তুমি ক্ষমাশীল হও, সৎ কাজের আদেশ কর, আহাম্মকদের থেকে দূরে থাকো. -সুরা আরাফ, আয়াত.১৯৯
উত্তর উত্তর প্রমশন পাইয়া মিরার পা আর মাটি স্পর্শ করিতে ছিলোনা। সামসুল কবির কেবলি ফ্যাল- ফ্যাল নয়নে মিরার দিকে তাকাইয়া থাকিয়া; মনের ভেতরে এক দহনে ভুগিতে ভুগিতে আত্ম গ্লানীতে, নিজেকে চিন্তিত করিয়া তুলিতে থাকে। কি নাই, তাহার মধ্যে যাহা মিরার আছে। বড় সাহেবর হাত,পা ধরা-ধরি করিয়া, এই মিরার চাকুরীর একখানা সুবন্দোবস্ত করিয়া দিয়া যখন, মিরার কাছে আসিয়া কহিলো- "তোমার জন্য যতটুকু সম্ভব করিয়াছি। " শত কষ্টে মলিন মিরা, মুখ খানি আরো মলিন হইতে মলিনতর করিয়া কহিলো- আপনার এই ঋন আমি, শোধিতে পারিবনা, কোনদিন।
" সামসুল কবির ফোরন কাটিয়া কহিলো- কোন এক রাতে শোধিয়া দিও। মিরা কিঞ্চিত ভ্রু কুঁচকাইয়া কহিলো- "মেয়েদের এতো ফেলনা ভাবিতে নাই। ইহাতে নারী জাতীর অপমান হয়। " সামসুল কবির ভেতরে ভেতরে কুঁচকাইয়া গেলো। তাহার মধ্যকার পুরুষ তাহাকে কম্পিত করিল।
বৃথাই এই কন্যার জন্য সময় নষ্ট সে করিয়াছে, ইহা তার বেশ বোধ হইলো। দিনে দিনে মিরার যীর্ন-শীর্ন ভাব কাটিয়া গেলো। "হেল্প ডেস্ক" হইতে হেল্প পাইতে-পাইতে সে বড় সাহেবের একান্ত সেক্রেটারী হইয়া গেলো। সে অতি একান্তে বড়সাহেবের দরজার সামনে লাল বাত্তি ধড়াইয়া মন আনন্দে দিন পাত করিতে লাগিল।
কেহই সামসুল কবির কে মনে রাখিলো না, না বড় সাহেব- না মিরা।
সামসুল কবির তাহার মাথার ভিতরে লাল বাত্তি ধরাইবার আপ্রান চেষ্টা করিয়া যাইতে লাগিলো, "কি করিয়া মিরাকে আবার পথে বসাইয়া দেয়া যায়, সেই বন্দোবস্ত করার জন্য নানান ফন্দী মাথায় আকিতে লাগিলো। "
ফন্দী মিরাও আঁকিতে ছিলো, তবে সেটা সামসুল কবিরকে নিয়া নয়, যে করেই হউক বড় সাহেবের সহায় সম্পত্তির কিছুটা মালিকানা। একদিন যখন সে বিশাল ধনের মালিক হইয়া যাইবে, তখন আর কেউ তাহার লাল বাত্তির কথা মনে করিবেনা। বড় সাহেব প্রায় পৌড়। কিছুই করিতে পারেনা মিরার সাথে, কেবল কোলে বসাইয়া কিঞ্চিৎ।
তাতে আর কি হয়, নারীর? এ এক বিধাতার দান, এ দানের শেষ নেই অন্ত নেই। একদিন যখন কোন সুপুরুষ কে সে স্বামি বলিয়া লুফিয়া লিইবে তখন আর সে বুঝিতেও পারিবেনা এই সকল কিঞ্চিৎ। নানীজান কহিতেন- "নারীর শরীর হইলো পুষ্কুনির ট্যাপ্পোনার মতন, উহাতে ঢিল মারিলে ফাঁক হইয়া যায়। কিছু কাল ক্ষেপন করিলে আবার পুর্বের রুপে ফিরিয়া আসে। আজ সে তার নানীজানের কথা বার বার মনে করিতে লাগিলো এবং নিজেকে গর্বিত ভাবিতে লাগিলো, এমন একজন নানী পাইবার জন্য।
সামসুল কবির টাইটান ঘড়ির দোকান হইতে এখনা দামি ঘড়ি মিরার জন্য কিনিয়া লইলো। সে ঘড়ি খানা নানা অনুনয় বিনয় করিয়া মিরাকে উপহার রুপে দিলো। যে মিরা আজি হতে কিছু আগে ম্যাট্রিক পরিক্ষা দেবার প্রয়োজনে পাশের বাড়ির মুনিয়ার ঘড়ি ধার করিয়া পড়িয়া ছিলো। আজ সে এত দামী রুপবতী ঘড়ি পাইয়া আহলাদে গদ-গদ হইলো। কিন্তু তাহা সামসুল কবিরর সামনে প্রকাশ করিলো না।
সামসুল কবিরের অলক্ষে ঘড়ি খানা সকলকে দেখাইতে লাগিলো এবং গর্ব ভরে কহিতে লাগিলো এইরুপ ঘড়ি হাতে দেওয়ার সৌভাগ্য কাহারো হয়নাই এই আপিসে, আমি বিনে। সামসুল কবির তেমন কিছুই কহিলোনা কেবল মাথার ভেতরকার লাল বাত্তি খানাতে সান দিতে লাগিলো সুনিপুন হাতে। ইহার ও পুর্বে এই অফিসে এই রুপ এক ঘটনা ঘটিয়াছিলো। সেই মেয়ের নাম "লাইজু"। সামসুল কবিরের বোধ হয়, সেই মেয়ে তাহার প্রেমে পরিয়াছিলো।
লাইজুর প্রেমে সামসুলের কলিগ সুমন পরিয়া ছিলো বলিয়াই সামসুলের ধারনা। কিন্তু সেই মেয়ে সুমনকে কিছু না বলিয়া, বড় সাহেব তাহাকে যে সকল কু প্রস্তাব দিত তাহা সে অবলীলায় সামসুল কবির কে বলিয়া দিত। এমন কি তাহার সাহায্য ও চাইতো। কিন্তু কিছু বুঝিয়া ওঠার আগে লাইজু একদিন বড় সাহেবের ঘড়ে ঢুকিয়া, আর বাহির হইলো না। বড় সাহেব বারংবার তাহার মুখের খানা ছিনিয়া লইয়া যাইবে আর সে তাহা চুপচাপ সহ্য করিবে ইহা সে হইতে দিবেনা।
বড় সাহবের বেগম সাহেদা পারভিন। কথিত আছে এই মহিলার পিতৃ কূলের ধন সম্পদের জোড়ে বড় সাহেব আজকে বড় হইয়াছেন। না হইলে তাহার মতন একজন কুল মান হীন মানুষ এই রুপে অঢেল টাকার মালিক হয় সেই, হেতু কোথায়? এই মহিলার আবার স্বামীর প্রতি অগাধ টান। সে প্রতি দিন টিফিন ক্যারিয়ারে করিয়া, কিছু অখাদ্য রন্ধন করিয়া, কাজের ছেলে রহিম যোগে আপিসে পাঠাইয়া দেয়। বড় সাহেব সেই বাটি কোন দিন খুলিয়াও দেখেন না।
তিনি মিরাকে লইয়া 'চিলিস' কিংবা 'জিনিজিয়ানে' ঢুমারেন। আর সেই সকল অখাদ্য গলায় নামাইতে হয় সামসুল কবিরকেই।
বড় সাহেবের হঠকারিতার সুযোগে রহিমের সহিত সামসুল কবিরের আলাপ চারিতা বেশ বাড়িয়া গেলো। সে রহিমকে আজি কোকাকোলা তো কাল ফিজাপ খাওয়াইতে লাগিলো। ইহাতে রহিমের মন সামসুল কবিরের উপর প্রসন্ন হইলো।
রহিম সামসুল কবিরকে একজন সৎজন বলিয়া ভাবিয়া নিলো। এমনই এক অসংলগ্ন সময় রহিমের মোবাইল হইতে সে বেগম সাহেবার নাম্বার খানি হাতাইয়া লইলো। নাম্বার হাতানোর পর হইতেই রহিমের সহিত সামসুলের দূরত্ব বাড়িতে লাগিলো। এবং রহিমের কপাল হইতে 'ফচ্' পানি উঠিয়া গেলো। (কিঞ্চিৎ নির্বাচন পুর্বে আমাদিগকের ন্যায় আহাম্মক জনগনের মতন।
) যাহা হউক ইহাতে গল্প থামিয়া থাকিলোনা উহা দ্রুত বাড়িতে লাগিলো। বাড়িতে বাড়িতে এমন রুপ ধারন করিলো যে সামসুল কবিরের চাকুরী চুত্য হইবার ভয় আসিয়া তাহাকে গ্রাস করিল। এসকলের পশ্চাতে যে মিরার হাত আছে তাহা সামসুল বুঝিলো। এবং এও বুঝিলো যে মিরার এত বাড়া-বাড়ির পিছনে তাহার বক্ষে বড় সাহেবের হাত আছে। কারন রাগে, দুখেঃ, অভিমানে সে একবার বড় সাহেবের কামরায় গিয়াছিলো।
যাইবার কালে দেখিয়াছিলো বড় সাহেবের দরজায় লাল বাত্তি জ্বলিতেছে। দরজায় টোকা দিতে কামরার মধ্যে একপ্রকারের হুড় মুর শব্দ তাহার কান এড়াইলোনা। ভেতরা প্রবেশর পর সে দেখিতে পাইলো মিরার চুল অগোছানো। তাহার এক কানে দুল নাই, উহা পড়িয়া আছে বড় সাহেবের টেবিলের উপর। সামসুল কবির যতটা সম্ভব নিজেকে প্রবোধ দিয়ে, দুহাত জড়ো করিয়া, এক হাতের তালুর সহিত অন্যহাত মর্দন পূর্বক কহিলো- জনাব, মিরা একের পর এক প্রমোশন পাইয়া যাইতেছে।
আমি পুরাতন একজন কর্মচারী হিসাবে, সে তুলনায় কিছুই পাইতেছিনা। আমার কিসে খুত। উপরন্তু লোক মুখে জানিতে পারিলাম আমার চাকরী বিয়োগের সম্ভাবনা আছে। আমি কি এমন অপরাধ করিলাম। সে মুখ আরো মলিন করিয়া কহিলো- আমার কি নাই জনাব? কোন যোগ্যতা আমার নাই?
বড় সাহেব মুখ গম্ভীর করিয়া কিছু্ক্ষন এক দৃষ্টিতে- দৃষ্টিপাত করিয়া বৃষ্টির ন্যায় কহিলো- "তোমার কি নাই? ইহা তুমি এখনো বুঝিতে পারিতেছো না? তোমার সুউচ্চ বক্ষ নাই।
সামসুল কবির রাগে, কষ্টে, ক্ষোভে কামরা হইতে বাহির হইয়া আসিলো।
পরের দিনঃ সামসুল কবিরের টেবিলে এক খানা খাম পড়িয়া আছে দেখিয়া সে সেটি খুলিলো। তাহাকে টার্মিনেট করা হইয়াছে। সে বিচলিত হইলোনা। বেশ বুঝিলো কালকের ঘটনার পর ইহা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা।
সে বড় সাহেবের কামরার দিকে হাটিলো। তাহার দরজায় লাল বাত্যি জ্বলিতেছে দেখিয়া তাহার মাথার মধ্যের বাত্যি খানা দপ করিয়া জ্বলিয়া উঠিলো। সে মোবাইল খানা বাহির করিয়া, রহিমের মোবাইল হইতে হাতাইয়া নেওয়া বেগম সাহেবার নাম্বারে ফোন করিলো এবং সব কথা একে একে খুলিয়া বলিল। বেগম সাহেবার কহিলেন- তুমি ঐখানেই থাকো, আমি পৌছাইতেছি।
দুপুর একটাঃ সাহেদা পারভিন হন্ত হইয়া বড় সাহেবের ঘড়ের দিকে দৌড়াইয়া গেলো।
দরজায় টোকা পড়িতে পুর্বের ন্যায় আবার হুড় মুর শব্দ হইলো। বড় সাহেব ভিতর হইতে জিগ্যেস করিলেন- কে ঐ খানে? সাহেদা পারভিন কইহিলো আমি তোমার স্বতী স্ত্রী। এই কথা বলার সাথে সাথে সামসুল কবির একখান দরজা খোলার শব্দ শুনিতে পাইলো। বড় সাহেব নিজে উঠিয়া আসিয়া দরজা খুলিয়া দিল। সাহেদা পারভিনের পিছন পিছন সামসুল কবিরও কক্ষে প্রবেশ করিলো।
মিরাকল! মিরা ঘরে নাই। তন্য তন্য করিয়া খোঁজার পরো মিরা মিলিল না যাহা মিলিল তাহা একটি শত ছিন্ন বক্ষ বন্ধনী এবং একটি টাইটান ঘড়ি। বেগম সাহেবা বস্তু দুখানি লইয়া বাহিরে আসিলেন। সকল কে জিগ্যাসা করিলেন এগুলো কার!? বক্ষ বন্ধনী দেখিয়া কেউ কিছু বলিতে পারিলোনা। তবে সামসুল কবির খুব বুঝিলো ইহা মিরার, সেই শতকষ্টে মলিন সময়ের বক্ষ বন্ধনী।
তবে ঘড়ি খানি দেখিয়া সকলে এক বাক্যে বলিলো এটি মিরার।
শেষ কথাঃ মিরা এবং সামসুল কবির একসাথে সংসার করিতেছে। তাহারা দুইজনেই চাকুরিচুত্য হইয়াছে। সাহেদা পারভিন কিছু টাকা পয়সা দিয়া সামসুল কবির কে বিবাহ দিয়ে দিয়েছে মিরার সাথে। সামসুল কবির আর মিরাই কেবল এক খাটে ঘুমায় না।
তাহাদের মঝে আরো একটা জিনিষ ঘুমায় সেটার নাম কোল বালিশ।
অনেক তৈলমর্দন এবং অনেক প্রশংশা সহ এক খানা গলার নেকলেশ পাইবার পরে মিরা সামসুল কে কহিয়া ছিলো কি রুপে সে সেইদিন বড় সাহের ঘর হইতে কর্পুরের মতন উবাইয়া গিয়া ছিলো। বড়সাহেবের আলমারীর পিছনে একখান গোপন দরজা আছে এবং এই দরজা দিয়ে যে কেহই অবলীলায় পলায়ন করিতে পারে।
সামসুল কবির এইবার বুঝিতে পারে কি রুপে লাইজু ঐ কক্ষ হইতে বেগম সাহেবার ভয়ের কর্পুরের মতন হারাইয়া গিয়াছিলো। সেই বার অবস্য সামসুলরের কোন হাত ছিলোনা।
বেগম সাহেবার আসার জন্য, বেগম সাহেবা স্বামীকে নিয়া কি এক খারাপ স্বপ্ন দেখিয়া ছিলো, তাই সে নিজেই ছুটিয়া আসিয়া ছিলো স্বামির মুখ দর্শনে। কিন্তু স্বামি যে লাল বাত্তির নিচে ধর্ষনে ব্যাস্ত ছিলো। ইহা সে তখন টেরপায়নাই, সেই গোপন দরজার কল্যানে।
সামসুল কবির লাইজুকে খুঁজিতে লাগালো এবং খুঁজিতেই থাকিলো। যদি কোন দিন দেখা হয় তাহা হইলে সে সেই কন্যার কাছে ক্ষমা চাইয়া আপন করিয়া লইবে।
এক দিন লাইজু মিলিয়া গেলো এক বিপনী বিতানে। সামসুল কবির গিয়া হাত জোড় করিয়া কহিলো- আমাকে উদ্ধার করো লাইজু, আমি বড় বিপদে আছি। আমাকে বিবাহ করিয়া লও। আমি তোমাকে ভালোবাসিয়া ফেলিয়াছি। লাইজু কহিলো- একদিন আমিও তোমার অনুগ্রহ চাইয়া ছিলাম, তুমি দাওনাই।
আমি কি করিয়া দেই? তা ছাড়া আমি ভালোই আছি, আমার পেটে একটা শিশু বড় হইতেছে। সেটা আমার প্রান প্রিয় স্বামি, তোমারই কলিগ বন্ধু সুমনের। যে কিনা সেইদিন আমাকে রাস্তা হইতে তুলিয়া নিয়া যাইয়া বিবাহ করিয়াছিল।
সামসুল কবির একা একা পথ হাটিতে লাগিলো, এবং হাটিতেই থাকিলো।
মুখ বন্ধঃ এই গল্পের সব গুলো চরিত্র অক্ষরে অক্ষরে বাস্তব।
জীবিত মৃত বিবাহিত অবিবাহিত কাহারো জীবনের সাথে যদি এই গল্পের কোন চরিত্র বা ঘটনা মিলিয়া যায় ভাবিয়া লইবেন ইহা আপনার কৃতকর্মের লিখিত রুপ। তবে হ্যা ইহা কোন বিশেষ গোত্রকে খোঁচা কিংবা যাতনা দেবার উদ্দেশ্যে লেখা নহে। এই পোষ্ট আমি নারী পুরুষের সংঘাত চাইনা। আমি দুই গোত্রেরই যৌনকামনা এবং কর্মকে গুলাইয়া ফেলার কথা দেখাইতে চেষ্টা করিয়াছি। এই পোষ্ট যদি কাহারো চর্মে চুলকানী জনিত সমস্যার উদ্রেক করে, তাহা হইলে ইহাকে কেবলই একখানা রম্যভাবিয়া ক্যাচাল না বাধাইয়া অন্যত্র গমন করিবার জোড় আকুতি মিনতি জানানো হইলো।
নারী বা পুরুষের কাজ করিতে ইসলামে কোন বাধা নাই। কিন্তু যে কাজই করা হউকনা কেন, উহা করিতে হইবে ইসলামের বিধান মানিয়া। বে আব্রু হইয়া বা পুরুষ নারী উভয়ই যৌনতার প্রভাব খাটাইয়া অবৈধ উপায়ে নিজের পসার বৃধ্বি ইসলাম সমর্থন করেনা। আমাদের সমাজ জীবনের কর্পরেট দুনিয়ায় আমরা যৌনতার যে রমরমা ব্যাবসা বা ব্যবহার দেখিতে পাই বা নারী পুরুষের অবাধ বিচরনের সুযোগ লইয়া কতিপয় পথভ্রষ্ট অধর্মকের সুকর্ম হিসাবে জাতীর সামনে উপস্হাপন করিয়া বেড়ায় তাহাতে যদি কোন ধর্মপ্রান বাধা দেয় তাহাতে দোষের কিছু নাই।
একটা শেষ কথা বলি, ধর্ম মানিবার তরেঃ
যে শ্রেনী ধর্মের দোহাইদিয়া জন্মনিয়ত্রনকে বাধা দিতে চায় তাহারা ‘‘আজল পদ্ধতি’’ জানেনা বোধ করি।
ইহাতে অর্থেরও বিয়োগ নাই, শরিরেও ক্ষতি নাই। অনেকে ঠাঠা করিয়া উঠিবেন বলিবেন উহাতে অত্যাধিক সংযমী হইতে হয়। আমি বলি কি- আপনার যদি ঈমানে রক্ষার টানে সংযমই না থাকে, তাহা হইলে ঈমান রাখিবারই বা দরকার কি?
উৎসর্গঃ লেখাটি আমার একজন অতি প্রিয় ব্লগার কে উৎসর্গ করলাম।
আমার সম্পর্কে জানতে চাইলেঃ
View this link
ফেইস বুকে আমার পেইজ দেখতে চাইলে নিচের লিংকে যানঃ
View this link ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।