যাদের হাতে দলীল প্রমাণ কম তারা গালি দেয় বেশি
দেশকে আমরা ভালবাসি । দেশের অর্জনে খুশী হই, উল্লসিত হই, দেশের সমস্যায় আপ্লুত হই। কষ্ট পাই । দেশের জন্য যারা কিছু করতে পারে তাদের সন্মান জানাই ।
সাম্প্রতিক কালে পর্বতারোহনে বাংলাদেশ প্রভুত উন্ণতি সাধন করেছে ।
কিন্তু তারপরও থেকে যাচ্ছে কিছু প্রশ্ন, কিছু জিগাসা ।
প্রশ্ন হচ্ছে এভারেষ্ট জয়ের মতএকটি অনন্য বিষয় কেন বারবার প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে? এর কারণ খতিয়ে দেখলে যা পাওয়া যায় তা হল:
১। পাহাড়ে উঠার মিথ্যা সার্টিফিকেট মুসা-মুহিত দু’জনেরই আছে!
২। মুহিতের সামিটের ছবিগুলোতে আশে পাশের কারো কোন চেহারাই আসেনি!
৩। মুহিতের কিছু ছবিতে রয়েছে ফটো-এডিট করার জোড়াল অভিযোগ
৪।
মজার বিষয় একটি ছবিতে :এভারেষ্ট চুড়ায় মুহিতকে চকলেট দেওয়া হচ্ছে মাস্ক পরা অবস্হায় !
৫। তাই স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে : মুহিতের এভারেষ্ট জয়ের ছবিগুলো কি এডিট করা? ফটোশপড ??
৬। মুহিতের বক্তব্য মিলছে না সংবাদ মাধ্যমগুলোর সাথে! প্রায় ডজন খানেক ব্লগের সাথে !
৭। আর এতগুলো সংবাদ মাধ্যমের কথা ঠিক হলে মুহিত নিশাত ২০১২ সালের ছবি -ভিডিও নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই মিথ্যা বলেছেন !
৮। মুসা ইব্রাহীমের এভারেষ্ট সামিটের ছবি সার্টিফিকেট থাকার পরও মুহিতের ভক্তকুলের দাবী : মুহিতই প্রথম!!
৯।
আরো দু:খজনক : মুসা-মুহিত মুখোমুখি আদালতে – কে প্রথম এভারেস্ট জয়ী?
১০। অন্যদিকে প্রথম এভারেষ্ট বিজয়ী দাবী করা মুসার বিরুদ্ধে রয়েছে আরো বেশী প্রতারণার অভিযোগ ! যেমন : পাহাড় থেকে সাগরে প্রতারাণা সবখানে !
11. মুসা - মুহিতের ভিডিও ক্যামেরার ব্যবহার !
Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।