"আমার রঙ্গীন পাল নীল সাগরে, ভেসে যায় তরী আমার ঢেউ এর তরে, চলো স্বপ্ন বুনি নীল দরিয়ায়, অসীম নীলে তরী আমার যায় উড়ে যায়!" Stage1(Dhaka): ২০৮০ সালের এক রাতে মেয়ে তার মাকে জিজ্ঞেস করলঃমা,ওড়না কি জিনিস? মা উত্তর করলঃকি জানি,শুনেছি আমাদের দাদী,নানীরা তরুণী থাকতে বক্ষ নিবারণের জন্য এটা ব্যবহার করতো! মেয়ে আবার বলল,মা,জামা পরলেই তো বক্ষ নিবারণ হয়ে যায়,ওড়নার আবার কি দরকার? মা বলল,কি জানি-ওই সময় মেয়েরা অনেক বোকা ছিলোতো তাই এইসব আজাইরা জিনিস ব্যবহার করতো! Stage2(a village somewhere in bd): ১৯৮০ সালের এক বিকেলে এক লোক অনেক দ্রুতো হেটে আসতে লাগলো গায়ের মাতব্বর রমিজ খানের কাছে! লোকটি হাপাতে হাপাতে এসে তাকে বলল,শুনছেন মাদবারসাব কি হয়ছে-পুবপাড়ার যে রহীমা ঢাকায় চাকরি করে সে নাকি আজ বাড়ি আইছে,কিন্তু সে যে পোশাক পইরা আসছে তাতে বলে কোনো ওড়না নাই! মাদবারসাব কিছু একটা করেন-আমাদের পোলা-পাইন তো সব খারাপ হইয়া যাইবো!রমিজ খান বলল,ঘটনা যদি সত্যি হয় তাহলে শিঘ্রি গ্রামের লোকজ়নকে ডাকো-ওরে গ্রাম থেকে তাড়াইতে হইবো!মুসলমানের গ্রামে এইটা কিছুতেই মানা যাইবনা! Stage3: ২০১০ সালে বাংলাদেশের তরুণীদের মধ্যে ওড়না ব্যবহার না করার একটা প্রবণতা দেখা দিয়েছে!তারা ওড়না বুকে ব্যবহারের চেয়ে গলায় ব্যবহার করতে বেশি পছন্দ করছে!সামাজিক যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম ফেসবুকে “ওই ছেরি তোর গলার ওড়না বুকে নামা” নামক বহুল আলোচিত এক পেজ দেখা গিয়েছে!অতিমাত্রায় অপসংস্ক্রিতির অনুপ্রবেশকে এর অন্যতম কারণ হিসেবে দেখা হচ্ছে!
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।