আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কোটার জ্বালায় কুপোকাত

জীবনের আর্তচিৎকার কোটা দেয়া হয় যারা পিছিয়ে তাদের জন্য। বাসে যেমন সংরক্ষিত সিট থাকে প্রতিবন্দিদের জন্য। যারা অসহায় তাদের জন্য কোটা। কিন্তু,৭১ এ যারা নিজের জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করে দেশ শত্রুমুক্ত করে অসীম সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছেন মাত্র ৪০ বছর পর সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের প্রজন্ম সামান্য কিছু পরীক্ষার্থী সাথে প্রতিযোগীতায় পেরে উঠছেন না!! যার জন্য কোটার দরকার হচ্ছে! তারা কি এতই দুর্বল যে তাদের কলমের জোরে প্রতিযোগীদের হারাতে পারছেন না। যারা মুক্তিযোদ্ধা কোটা নিয়া বীরদর্পে ঘুরে বেড়ায় তাদের লজ্জা হওয়া উচিত এই ভেবে, মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্ম হয়েও নিজে প্রতিবন্দি সেজে আছে।

আবার বর্তমানে, মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ১৯৭১ সালের মুক্তিযোদ্ধা থেকে বেশী। কিন্তু ৭১ এর পরে কোন যুদ্ধ হয়েছে বলে জানি না। আবার বয়স ৩৫ কিন্তু নামের আগে মুক্তিযোদ্ধা, শুধুমাত্র বিশেষ একটি দল সাপোর্ট করার জন্য। আরেকটি কোটা হচ্ছে নারী কোটা। কিন্তু কথা হচ্ছে, আমাদের নারী চিন্তাবিদগণ গলা ফাটায় চিৎকার দেন সমঅধিকারের জন্য।

সম অধিকার হইলে কোটা দেওয়া ক্যান? (নারীরা মাইন্ড খাইয়েন না)। উপজাতি ও প্রতিবন্দি কোটা নিয়া বলার কিছু নাই কারন তারা এটা পাওয়ার যোগ্য। সবশেষে বলি, ভাই উপরওয়ালা আশীর্বাদে কোন কোটা পাইনি। তাই এত অ্যালার্জি। আবার এটা পড়ে অনেকে ভাববেন আমি জামাত-শিবির কিন্তু দুক্কু, ওটাতেও আমি নেই কারন আমি সনাতন ধর্ম মতে বিশ্বাসী।

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ৩২ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.