কত কিছু যে করতে চাই, তবুও কিছু করতে না পারার দায়ে মাথা খুঁটে মরি । ছবি আঁকিয়েদের আমার বড়ো ভালো লাগে। সাদা জায়গায় কিছু নাই, অথচ কত কিছু তৈরি করে দেয়। কখনও ভাল্লাগে, কখনও লাগে না। সেটা সেই শিল্পীর ব্যার্থতা, কিন্তু ক্ষমতা সবসময়েই তার হাতে।
এইযে কিছু একটা তৈরি করা/ক্রিয়েট করা -- এর নাম ক্রিয়েটিভিটি। স্বাদটা যেন ক্রিয়েটরের আর রিসার্চারের।
আপনি যখন ফটোগ্রাফার হবেন, আপনি কিন্তু নতুন কিছু বানাচ্ছেন না, বরং খুঁজে নিচ্ছেন। সবার সাথে বা নিজের পরবর্তি সময়ের সাথে সেটা শেয়ার করছেন। এইটার স্বাদ কিন্তু ক্রিয়েটর স্বাদ না, অনেকটা যেন এক্সপ্লোরার।
-------------------
বাংলাদেশের এক কালে মোড়ে মোড়ে থাকত কবি। পাক্ষিক বা মাসিক ম্যাগাজিনে কবিতা দিয়ে সবাই কবি।
এরপর ডিজিটাল যুগে সবাই র্যাপার। কথা নাই বার্তা নাই, সে একজন এমসি/র্যাপার।
এরপর মাঝে দিয়ে যেন চট করে আসলো আর যে।
আহা ! অনলাইন রেডিওর আর যে। চারিদিকে ফার্মাসি থেকে শুরু করে চায়ের দোকার পর্যন্ত অনলাইন রেডিও খুলে বসে আছে।
এখন আর যায় কই, এখন সবাই ফটোগ্রাফার। টাকা মনে হয় মানুষের অনেক বেশি। সবাই ক্যামেরা কিনতাসে ধুমায়া।
আর জিকির করতাসে- প্যাশন প্যাশন প্যাশন।
সাইডেও ট্রেন্ড চলতেসে। সাইক্লিস্ট আর হুন্ডিস্ট রাও আছে। কিন্তু সংখ্যায় প্যাশন অলা ফটোগ্রাফারদের সাথে পারতেসে না। সুন্দরী মেয়ে, কাগের ঠ্যাং তুলে একেকজন অস্থির।
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, আমার জ্বলতাসে ক্যান? সত্যি বলতে আমার জ্বলতেসে না, জ্বলছিলো কয়েকদিন আগে। তখন পোস্ট লেখার সময় পাইনি, তাই এখন লিখতেসি।
-------------
একান্ত ব্যাক্তিগত ভাবে, আমি মনে করি ফটোগ্রাফিতে কন্টেন্টই বিগ পার্ট। আমি কিসের ছবি তুলছি সেটাই বড়ো কথা। আর বাকি কথাটা হচ্ছে জিনিসটা চোখে ভাল্লাগছে কী না।
আমি ত সাংবাদিক না যে একুরেট ছবিটা দেখাবো। আমি ডিসকভারির রিপোর্টারও না যে ন্যাচারাল জিনিস দেখাবো। আমার বরং ভালো লাগে এমন কিছু যা নিজে সুন্দর, আর চোখেও সুন্দর লাগে। খুব সুন্দরী মেয়ের ছবি তুললে ছবি সুন্দর লাগতে বাধ্য। হ্যা, প্রেজেন্টেশানের উপর কিছুটা নির্ভর করেই কিন্তু আসলে যেন বেশি নির্ভর করে মেয়েটা কতটুকু সুন্দর তার উপর।
অনেকের আছে এডিট করা ছবিতে সমস্যা। আরে ভাই, এডিট ত আরেকটা বিশাল আর্ট। ছবিটাকে ভচকায়া দিয়ে যদি চোখে আরাম লাগানো যায়, সেটা ত মনে করেন আরেকটা সেমি ক্রিয়েটর টেস্ট। এডিটই যদি না করলাম তাইলে ছবি ত স্যাটেলাইট দিয়ে তুললেই হইত , নইলে রোবট দিয়ে তুললেই হইতো। এডিট করে আমি যেমন চাই তেমন দেখালেই না ফটোগ্রাফি।
নইলে ত হত সাংবাদিকতা। যে যা আছে তাই-ই।
ত এত কথার পর যেটা বলতে চাচ্ছি, ফটোগ্রাফাররা সবাই দেখি হেন ক্যামেরা তেন ক্যামেরা নিয়েই ব্যস্ত। ছবি নিয়ে কোন চিন্তা নাই। ত আমি একেবারে সাধারন সনির সাধারণ ডিজিটাল ক্যামেরার কিছু ছবি দিচ্ছি।
দেখেন ত ক্যামন লাগে।
-
-
-
-
-
-
ছবি গুলা যেন পোস্টটাকে স্লো করে না দেয়, তাই অনেক রিসাইজ করে নিসি। রেজুলেশন তাই কমে গেছে অনেক।
সে যাই হোক, ছবি গুলা ভালো হোক কী খারাপ, কথা হলো ছবি ত উঠানো যাইতেছে এমনেই। গিয়ার বা দামী ক্যামেরার বিপক্ষে না রে ভাই আমি, আমি বলতেছি হুদাই প্যাশন প্যাশন করে চিল্লায়া এগুলার পিছে মরার কিছুনাই, আগে জিনিসটা শিখে নাও।
মেকানিকাল, ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার পোলাপান ফটোগ্রাফিরে প্যাশন বানায়া চিল্লাইতাসে, কিন্তু শেষমেষ ওই ক্লিক করাতেই শেষ। এর বেশি কেউ আগায় না। ক্যানো, ফটোগ্রাফি এত বড়ো প্যাশন হলে ইমেজ সেন্সর কে নতুন করে বানাও, রিডিজাইন করো, ক্যামেরাকে প্রজেক্ট হিসেবে নাও, বাংলাদেশে একটা চাইনিজ ক্যামেরা রিব্রান্ড করো (মোবাইলে পারলে ক্যামেরায় পারবানা ক্যান?), না হয় লেন্সই বানাও এট লিস্ট ল্যাবে, কোর্স ফাইনালে চেষ্টা করো। --- তা না। ক্লিক মারাতেই শেষ সবাই।
যাক গা, আমার হবি সব সময়েই ছিলো মেমোরি ক্যাপচার। যেই খানে যাই ফ্রেন্ড, ফ্যামিলি, ইয়ের সাথে সব খানে ধুমায়া ছবি উঠাই নাকের মুখের গাছের ফলের। মোবাইলের ক্যামই এনাফ। এখন সবাই ক্যামেরা দিয়ে উঠাইতেসে দেখে আমিও টুকটাক উঠাইতাসি। এই যে পেইজের লিংকু
https://www.facebook.com/royalfluxbd
সবাইকে দাওয়াত রইলো।
সাধারণ ডিজিটাল কম্প্যাক্ট ক্যাম, হাইব্রিড ক্যাম (চলতি ভাষায় সেমি ডিএসএলয়ার), ডিএসএলয়ার সব কিছু দিয়া টুকটাক ছবি দিতেসি।
সবাই বইলেন ক্যামন লাগলো।
আজাইরা প্যাচাল পারতে অনেক দিন পরে আসলাম। সবাই ভালো থাকবেন। গুড নাইট।
বাংলাদেশের এক কালে মোড়ে মোড়ে থাকত কবি। পাক্ষিক বা মাসিক ম্যাগাজিনে কবিতা দিয়ে সবাই কবি।
এরপর ডিজিটাল যুগে সবাই র্যাপার। কথা নাই বার্তা নাই, সে একজন এমসি/র্যাপার।
এরপর মাঝে দিয়ে যেন চট করে আসলো আর যে।
আহা ! অনলাইন রেডিওর আর যে। চারিদিকে ফার্মাসি থেকে শুরু করে চায়ের দোকার পর্যন্ত অনলাইন রেডিও খুলে বসে আছে।
এখন আর যায় কই, এখন সবাই ফটোগ্রাফার। টাকা মনে হয় মানুষের অনেক বেশি। সবাই ক্যামেরা কিনতাসে ধুমায়া।
আর জিকির করতাসে- প্যাশন প্যাশন প্যাশন।
সাইডেও ট্রেন্ড চলতেসে। সাইক্লিস্ট আর হুন্ডিস্ট রাও আছে। কিন্তু সংখ্যায় প্যাশন অলা ফটোগ্রাফারদের সাথে পারতেসে না। সুন্দরী মেয়ে, কাগের ঠ্যাং তুলে একেকজন অস্থির।
এখন আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, আমার জ্বলতাসে ক্যান? সত্যি বলতে আমার জ্বলতেসে না, জ্বলছিলো কয়েকদিন আগে। তখন পোস্ট লেখার সময় পাইনি, তাই এখন লিখতেসি।
-------------
একান্ত ব্যাক্তিগত ভাবে, আমি মনে করি ফটোগ্রাফিতে কন্টেন্টই বিগ পার্ট। আমি কিসের ছবি তুলছি সেটাই বড়ো কথা। আর বাকি কথাটা হচ্ছে জিনিসটা চোখে ভাল্লাগছে কী না।
আমি ত সাংবাদিক না যে একুরেট ছবিটা দেখাবো। আমি ডিসকভারির রিপোর্টারও না যে ন্যাচারাল জিনিস দেখাবো। আমার বরং ভালো লাগে এমন কিছু যা নিজে সুন্দর, আর চোখেও সুন্দর লাগে। খুব সুন্দরী মেয়ের ছবি তুললে ছবি সুন্দর লাগতে বাধ্য। হ্যা, প্রেজেন্টেশানের উপর কিছুটা নির্ভর করেই কিন্তু আসলে যেন বেশি নির্ভর করে মেয়েটা কতটুকু সুন্দর তার উপর।
অনেকের আছে এডিট করা ছবিতে সমস্যা। আরে ভাই, এডিট ত আরেকটা বিশাল আর্ট। ছবিটাকে ভচকায়া দিয়ে যদি চোখে আরাম লাগানো যায়, সেটা ত মনে করেন আরেকটা সেমি ক্রিয়েটর টেস্ট। এডিটই যদি না করলাম তাইলে ছবি ত স্যাটেলাইট দিয়ে তুললেই হইত , নইলে রোবট দিয়ে তুললেই হইতো। এডিট করে আমি যেমন চাই তেমন দেখালেই না ফটোগ্রাফি।
নইলে ত হত সাংবাদিকতা। যে যা আছে তাই-ই।
ত এত কথার পর যেটা বলতে চাচ্ছি, ফটোগ্রাফাররা সবাই দেখি হেন ক্যামেরা তেন ক্যামেরা নিয়েই ব্যস্ত। ছবি নিয়ে কোন চিন্তা নাই। ত আমি একেবারে সাধারন সনির সাধারণ ডিজিটাল ক্যামেরার কিছু ছবি দিচ্ছি।
দেখেন ত ক্যামন লাগে।
-
-
-
-
-
-
ছবি গুলা যেন পোস্টটাকে স্লো করে না দেয়, তাই অনেক রিসাইজ করে নিসি। রেজুলেশন তাই কমে গেছে অনেক।
সে যাই হোক, ছবি গুলা ভালো হোক কী খারাপ, কথা হলো ছবি ত উঠানো যাইতেছে এমনেই। গিয়ার বা দামী ক্যামেরার বিপক্ষে না রে ভাই আমি, আমি বলতেছি হুদাই প্যাশন প্যাশন করে চিল্লায়া এগুলার পিছে মরার কিছুনাই, আগে জিনিসটা শিখে নাও।
মেকানিকাল, ইলেক্ট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ার পোলাপান ফটোগ্রাফিরে প্যাশন বানায়া চিল্লাইতাসে, কিন্তু শেষমেষ ওই ক্লিক করাতেই শেষ। এর বেশি কেউ আগায় না। ক্যানো, ফটোগ্রাফি এত বড়ো প্যাশন হলে ইমেজ সেন্সর কে নতুন করে বানাও, রিডিজাইন করো, ক্যামেরাকে প্রজেক্ট হিসেবে নাও, বাংলাদেশে একটা চাইনিজ ক্যামেরা রিব্রান্ড করো (মোবাইলে পারলে ক্যামেরায় পারবানা ক্যান?), না হয় লেন্সই বানাও এট লিস্ট ল্যাবে, কোর্স ফাইনালে চেষ্টা করো। --- তা না। ক্লিক মারাতেই শেষ সবাই।
যাক গা, আমার হবি সব সময়েই ছিলো মেমোরি ক্যাপচার। যেই খানে যাই ফ্রেন্ড, ফ্যামিলি, ইয়ের সাথে সব খানে ধুমায়া ছবি উঠাই নাকের মুখের গাছের ফলের। মোবাইলের ক্যামই এনাফ। এখন সবাই ক্যামেরা দিয়ে উঠাইতেসে দেখে আমিও টুকটাক উঠাইতাসি। এই যে পেইজের লিংকু
https://www.facebook.com/royalfluxbd
সবাইকে দাওয়াত রইলো।
সাধারণ ডিজিটাল কম্প্যাক্ট ক্যাম, হাইব্রিড ক্যাম (চলতি ভাষায় সেমি ডিএসএলয়ার), ডিএসএলয়ার সব কিছু দিয়া টুকটাক ছবি দিতেসি।
সবাই বইলেন ক্যামন লাগলো।
আজাইরা প্যাচাল পারতে অনেক দিন পরে আসলাম। সবাই ভালো থাকবেন। গুড নাইট।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।