গ্রামটি নতুন প্রতষ্ঠিতি হয় বধিায় এর নাম রাখা হয় নতুন গ্রাম বা নবগ্রাম অথবা নওগাঁ। চলন বলি বাংলাদশেরে সুপরচিতি ও বৃহত্তম বলি।

এই বলিরে পাশইে গোড়াপত্তন হয়ছেে নওগাঁ নামক গ্রামরে। হযরত শাহ্ শরফি জন্দিানী (রহঃ) একজন র্ধমপ্রান বীর পুরুষ ছলিনে। তনিি ইরাকে জন্দিান শহর হতে র্ধম প্রচাররে উদ্দশ্যেে কছিু অনুচর সহ ভারত র্বষে আসনে। ভারতরে রাজধানী দল্লিী হতে ১৫২০ খ্রঃি সুলতান নাসরিুদ্দনি নসরত শাহরে আমলে বাংলাদশেে উপস্থতি হন এবং ববিন্নি স্থান অতক্রিম করে চলনবলিরে এ নওগাঁ নামক স্থান অধকিার করনে। এ সর্ম্পকে যে কংিবদন্তী প্রচলতি আছে তা এরুপঃ- তখন মানসংিহরে ভ্রাতা ভানুসংিহ নামে এক প্রভাবশালী রাজা নওগাঁ শাসন করতনে।

তনিি ছলিনে দবে-দবেী ভক্ত, বলিাশ প্রয়ি ও মুসলমান বদ্বিশেী রাজা। তার কালী মন্দরিে অনকে র্মুতি ছলি, আর ছলি তাদরে উপাসনা করার জন্য পুরোহতি। ভানু সংিহ রাজার নওগাঁ রাজ্যে অন্যায় অত্যাচারে জন জীবন অতষ্ঠি ছলি। হযরত শাহ্ শরফি জন্দিানী (রহঃ) ভানু সংিহ রাজার এহনে অপর্কমরে কথা শুনে আর স্থরি থাকতে পারলনে না। তাই একদনি তনিি সদলবলে বাঘরে পঠিে সওয়ার হয়ে নওগাঁ আসনে এবং সরাসরি কালি মন্দরিরে সামনে উপস্থতি হন।

এ খবর শুনে রাজা অগ্নর্শিমা হয়ে দরবশে দলরে সামনে স্বয়ং উপস্থতি হন এবং তাদওে মারতে উদ্যত হন। এমন সময় দখেনে দরবশে বাহনিীর পাশে বশিালাকার বাঘ এবং তার পাশইে র্সপ। রাজা ভয়ে পলায়ন করনে এবং পরর্বতীতে স্বপরবিারে নৌকায় চড়ে আত্ব বর্সিজন দনে। হযরত শাহ্ শরফি জন্দিানী (রহঃ) খুব সহজইে নওগাঁ অধকিার করনে। কথতি আছে রাজার দুই পুত্র জবিীত ছলি পরে তারা পীর সাহবেরে কাছে ইসলাম র্ধম গ্রহন করনে।

র্সব প্রথমে তনিি কালী মন্দরিরে সমস্ত র্মুতি অপসারন করনে এবং এবং একটা আস্তানা নর্মিাণ করনে। হযরত শাহ্ শরফি জন্দিানী (রহঃ) নব দীিত মুসলমিদরে নয়িে একটা জামাত গঠন করনে এবং চলন বলিরে বভিন্নি অঞ্চলে ইসলামরে দাওয়াত পৌছান। মুসলমান সংখ্যা দনি দনি বৃদ্ধি পাওয়ায় তাদরে নামাজ আদায়রে সুব্যবস্থার জন্য ১৫২৬ খ্রঃি গৌড়াধপি সুলতান নসরত শাহরে রাজত্বকালে এবং তার পৃষ্ঠপোষকতায় একটি মসজদি নর্মিাণ করনে। মসজদিটি এক গম্বুজ বশিষ্টি এবং চার প্রান্তে চারটি ছোট ছোট গম্বুজ আছ। ে প্রধান গম্বুজরে উচ্চতা ২৬ ফুট যাতে খলিানরে কাজ করা।

মূল মসজদিটরি বাহরিরে দর্ঘ্যৈ ৫০ ফুট, প্রস্থ ৩৩.৫ ফুট, উচ্চতা ২২.৫০ ফুট। মসজদি সংলগ্ন বারান্দার দর্ঘ্যৈ ২৩.৫ ফুট এবং প্রস্থ্য ১১ ফুট। মসজদিরে দওেয়ালরে পুরুত্ব ৯.০ ফুট। প্রাচীনকালে নর্মিতি এই মসজদিে আমরা সবাই জুমআর নামাজ আদায় করলাম। তারপর দুরদুরান্ত থকেে আসা বভিন্নি মানুষরে রান্না করা খচিুরী খলোম।

আশে পাশরে অনকে কছিু ঘুড়ফেরিে দখেে আসররে নামাজ আদায় করলাম। তারপর মসজদিরে সামনে দাড়ালাম। মনরে মধ্যে ৫০০ বছর আগরে স্মৃতি গুলো ভসেে উঠল। সইে মানুষগুলো আর আমাদরে মাঝে দৃশ্যত নইে, সইে পীর সাহবেওে আমাদরে মাঝে দৃশ্যত অর্বতমান। কন্তিু তার হাতে নর্মিতি ৫০০ বছর আগরে সইে প্রাচীন মসজদিটি আজও কালরে সাী হয়ে দাড়য়িে আছ।

ে যখোনে প্রতি শুুক্রবার শত শত মানুষ জুমআর নামাজ আদায় করনে। এবং প্রতি বছররে চত্রৈ মাসরে ১ম শুক্রবার বাৎসরকি ওরছ মোবারক অনুষ্ঠতি হয়। হযরত শাহ শরীফ জন্দিানী (রহঃ) দৃশ্যত আমাদরে মাঝে না থাকলওে আছনে আমাদরে অন্তর,ে সমস্ত মুসলমানদনে মনরে মণি কোঠায় ঋদয়রে রাজা হয়। ে কনেনা বাংলার জমনিে ইসলাম প্রতষ্ঠিার জন্য তাদরে অবদানরে কথা বাঙালী মুসলমান কোনদনি ভুলবে না। মসজদিরে পাশইে হযরত শাহ্ শরীফ জন্দিানী (রহঃ) সাহবেরে মাজার শরীফ রয়ছে।

ে মাজাররে দর্র্ঘৈ ৯ ফুট ৪ ইঞ্চ,ি প্রস্থ ৬ ফুট ৬ ইঞ্চি এবং উচ্চতা ৬ ফুট ৩ ইঞ্চ। ি সব কছিু ঘুড়ে দখেে মনরে ঘরে ৫০০ বছর আগরে পবত্রি স্মৃতি মখেে বকিাল ৫.৩০ মনিটিে বাড়ীর উদ্দশ্যেে রওয়ানা হলাম। ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।