শুভ জাহিদ @ http://howcanigetanemailaddress.com/ তুই আমারে ব্যান করছছ, আমিও তোর ইজ্জত নিয়া ছিনিমিনি খেলমু। (যদি ইজ্জত থাকে আরকি)
খাজা খাইবি নাকি গাজা
এক চুমুকে যেমন তেমন দুই চুকুমে মজা
তিন চুমুকে উজির নাজির চার চুমুকে রাজা
গাজা খাইছে শালা খাজা।
এই শিয়া মতাদর্শীর প্রিয় পোস্টbr />
# আল আযহার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক: আহলে বাইত (আ.) এর প্রতি ভালবাসা নামায ও রোজার ন্যায় ওয়াজিব - জাগারণ
# হযরত ফাতেমা (আ.)ও নারীর মর্যাদা - জাগারণ
---------------------------------------------------------------------------------
প্রোফাইলে লেখছে নবী মোর পরশ মনি , নবী মোর সোনার খণি , নবী নাম জপে যে জন সেই তো দো-জাহানের ধনী । সে...
আল্লাহ কোরআনে সূরা যারিয়াত এর ২১ নং আয়াতে বলেছেন আমার পাশাপাশি কাউকে ডেকো না। আর এই শালায় কয় নবী নাম জপে যে জন সেই দো জাহানের ধনী।
বেটা মানুষরে শিরক শিখাস? নবীর অনুসরণ ফরজ, নবী নাম জপা না।
----------------------------------------------------------------------------------
সাহাবা যুগে মিলাদুন্নবী মাহফিলের প্রমান
গেঞ্জাম শুরু এই পোষ্ট থেকে। ওর পোষ্টে কমেন্টস করছি হালায় আমার উত্তর না দিয়া ফালতু কথা কইয়া আমারে দিছে ব্যান কইরা। ওই বেটা শিয়া কোনহানকার, যেই কথার উত্তর দিতে পারস না সেই পোষ্ট দেছ কে?
( দোররে মুনাজ্জাম আব্দুল হখ এলাহাবাদি)( ইবনে দাহইয়ার আত-তানভির ৬০৪ হিজরি) নামক শিয়াদের বই দিয়া ওয় মুসলিমদের বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করে।
----------------------------------------------------------------------------------
প্রথমে প্রোফাইল ছিল
নবীর দুঃশমন সাবধান ।
নবীর """গোলাম""" খাজা মুহাম্মাদ মাসুম এখনও জিবিত।
আমি বললাম=> আমরা আল্লাহর গোলাম আর আপনি নবীর গোলাম। আপনারও উচিত আল্লাহর গোলাম হওয়া। এটা তো স্পষ্ট শিরক। আল্লাহ আমাদের রক্ষা করুন।
ব্যস ওই খেইপা গেলো।
=======================================
ওয় কইলো->
হযরত দারদা (রা) হতে বর্নিত আছে - তিনি বলেন আ---------------হর ফেরেস্তাগনও তোমাদের সকলের জন্য মাগফিরাত কামনা করছেন ।
( দোররে মুনাজ্জাম আব্দুল হখ এলাহাবাদি)
=> এটা কোন পীরের বই। আমার বাপের জনমেও এমন নাম শুনি নাই।
আবার খেইপা গেলো।
---------------------------------------------------------------------------------
আবার কাহিনী শুরু করলো-
হযরত হাসসান বিন সাবের ( ড়া) মিম্বারে দাঁড়িয়ে কবিতার মাধ্যমে মিলাদউন্ণবী (দঃ) পাঠ করেছেন দির্ঘ কবিতার একাংশ নিম্ন উদ্ধৃত করা হলো ; আর্ঠাৎ ইয়া রাসুল্লাহ ! আপনি সর্ব """দোষত্রটি""" হতে মুক্ট হয়ে জন্ম হয়েই জন্ম গ্রহন করেছেন ।
আমি বললাম => সকল শিশুই নিষ্পাপ। সকল নবীরাও নিষ্পাপ। তবে আল্লাহ অনেক অংশে নবীজি সাঃ কে শুধরিয়ে দিয়েছেন তার মানে এই নয় যে তিনি পাপী। বরং অনেক ক্ষেত্রে তিনি ভূল করেছিলেন যার ফলে আল্লাহ তাকে শুধরিয়ে দিয়েছিলেন।
আর উনার কোন পাপ লিপিবদ্ধ হয় নাই। কারণ আল্লাহ তায়ালা উনার সামনে পিছের সকল গোনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন।
""দোষত্রটি হতে মুক্ট হয়ে জন্ম"" বলাটা বাড়াবাড়ি।
ব্যাস দিলো আমারে ব্যান কইরা।
--------------------------------------------------------
আবার লেখছে-
তাফছিরে খাজাইনুল ইরফান (আঃ) উল্লেখ আছে যারা নবী করিম (দঃ) -এর প্রশংসাগীতি করে , তাদের পিছনে জিবরাইল (আঃ) -এর গায়েবি মদদ থাকে।
=> শালার মিথ্যারোপের নমুনা দেইখা চান্দি গরম হইয়া যায়। সিহাহসিত্তাহর একটা হাদিস গ্রন্থ থেকেও রেফারেন্স দিতে পারলো না। দিলো ওগো শিয়াগো বই থেকে।
===========================================
সবচেয়ে ডেঞ্জারাস কথা হইলো- হালায় লেখছে
৪। হুজুর (দঃ) -এর বর্তমান সুরত নবীজীর ইচ্ছানুযায়ী সৃষ্টি ।
=> এটা ডাইরেক্ট শিরক। কারণ
সূরা আল ইমরান-৬> তিনি সেই আল্লাহ যিনি তোমাদের আকৃতি গঠন করেন তোমাদের মায়ের গর্ভে যেমন তিনি ইচ্ছা করেন বা চান।
আল্লাহ বলতেছেন তিনি যেমন ইচ্ছা করেন তেমন সৃষ্টি করেন আর আপনি বলতেছেন নবীজীকে সৃষ্টি করা হইছে উনার ইচ্ছা অনুযায়ী। এখানে আল্লাহ কে ক্রিয়েটর না বানিয়ে নবীজি কে ক্রিয়েটর বানানো হইছে যা প্রকাশ্য শিরক।
ভূল ধরাইয়া আমি কট খাইলাম।
হালায় দিলো ব্যান কইরা। শালারে মন চাইতছে ঠাডাইয়া একটা বন দেই।
---------------------------------------------------------------------------
ফেরেস্তাগনের কিয়াম : দিবা -রাত্রি ২৪ ঘন্টা ।
এই লিংকে শালার পোলায় লেখছেbr /> ৯ । কেয়ামতের দিবসে পর্যন্ত কেয়াম সহ দুরুদ ও ষালামের এই ধারা অব্যাহত থাকবে ।
দুশমনেরা তা বন্ধ করতে পারবে না ।
ইমামে আহলে সুন্নত মাওলানা আহমেদ রেজা (রহঃ) লিখেছেন :
"আমরা মিলাদুন্নবীর মাহফিল জীবন ভর করে যাবো ।
হে নজদীগন ( আব্দুল ওয়াহাব নজদীর অনুশারীগন ) ! তোমরা জ্বলতে থাক । জ্বলে মরাই তোমাদের কাজ "। ( আলা হযরত )
মিলাদ শিয়াদের উদ্ভাবন।
শিয়ারা ৬টা মিলাদ পালন করতো। রাসুল সাঃ এর, আলী রাঃ, ফাতেমা রাঃ, হাসান ও হুসাইন রাঃ এর এবং সর্বশেষ ৬ নং হলো যে তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধান থাকবে তার। আর সেই শিয়াদেরই লেখা এইটা।
---------------------------------------------------------------------------------
মহা নবী (সা) নিজের মিলাদ নিজেই পাঠ করেছেন ।
এই পোষ্টেও বেক্কেলে একই কাম করছে।
ওয় লেখছেbr />
হোনায়নেরর যুদ্ধে যখন হাওয়াজিনের তীর নিক্ষেপে মুসলিম সৈন্যগন ছত্রভঙ্গ হয়ে পরেছিলেন , তখন ও নবী করীম (দঃ) একা যুদ্ধ ময়দানে দাড়িয়ে বলেছিলেন
" আনা নাবী্যয়ু লা কাযেব + আনা ইবনে আব্দুল মুত্তালিব "
অর্থাৎ আমি আল্লাহর নবী , আমি মিথ্যাবাদী নই । আমি আব্দুল মোত্তালিবের বংশধর ।
উপরোক্ত প্রথম ঘটনা টি দাঁড়িয়ে বলা এবং বর্ননা করার নামই মিলাদ ও কেয়াম ।
আরে বেটা নবীজির উপরের বক্তব্যে তুই মিলাদের বা জন্মের কি পাইলি?
---------------------------------------------------------------------------------
[sb]হযরত ঈসা (আঃ) নবী করীম (সা) এর মিলাদ পাঠ ও কেয়াম
অর্থৎ হযরত ঈসা (আঃ) দন্ডায়মান (কেয়াম) অবস্থায় তাঁর উম্মৎ হাওয়ারীদেরকে নবীজীর আগমনের সুসংবাদ দিয়ে বক্তৃতা করেছেন "।
সুতরাং মিলাদ ও কিয়াম হযরত ঈসা (আঃ) এর সুন্নাত এবং নবীযুগের ৫৭০ বৎসর পুর্ব হতেই ।
বেদায়া ও নেহায়া )
=> ওই বেটা ঈসা আঃ আগমনের সুসংবাদ দিছেন, শেষ নবীর মিলাদ বা জন্ম হওয়া সম্পর্কে সবাইকে জানাইয়া গেছেন। ভালো কথা। কিন্তু তিনি কোন জায়গায় কইছেন (ইয়া নাবী সালামালাইকা পড়তে)। সহীহ হাদিসে আছে তিনি সোমবার রোজা রাখতেন। ভালো কথা পারলে তুইও রোজা রাখ।
তরে জিলাপী রেডি কইরা সালামালাইকা পড়তে কইছেন কোন জায়গায়। বেটা বাটপার শিয়া।
বেটা ফাজিল। মিলাদ বলতে তরা শিয়ারা যেই টা বুঝস সেই আমাদের মুসলিমদের মধ্যে ঢুকাস কে।
-----------------------------------------------------------------------------------
সখ করে অথবা বিশেষ প্রয়োজনে পুরুষ লোকেরা সোনা-রূপার আংটি পরতে পারবে কিনা?
উপরের লিংকে ালায় একটা লেখা লেখছে ওর কোন পীরের।
পরে দলিল দিছেbr />
[সূত্রঃ- “ইরফানে শরিয়াত”, -আলা হযরত,ইমামে আহলে সুন্নাত,মুজাদ্দিদে দীন ও মিল্লাত শাহ আহমদ রেযা খান ফাযেলে বেরেলী (রহঃ)]
আরে বেটা তুই যে ভ্রান্ত আকিদার, তা তর এই দলিল থেকেই বুঝা যায়। আলা হযরত, ইমামে আহলে সুন্নাত, মুজাদ্দিদে দীন সব শিয়াদের বই। াশার পোলা পারলে বুখারী বা মুসলিম থেকে দলিল দে? তগো শিয়াগো বই পড়বো কোন পাগলে?
---------------------------------------------------------------------------------
মিলাদ ও কেয়াম সম্পর্কে মক্কা - মদিনার প্রাচিন ফতোয়া ।
এই পোষ্টে ুদানির ছেলে লেখছে আল্লামা আব্দুর রহীম তুর্কমানী (রহঃ) ১২৮৮ হিজরী সনে মক্কা ও মদিনা এবং জেদ্দাহ ও হাদিদার উলামায়ে কেরামের দ্বারা মিলাদ ও কিয়াম সম্পর্কে একটি ফতোয়া লিখিয়ে হিন্দুস্তানে নিয়ে আসেন এবং নিজ গ্রন্থ " রাওয়াতুন নাঈম " -এর শেষাংশে ছেপে প্রকাশ করেন । ( আনওয়ারে ছাতেয়া দেখুন )
আব্দুর রহীম তুর্কমানী আবার কেডা।
কই থেকে খুইজা খুইজা বাহির করছ। আনওয়ারে ছাতেয়া তোর কোন বাপে সেল করে। রাওয়াতুন নাঈম নামে কোন বই জীবনে চোখে দেখছছ। শালা শিয়া মাঙ্গের পোলা।
---------------------------------------------------------------------------------- ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।