আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

জোকস ১৮+ এবং ১৮.....

বৃক্ষ তোমার নাম কি, ফলেই পরিচয়..... এক ডেপো ছোকরা একজন কন্যার পিতার কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করলেন স্যার প্রেম জিনিসটা কেমন ? কন্যার পিতাঃ প্রেম হলো স্বর্গীয় জিনিস, এর স্বাদ যে জীবনে পায়নি তাকে ঘৃনা করি। ছোকরাঃ আমি আপনার মেয়েকে ভালোবাসি। ________________________________________ ডন ঘরে ঢুকতেই দেখলো তার স্ত্রী জিমির সাথে শুয়ে আছে | সে জিমিকে বললো, বাস্টার্ড সাহস থাকে তো আয় দুটো পিস্তল নিয়ে ডুয়েল লড়ি | যে জিতবে লিন্ডা তার হবে | বলে জিমিকে নিয়ে পাশের ঘরে চলে গেল | পাশের ঘরে ডুয়েল যাবার সময় জিমি বললো, ডন কেন মিছিমিছি আমাদের মাঝে একজন মরবো, তারচেয়ে বরং দুজনেই মরার ভান করে শুয়ে থাকি, লিন্ডা যাকে নিয়ে কাদঁবে, লিন্ডা তার হবে | বলে দুজনে মটকা মেরে শুয়ে পরল এবং দুটি গুলির আওয়াজ করল | ডনের স্ত্রী ঘরে ঢুকে দেখল দুজনেই মরে পড়ে আছে | সে তখন খাটের তলা থেকে তার আরেক প্রেমিক মাইকেলকে ডেকে বললো মাইকেল চলো এসো, এরা দুজনেই মরেছে, আর কোনো বাঁধা নেই | ________________________________________ আমেরিকার এক প্রেমিক তার প্রেমিকাকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ করলো। সময় মত মধ্যরাত্রিতে সে মই বেয়ে প্রেমিকার জানালা পর্যন্ত উঠলো। জানালার কাঁচে টোকা দিল প্রেমিক।

মেয়েটি ভয়ে ভয়ে জানালা খুললো। ছেলেটি জিজ্ঞেস করল, "তুমি তৈরী?" মেয়েটি বলল, হুশশশ! আমার ভয় করছে, বাবা যদি আমাদের ধরে ফেলেন। ছেলেটি নির্বিকার ভাবে বলল, তাতে কি? তিনিতো নিচে আমার মই ধরে দাঁড়িয়ে আছেন। ________________________________________ প্রেমিকাঃ তুমি আমার জন্য তাজা ফুল না এনে প্লাস্টিকের ফুল কেন এনেছ??? প্রেমিকঃতাজা ফুল বেশি সময় তাজা থাকে না | তোমার জন্য নিচে অপেহ্মা করতে করতেই ওই ফুল শুকিয়ে যায় | ________________________________________ এক লোকের গরু হারিয়ে গেছে- কোথাও সে খুজেঁ পাচ্ছেনা, খুজঁতে খুজঁতে ক্লান্ত হয়ে পার্কের এক কোনায় এসে বিশ্রাম করছে। পার্কের অপর এক কোণে বসে 'কপত কপতি আলাপ আলোচনায় বিভোর, কপত কপতিকে বলছে - আমি তোমার চোখে চোখ রাখলে পুরো পৃথিবীটাকেই দেখি।

এমন সময় পাশে বসে থাকা গরু হারানো লোকটি উঠে এসে বলে - আমি আমার গরুটা খুঁজে পাচ্ছিনা, ভাই দয়া করে ওনার চোখে চোখ রেখে খুঁজে দেখে বলুন তো আমার গরুটা কোথায় আছে। ________________________________________ নরক সত্যিই আছে শোভা� বুঝলি সোমা,আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি অয়নকে বিয়ে করব না। সোমা� সে-কি-রে,পাঁচ বছর ধরে প্রেম করলি,এখন বিয়ে করবি না কেন? শোভা� জানিস,অয়ন একেবারে নাস্তিক। সোমা� ও নাস্তিক তাতে তোর কি,তুই তো আর নাস্তিক নোস। শোভা� ও নরক আছে বলে বিশ্বাস করে না।

ভয়ানক ব্যাপার নয়? সোমা� ঘাবড়াচ্ছিস কেন,বিয়েটা হতে দে। কয়েকদিনের মধ্যেই বাছাধন বুঝে যাবেযে,নরক সত্যিই আছে ________________________________________ ১টি ছেলে ও ১টি মেয়ের মাঝে গভীর প্রেম ছিল। ছেলেটি একবার হাত কেটে রক্ত দিয়ে মেয়েটিকে চিঠি লিখেছিল। কিছুদিন পর তাদের ভালবাসা নষ্ট হল। তো যার কাছে যার দেনা পাওনা ছিল মিটিয়ে নিচ্ছিল।

সব শেষে ছেলেটি বললো আমার রক্ত ফেরত দে, মেয়েটি সাথে সাথে তার সালোয়ারের নিচ থেকে ১টা ন্যাপকিন বের করে ছেলেটির হাতে দিয়ে বললো নে শালা তোর রক্ত কিস্তিতে শোধ দেব!!! ________________________________________ এক নিভৃত কক্ষে প্রেমিক প্রেমিকা। প্রেমিকা তনুশ্রী স্টাইলে জামাকাপড় সব খুলে, বিহ্বল কন্ঠে, : আমার যা কিছু আছে সব তোমার। প্রেমিক দারুন অবাক হয়ে, : তোমার কি মাথা খারাপ? এই সালোয়ার-কামিজ দিয়ে আমি কি করব? আমি পুরুষমানুষ না? ________________________________________ প্রেমিক প্রেমিকার কথোপকথন- : বলো তো পৃথিবীর প্রথম প্রেমিক প্রেমিকা কে? : আদম আর ইভ। : গুড। এবার বলো তো ইভ আদমকে প্রথম কোন কথাটি বলেছিলো? : এটা বেশ শক্ত।

: ভেরি গুড; এটাও পেরেছ। ________________________________________ প্রেম চলাকালীন সময়ে প্রেমিকা প্রেমিককে বলল, এত জোরে না সোনা, প্লিজ। আমার হার্ট দুর্বল। প্রেমিক আশ্বস্ত করল, ভয় পেও না, এটা অতদূর যাবে না। ________________________________________ : এইবার ভ্যালেন্টাইনেও দেখলাম একা একা ঘুরে বেড়াচ্ছিস ? তোর একটা গার্লফ্রেন্ড ছিল যে সে কই? : আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে গেছে।

: কেন কেন... তোদের তো কঠিন ভালোবাসা ছিল। সুখের ঘরে দুঃখের আগুন লাগাইল কে? : আর বইলেন না , ও একদিন কাপড় পাল্টানোর সময় আমি দুর্ঘটনাবশত ওর ঘরে ঢুকে পড়ি। এরপরই আমাদের ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। : কেন তুই সব দেইখা ফেলছিস বইলা? : আরে না আমি নিজের চোখ ঢেকে ফেলেছিলাম বলে। ________________________________________ : কিরে তোর চশমা ভাঙ্গল কিভাবে? : আর বলিস না।

ওকে চুমু খেতে গিয়েছিলাম। : কি আশ্চর্য ! চুমু খেলে চশমা ভাঙ্গে নাকি? : না ইয়ে মানে...ও হঠাৎ দুই উরু দিয়ে চাপ দিল তো... ________________________________________ জরিনার বাবা জরিনার জন্য পাত্র ঠিক করেছে। এদিকে জরিনার সাথে পাভেলের ৫ বছরের অ্যাফেয়ার। এটা বাবাকে জানাতেই জরিনার সুইট বাবা নিমিষেই টিপিক্যালি #বাবা কেন ভিলেন?# টাইপ আচরণ শুরু করল। এটা নিয়ে বাবা মেয়েতে তুমুল ঝগড়া।

খাওয়া বন্ধ, মুখ দেখাদেখি বন্ধ ইত্যাদি মোটামুটি শেষ হবার পর অবশেষে তারা একটা ঐক্যমতে পৌছাল। ঠিক হল নদীর অপরপাড় থেকে পাভেল ও বাবার ঠিক করা পাত্র দুজনেই সাঁতার কেটে এপারে আসবে। যে আগে আসতে পারবে জরিনা তারই হবে। যথাসময়ে প্রতিযোগিতা শুরু হল। শুরুতে দেখা গেল বাবার ঠিক করা পাত্রটি এগিয়ে গেছে।

জরিনা তো ভয়ে আধমরা কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যে পাভেল তাকে ধরে ফেলল। জরিনা খুশিতে হাততালি দিচ্ছে আর চিৎকার করে উৎসাহ দিচ্ছে পাভেলকে। একপর্যায়ে প্রেমিকের শক্তি আরো বাড়ানো এবং উৎসাহ দেওয়ার জন্য একপর্যায়ে নদীর তীরে দাঁড়িয়ে তার সব কাপড়চোপড় খুলে ফেলল। এরপর হঠাৎ করে পাভেলের সাঁতারের গতি বেড়ে গেলেও তা আস্তে আস্তে কমে পাড়ের কাছাকাছি এসে একেবারেই থেমে গেল। বাবার ঠিক করা পাত্রটি জিতে গেল প্রতিযোগিতায়।

পরে আনেক কষ্টে পাভেল পাড়ে ওঠার পর জরিনা রেগেমেগে বলল, তোমাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য এতকিছু করলাম তাও জিততে পারলে না। ছিঃ, কাপুরুষ কোথাকার। পাভের ও সমান তেজে জবাব দিল সব দোষ তোমার, কে বলেছিল তোমাকে কাপড় খুলতে ? তুমি কাপড় খোলার পরপরইতো আমার প্রাইভেট পার্ট নদীর তলদেশের লতাগুল্মের সাথে আটকে যেতে লাগল। ________________________________________ প্রেমিকাঃ তুমি কি আমায় ভালোবাস? প্রেমিকঃ বিশ্বাস না হলে পরীক্ষা করো? প্রেমিকাঃ ধরো তোমার সার্টের পকেটে মাত্র বিশ টাকা আছে, তা থেকে আমি পনের টাকা চাইলাম, তুমি দিতে পারবে? জরুরি টাকাটায় প্রেমিকা চোখ পরেছে দেখে, বিব্রত প্রেমিক নিজেকে সামলে নিয়ে বললো, কেনো পারবো না, একশবার পারবো | তবে পরীক্ষা তারিখটা একটু পিছানো যায় না | ________________________________________ প্রেমিক : তোমার প্রেমে পড়ার পর থেকে আমি কিছুই খেতে পারছি না। পরতে পারছি না ,কিছুই করতে পারছি না।

প্রেমিকা : তুমি আমাকে এতই ভালোবাস? প্রেমিক : না তা নয়। আসলে তোমার পেছনে খরচ করে আমি দেউলিয়া হয়ে গেছি। ________________________________________ ভ্যালেন্টাইনের প্রথম প্রহরে অর্থাৎ রাত বারটায় প্রেমিক-প্রেমিকার ফোনালাপ- :বিশ্বাস কর লক্ষিটি আমি শুধু তোমাকেই ভালবাসি। আপরপ্রান্তে অবিশ্বাসমাখা কন্ঠে... :সত্যি বলছো তো? তাহলে বলো তো কে আমি? :না ইয়ে মানে আননোন নাম্বার থেকে করেছো তো তাই চিনতে পারছি না। তাই বলে আবার রাগ কোরো না প্লিজ তোমার গলা তো আমার যুগ যুগ ধরে চেনা।

________________________________________ এত কিছুর পর আমাদের কে আর বিয়ে করবে বহুদিন ধরে ছেলে আর মেয়েটি দেখা করছে। সম্পর্ক বেশ অন্তরঙ্গ পর্যায়ে পৌঁছেছে। কিন্তু ছেলেটি বিয়ের সিদ্ধান্ত নিচ্ছেই না। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি বলল, তোমার কি মনে হয় না, আমাদের বিয়ে করার সময় হয়েছে? দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে ছেলেটি বলল, এত কিছুর পর আমাদের কে আর বিয়ে করবে, বলো? বাস দুর্ঘটনায় একবার অনেক সিস্টার মারা গেল। মারা যাওয়ার পর তারা স্বর্গের গেটে দারিয়ে আছে আর স্বর্গদূত এক এক করে তাদের নাম ধরে ডাকছে ।

''সিস্টার এসাদ , তুমি কি বেচে থাকতে কখনো কারো সাথে মিলিত হয়েছ??? '' স্বর্গদূত বললো । ''না,তবে আমি একবার এক পুরুষের ঐটা ধরেছিলাম '' উত্তর দিল সিস্টার এসাদ । ''স্বর্গে যেতে হলে তোমাকে পবিত্র হতে হবে। সুতরাং তুমি তোমার আংুল পবিত্র পানিতে চুবাও আর স্বর্গে যাও '' বলল দূত . সিস্টার এসাদ তাই করলো আর স্বর্গে গেল . ''সিস্টার বিকা , তুমি কি বেচে থাকতে কখনো কারো সাথে মিলিত হয়েছ??? '' স্বর্গদূত বললো । 'হা , আমি একবার এক পুরুষের ঐটা বুকে নিয়েছিলাম '' উত্তর দিল সিস্টার বিকা ''স্বর্গে যেতে হলে তোমাকে পবিত্র হতে হবে।

সুতরাং তুমি তোমার বুকে তুমি পবিত্র পানি ছিটাও আর স্বর্গে যাও '' বলল দূত . সিস্টার বিকা তাই করলো আর স্বর্গে প্রবেশ করলো .। এমন সময় হঠাত পিছনে হই চৈ শুনা গেল , পিছন থেকে সিস্টার সাকা দৌড় দিয়ে স্বর্গ দুতের কাছে গিয়ে বলল '' আমাকে তারাতারি পবিত্র পানি দেন , সিস্টার মিজানী তার পাছা ওই পবিত্র পানিতে চুবানোর আগে আমাকে কুলি করতে হবে !!! '' ********************** আরেকটা এক্সিডেন্ট এ এক শিক্ষক , এক রাজনীতিবিদ আর এক ডাক্তার শহীদ হয়েছে । স্বর্গ দূত তাদের স্বর্গে প্রবেশের আগে বলল , '' তোমরা তো খুব ভালো মানুষ ছিলে , তাই তোমাদের ভালোমানুষী অনুযায়ী তোমাদের সহজ প্রশ্ন করা হবে । উত্তর দিতে পারলেই তোমরা স্বর্গে যাবে '' '' প্রথম প্রশ্ন , একটা জাহাজ যা বরফের সাথে ধাক্কা খেয়ে ডুবে গিয়েছিল , তা নামে একটা ছবি ও হয়েছিল , ওই জাহাজ এর নাম কি ??? '' প্রশ্ন শিক্ষক এর প্রতি । শিক্ষক জবাব দিল , '' টাইটানিক '' . দূত বলল , '' যাও , ফুর্তি কর '' এবার ডাক্তার কে কে প্রশ্ন করলো , '' বল , কয়জন মারা গিয়েছিল ??? '' কপাল ভালো , বি সি এস এর সময় এটা শিখেছিলাম , ভাবলো ডাক্তার ..... '' ১২২৮ জন '' উত্তর দিল সে ।

স্বর্গ দূত তাকে প্রবেশের অনুমতি দিল । ''এবার আমার শেষ প্রশ্ন রাজনীতিবিদের প্রতি'' বলল স্বর্গ দূত , ''যারা মারা গিয়েছে তাদের নাম বল '' ****************************************** লিফটে ওঠার সময় সুমন এর চোখ পড়ল যে , লিফটে খুব সুন্দর ফিগারের এক মেয়ে দাড়িয়ে আছে । লিফটে ঢুকেই সুমন ওই মেয়ের পাশে গিয়ে দাড়ালো , তারপর আসতে করে তার হাতের কনুই দিয়ে মেয়েটার বুকে চাপ দিল । চাপ দিয়েই সুমন বলল , '' সরি , গুতো টা ইচ্ছে করে লাগে নি , আপনার মন যদি আপনার বুকের মত নরম হয় , তবে মাফ করে দিয়েন '' পঞ্চম তলায় নেমে যাবার আগে মেয়েটা সুমনের দিকে ঘুরে বলল , '' আপনার পুরুষাঙ্গ যদি আপনার কনুইটার মত শক্ত হয় , তবে আমার রুম নাম্বার ৫০৫ '' ********************************************* ক্রিং ক্রিং !!!!! বেজে উঠলো পাগলাগারদের টেলিফোনটা । রিসিপশনিস্ট মেয়েটা ফোন ধরে বললেন ,'' হেল্লো , কিভাবে সাহায্য করতে পারি ??? '' ওপাশ থেকে উত্তর দিল , '' আপা , দেখেন তো রুম নাম্বার ৪৭ এ কেউ আছেনি ?? '' মেয়েটা জবাব দিল , '' জ্বিনা ,কেউ নাই ,আপনি কাকে চাচ্ছেন ?? '' লোক তা আবার বলল , , '' দেখেন তো ভালো মত , কেউ আছে কিনা , সিউর হইয়া বলেন না প্লিজ ।

'' মেয়েটা রুম নাম্বার ৪৭ এ গেল , ভালমত দেখে এসে নললো , '' না রে ভাই , কেউ নাই .....আপনি কাকে চাচ্ছেন ??? '' অপরপ্রান্ত হতে উত্তর আসলো , '' হুমমমম , তাইলে ঠিক মতই পালাইছি '' !!!! t-fa� EO: T � �� Roman"; mso-hansi-font-family:"Times New Roman";mso-ansi-language:EN-US;mso-fareast-language: EN-US;mso-bidi-language:AR-SA'>নার্স আবারো মুচকি হাসলো। ‘হুম, রিয়াদ সাহেব, বেশ ফর্মে আছেন। ’ রিয়াদ সাহেব আবারো গর্বিত হাসি দিয়ে বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি। ’ বছর দুয়েক পর আবার খোকা হলো তাঁর। নার্স কিছু বলার আগেই রিয়াদ সাহেব বললেন, ‘পুরনো ইঞ্জিনটাকে চালু রাখলাম আর কি।

’ নার্স মুচকি হেসে বললো, ‘তাহলে এবার তেল পাল্টে নিন স্যার। আপনার এবারের বাচ্চাটার চুল সোনালি। ’ ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.