সমাজ এখন খুবই খারাপ সময় পার করছে। আগে পোলাপাইন পড়ালেখা করত এখন করে লুলগিরি! পোলাগুলা এত ইতর হইছে আপনারা তো জানেনই।
আগে ছেলেরা পড়ালেখা কইরা ভাল কলেজ ভারসিটি তে চান্স পাইত। পড়ালেখা করাই তাদের উদ্দেশ্য ছিল। কিন্তু ভাইয়েরা বিশ্বাস করেন আর না করেন আমি কিছু পিচ্চি পোলাপাইনরে চিনি যারা মেধাবি না হওয়া সত্বেও ভাল প্রতিষ্ঠানে তে চান্স পাইছে।
চান্স পাইয়া তো দাত আর বন্ধ হয় না ওদের কাছে ভাল প্রতিষ্ঠানের মানে হল ভাল গার্ল ফ্রেন্ড। মানে গার্ল ফ্রেন্ড পাইতে সুবিধা হইব। শালা লুল!
তারপরে শুরু হইল মোবাইলে প্রেম। আহ কি ভাব, প্রেম করতেছি। শালা বাপের টাকা খরচ কইরা প্রেম করস লজ্জা করে না? যাই হোক এই হইল কিছু।
আরেক পদের পাদের পোলাপাইন যারা চেহারায় "সুন্দরী" প্রাইভেট টাইপে পড়ালেখা করে গার্ল ফ্রেন্ডরে লইয়া মোবাইলে ঢুকায় রাখে। এরাও বাপের টাকা খরচ করে।
আরো আরেক পদের পাদের পোলাপাইন যারা গার্ল ফ্রেন্ডের কাছ থেইক্কা টাকা লয়, মোবাইলের "খরচ"!
আরো এক পদের পোলাপাইন যারা খালি সুযোগ খুযে! কিসের বলেন তো? হ্যা লাগানোর! কি লাগানোর? পিসিতে পেন ড্রাইভ লাগানোর, খারাপ কিছু মনে কইরেন না।
এদের সবার মধ্যে কিছু জিনিস কমন। কি জানেন?
১।
এরা বাবা মায়ের সাথে এক ধরনের প্রতারোনা করছে।
২। শেষে সবাই ধরা খায়, কারন মা বাবার কাছে পছন্দের কথা বলতে পারে না, গার্ল ফ্রেন্ডও যেই পোলার পয়সা বেশী সেই পোলার লগে ভাগে, গার্ল ফ্রেন্ডের মা বাবাও সেই ধরনের পোলাপাইন পছন্দ করে। সোজা বিয়ে করায় দেয়।
৩।
পরে এরা দেবদাস হয়ে ঘুরে, জীবনে ধরা খায়! কিছুই করতে পারে না।
মেয়েদেরও কিছুটা দোষ আছে, পাখা হইলেই বয় ফ্রেন্ড লাগবো! পোলারা আরো বেশী।
মেইন কথা ২টা
১। পাখা হইলেই আমার একটা লাগবো এইটা *লের ধারনা। মেয়ে ছেলে সবার একই কথা "আমার একটা লাগবো"
২।
জীবনে আপনি যতই মেয়ের পেছনে ঘুরেন, লাভ নাই। মেয়েরা বাবা মার কথার বাইরে যায় না। বাবা মা পছন্দ করে স্টাব্লিস্ট ছেলে, তাই স্টাব্লিস্ট হোন। মেয়ে পেয়ে যাবেন। ভাবার কিছু নাই।
অনেক যায়গায় এই কথাটা শোনা যায় "আমি এখন তোমার বাবা-মার কাছে কিভাবে যাবো? নিজের পায়ে একটূ দারাই" তাই আগে দাড়ান পরে "ফ্রেন্ড" বানান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।