প্রথমেই একটা পরিসংখ্যান দিই:
২৭ তম বিসিএসে প্রথম দফায় নিয়োগপ্রাপ্ত ১১১৪ জন প্রার্থীর মধ্যে
মুক্তিযোদ্ধার সন্তান-৩২৬
নারী-৩০০
সংখ্যালঘু সম্প্রদায়-২০০
উপজাতীয়-৫
অর্থাৎ ঐ ১১১৪ টি পদে শুধু কোটার আওতায় চাকুরি পেয়েছে ৮৩১ জন! মেধার জন্যে অবশিষ্ট বাদবাকি ২৮৩ টি।
http://www.bdnews24.com/bangla/home.php
রাজনৈতিক প্রভাব খাটানোর কথা তো বাকিই রইলো এখনো! সেটা অবশ্য কোটা এবং কোটার বাইরেও চলে বলে শুনেছি। বিসিএস শুধু দেশের প্রশাসন যন্ত্রের ভিত্তিই নয়, দরিদ্র -মধ্যবিত্তদের জন্য সোনার হরিণও বটে। বহুদিন ধরে, অনেক ঘষে মেজে নিজেকে উপযোগী করার সাধনা করে একজন পরীক্ষার্থী। বছর খানেক ধরে চলে সেই ম্যারাথন পরীক্ষা। রকমারী-ঝকমারী প্রস্তুতি। কিন্তু নিয়োগের ক্ষেত্রটি যদি হয় মেধাশূন্যের প্রতিযোগীতা, কোটাসর্বস্ব, তাহলে অবস্থাটা কি দাড়ায়? আমি বলছি না কোটায় যারা আসেন, তারা মেধাশূন্য, কিন্তু মেধার যথার্থ পাতন কি এখানে হচ্ছে?? আমার মতে কোটা পতদ্ধতিই বাতিল করে দেয়া উচিৎ। কিংবা থাকা উচিৎ সবিমিলিয়ে
৫-৬%।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।