ফরাসি সরকারী সংবাদপত্র শনিবার জানিয়েছে, শুক্রবার ফ্রান্সের সাংবিধানিক পরিষদ বিলটির বিষয়ে ছাড়পত্র দিলে বিলটি আইনে পরিণত হওয়া সময়ের ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায়।
১৯৮১ সালে মৃত্যুদণ্ড রহিত করার পর সমকামী বিয়ের এই আইনকে ফরাসি সমাজ ব্যবস্থায় সবচেয়ে বড় সংস্কার হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রচারণার সময় প্রার্থী হিসেবে ওলান্দ সমকামী বিয়েকে আইনসম্মত অর্থাৎ বৈধতা দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
এই আইনের বিরোধীরা আইনটির বিরুদ্ধে ব্যাপক বিক্ষোভ সমাবেশ করে আসছে। যেগুলোর কোনো কোনোটি সহিংস রূপও ধারণ করেছিল। আগামী ২৬ মে নতুন এই আইনটির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছে বিরোধীরা।
আগামী ২৯ মে নতুন এই আইনের আওতায় দেশের দক্ষিণাঞ্চলীয় মন্টপেলিয়ারে ফ্রান্সের প্রথম সমকামী বিয়ে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
ক্যাথলিক সংখ্যাগরিষ্ঠ ফ্রান্সের আগে আর্জেন্টিনা, বেলজিয়াম, ব্রাজিল, কানাডা, ডেনমার্ক, সুইডেন, আইসল্যান্ড, নেদারল্যান্ড, নরওয়ে, পর্তুগাল, স্পেন, দক্ষিণ আফ্রিকা- এই ১২টি দেশ সমকামী বিয়ের আইনি বৈধতা স্বীকার করে নেয়।
এছাড়া নিউজিল্যান্ড ও উরুগুয়েতে প্রক্রিয়াটি আসছে অগাস্ট থেকে আইনি বৈধতা পাবে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।