আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

প্রসঙ্গ : পারসোনার এবং প্রথম আলো বদলে যাত্ত বদলে দাত্ত

পারসোনার সিসি ক্যামেরা নিয়ে যখন বিভিন্ন পত্র-পত্রিকা এবং অনলাইনের বিভিন্ন সাইটে পোস্ট আর মন্তব্যের জোয়ারে ভেসে যাচ্ছে ঠিক সেই সময় প্রথম আলো এমন একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে তাদের পত্রিকায় মনে হচ্ছে যে মাছরাঙা আর অন্যান্য পত্রপত্রিকা মিডিয়া ডাহা মিথ্যা কথা বলছে। একমাত্র তারাই সত্যবাদী। ধরা যাক প্রথম আলো সত্য কথা বলছে! তা হলে ঘটনা ঘটে যাত্তয়ার চারদিন পরে সংবাদ প্রকাশ করা হল কেন? কানিজের বক্তব্য এসেছে পুরো প্রতিবেদনে কিন্তু নোটিশ কিংবা তদন্ত কমিটির কথা নেই কেন? বিভিন্ন ভাবে সবাই মাছরাঙার ক্লিপ,সাংবাদিকের সাথে কানিজের কথোপকথনের অডিত্ত এবং এটিএন বাংলার সংবাদে দেখেছেন। প্রথম আলোর সাংবাদিক কী তখন কারত্তয়ান বাজারের জ্যামে আটকে ছিলেন চারদিন? প্রথম আলোর মত পত্রিকাকে যে ম্যানেজ করে ফেলতে পারে তার পক্ষে সেই মহিলার স্বামীকে ম্যানেজ করতে কতকক্ষণ। যদি কোন আপত্তিকর দৃশ্য নাই বা থাকতো তা হলে কী টিভি ক্যামেরার সামনে কেউ হিরো হত্তয়ার জন্য চড় মারতে যেত পারসোনার কর্মচারীদের।

আজকের এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার চেষ্টা বৃথা। হয়তো কিছু কিছু মিডিয়া ম্যানেজ হয়েছে কিন্তু অনলাইনের শত মানুষের হাত কি ভাবে ম্যানেজ করবে তারা? পারসোনার সাথে প্রথম আলোর এখন ব্যাপক মিল। কোন মন্তব্যই প্রকাশ করা হচ্ছে না এখন। কয়েক ঘন্টা আগে করা মন্তব্য এখনত্ত প্রকাশ করেনি। আর পূর্বে যাদের করেছে অনেকেই অভিযোগ করছে এডিট করেছে তাদের মন্তব্য।

সেই দিনত্ত পারসোনার পেজে মন্তব্য মুছে দিয়েছে,ব্যান করেছে অনেকে,এখন ত্তয়াল এ পোস্ট করাই বন্ধ। কীসের এত ভয় তাদের? সত্য প্রকাশে তারা ভয় পেয়ে লুকোচুরি খেলছে। প্রথম আলো আর পারসোনার এই হীনমন্যতায় বোঝা যাচ্ছে তাদের দুর্বলতা। চোর সর্বদাই ভীত ধরে পড়ে যাত্তয়া ভয়ে। নিজেদের বদলে যাত্ত বদলে দাত্ত শ্লোগানের যথার্থ মর্যাদা রেখেছে তারা।

পুরো ঘটনাই বদলে দিয়েছে প্রথম আলো। শেষের পাতায় একটি বিজ্ঞাপনের মূল্য কত? তা কী কেউ জানেন? ছি: প্রথম আলো ছি: ।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।