ব্লগে দীর্ঘদিন যাবত আমার গবেষণার তথ্য গুলো প্রচার করে যাচ্ছি শুধু যানজটের সমাধানের লক্ষ্যে এবং বিষয়গুলো অনেকের কাছে স্পষ্ট করার লক্ষ্যে ১২ সেপ্টেম্বর, সোমবার ২০১১ইং তারিখে দৈনিক সকালের খবর পত্রিকায় বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের অধ্যাপক ও একই বিভাগের অপর শিক ড. শফিউল বারি যে তথ্য প্রদান করল তা হুবহু আমার এই ব্লগের তথ্যের ডুপ্লিকেট ৷ আমার ডুপ্লিকেট তথ্য প্রকাশ করে লাইক পেলো ১,৫৬৯জনের!
দৈনিক সকালের খবর পত্রিকায় যা ডুপ্লিকেট হলো :-
বুয়েটের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ও দুর্ঘটনা গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক ড. হাসিব মোহাম্মদ আহসান বলেন, আমাদের দেশে ফ্লাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা থেকে বাস্তবায়ন পর্যন্ত ৩ থেকে ১০ বছর লেগে যায়। তাহলে রাজধানীতে যানজট নিরসনে কতটি ফ্লাইওভার কত বছরে নির্মাণ করা সম্ভব হবে?
তিনি বলেন, যদিও উইকিপিডিয়ার তথ্যে দেওয়া নেই যে, ফ্লাইওভারই যানজটের সমাধান। সেখানে উল্লেখ করা হয়, বড় বড় ও পুরনো শহরগুলোতে নতুন রাস্তা তৈরি করা কষ্টসাধ্য, কারণ প্রচুর পরিমাণ স্থাপনা নির্মিত হয়ে যাওয়ায় সেগুলো উচ্ছেদ করা দুষ্কর। কিন্তু ক্রমবর্ধমান যানবাহনের সঙ্কুলান করার জন্য বাড়তি রাস্তা নির্মাণের ক্ষেত্রে ফ্লাইওভার একটি ভালো বিকল্প। তাই আমার মতে, বর্তমান কৌশলের এই ফ্লাইওভার দিয়ে হয়তো যানজট এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব, কিন্তু প্রকৃতভাবে যানজট নিরসন সম্ভব নয়।
সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলের।
একই বিভাগের অপর শিক্ষক ড. শফিউল বারি বলেন, চীন ফ্লাইওভার দিয়ে হয়তো বেইজিংকে ঘিরে ফেলতে পেরেছে। কিন্তু যানজট নিরসন করতে পারেনি। নির্মাণের পরিকল্পনা সঠিক হলেও যানজট নিরসনের পরিকল্পনাটা সঠিক ছিল না। হয়তো সেজন্যই এই পরিস্থিতি।
কিন্তু অর্থ ও সময় ব্যয়ে অনেক কৌশলই যানজট নিরসনে তেমন ভূমিকা রাখতে পারেনি।
পত্রিকার সম্পূর্ণ লিংক:- খণ্ড খণ্ড ফ্লাইওভারে যানজট কমবে না
আমার এই ব্লগ পোষ্টের যে লেখাটি ডুপ্লিকেট হলো:
আমাদের দেশে ২/১টি ফাইওভার নির্মাণের পরিকল্পনা হতে ধরে নির্মাণ পর্যন্ত ৩/৫/১০বছর পর্যন্ত লেগে যায়, আর এই রাজধানী তো শুধু ২৬কিঃমিঃ / ৫০কিঃমিঃ নয়। তাহলে এই রাজধানীকে যানজট নিরসন করতে হলে কতটি ফাইওভার কত বছরে নির্মাণ করা সম্ভব হবে?
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণ হলেই ধরে নেওয়া হচ্ছে যানজট নিরসন হয়ে যাচ্ছে। যদিও উকিপিডিয়ার তথ্যে দেওয়া নেই ফ্লাইওভার যানজটের সমাধান। সেখানে উল্লেখ করা হয়, বড় বড় ও পুরোনো শহর গুলোতে নতুন রাস্তা তৈরী করা কষ্টসাধ্য, কারণ প্রচুর পরিমাণ স্থাপনা নির্মিত হয়ে যাওয়ায় সেগুলো উচ্ছেদ করা দুষ্কর হয়ে পড়ে।
কিন্তু ক্রমবর্ধমান যানবাহনের সংকুলান করার জন্য বাড়তি রাস্তা নির্মাণের ক্ষেত্রে ফ্লাইওভার একটি ভালো বিকল্প। তাই আমার মতে বর্তমান কৌশলের এই ফাইওভার দিয়ে হয়ত অনেকটুকু যানজট এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব, কিন্তু প্রকৃতভাবে যানজট নিরসন সম্ভব নয়। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলের।
চীন ফ্লাইওভার দিয়ে হয়ত বেইজিংকে ঘিরে ফেলতে পেরেছে। কিন্তু যানজট নিরসন করতে পারেনি।
বিপরীতে চীনের বেইজিংই ২০১০ এর একটি জরিপে বিশ্বের সবচেয়ে যানজটপূর্ণ শহরের তালিকায় ১ম হিসেবে এসেছে। আমি যা বুঝি এ েেত্র নির্মাণের পরিকল্পনা সঠিক হলেও যানজট নিরসনের পরিকল্পনাটা সঠিক ছিল না।
আমার ব্লগের সম্পূর্ণ লিংক:- ফ্লাইওভার নির্মিত হলেই কি যানজট নিরসন হবে?
এর পূর্বে যুগান্তরেও বুয়েটের প্রকৌশলী মুজিবুর রহমান যে তথ্য দিয়েছিল তাও আমার তথ্যের হুবহু ডুপ্লিকেট ( ব্লগেও পোষ্ট দিয়েছিলাম দৈনিক যুগান্তর পত্রিকায় ডুপ্লিকেট হলো আমার গবেষণার তথ্য ঃ- )। বিষয় গুলো আসলে রহস্য ও খুব চাঞ্চল্যকর বলেই মনে হচ্ছে।
আমার দীর্ঘ গবেষণার তথ্য গুলো বিভিন্ন পত্রিকায়, ফেইসবুকে এবং ব্লগে প্রকাশ করলেও তারা তাদের নিজের নামে তা সংবাদপত্রে প্রকাশ করলো৷ প্রকাশ হোক এবং যানজটের চুড়ান্ত সমাধান হোক আমি চাই এবং তা সম্ভব, আমি আশাবাদী এবং আপনারাও চান দৈনন্দিন এই দুর্বিসহ যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে৷ কিন্তু এটি ডুপ্লিকেট কেন হবে ? গবেষণার তথ্য গুলো কার তা কেন উল্লেখ হলোনা ? কেন আমার অক্লান্ত্ম গবেষণার তথ্য গুলো প্রকাশ করা হবে অন্যের বলে? আমি আপনাদের নিকট জানতে চাই৷ কারণ আপনারাই আমার এই ব্লগের সাথী ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।