রোববার বরিশালের অতিরিক্ত চিফ জুডিশিয়ার ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে এ ঘটনা ঘটে।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী আদালতের কর্মকর্তা মাসুদ হাওলাদার জানান, সম্প্রতি বিমান বন্দর থানায় দায়ের হওয়া একটি মামলা আদালতে পরিচালনার জন্য আইনজীবী হেমায়েত কবির হিমুকে নিয়োগ দেন বাদী ইউনুস হাওলাদার। পরে হিমুকে বাদ দিয়ে মামলাটির দায়িত্ব দেয়া হয় আইনজীবী শহিদ হোসেনকে।
“রোববার মামলার শুনানি করতে এসে হেমায়েত কবির হিমু ক্ষিপ্ত হয়ে বাদি ইউনুস হাওলাদারকে মারধর করেন। এ সময় আইনজীবী শহিদ হোসেন প্রতিবাদ জানালে তাদের মধ্যে প্রথমে কথা কাটাকাটি ও পরে একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
”
মামলার বাদি ইউনুস হাওলাদার জানান, আইনজীবী হেমায়েত হোসেন হিমু মামলা পরিচালনায় দায়িত্বহীনতার পরিচয় দেন। তাই তাকে বাদ দিয়ে আইনজীবী শহিদ হোসেনকে নিয়োগ দেয়া হয়।
মামলার বাদী ইউনুসকে মারধরের কথা স্বীকার করে আইনজীবী হেমায়েত কবির হিমু বলেন, শহীদ হোসেনের সঙ্গে হাতাহাতির কোন ঘটনা ঘটেনি।
বিষয়টি এড়িয়ে গিয়ে শহীদ হোসেন বলেন, হিমু জুনিয়র আইনজীবী। তিনি সিনিয়রদের সম্মান দিতে জানেন না।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।