উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা ফেসবুকে মাঝে মধ্যে আমার যাওয়া হয় বা বলতে পারেন যেতে হয়। কারন বা অকারনে ওখানে যাওয়া টা বৃটিশ আমলে বিনা পয়সায়(বর্তমানে বিনা টাকায় হবে) চা খাওয়ার সমতুল্য। বৃটিশ আমলে চা অভ্যাস করনের লক্ষে শুনেছি বিনা পয়সায় চা খাওয়ানো শুরু হয়েছিল, কোন প্রমান অবশ্য এখনও পাইনি; অবশ্য খোঁজার প্রয়োজনও বোধ করিনি।
এই ফেসবুকেই একজন লিখলেন,
"বাংলাদেশের মানুষ সুবিধা চায়?
ভালো রাস্তা চায়, ভালো খাবার চায়, ভালো স্কুল চায়, ভালো যোগাযোগ ব্যবস্থা চায়, ভালো চিকিৎসা চায় -
কিন্তু তারা চায় সেটা অন্য কেউ তার জন্য করে দিবে। তারা আশা করে তাদের এই দেশ আসমান থেকে কেউ এসে সব ঠিক করে দিয়ে যাবে।
এই দেশের কোনও সমস্যা সমাধান করতে যে তাদেরকেই এগিয়ে আসতে হবে - সেটা বেশির ভাগ মানুষই বিশ্বাস করেন না। তাই তারা যতটা সময় ব্যয় করেন টিভির টক-শোতে, চায়ের আড্ডায়, কিংবা পত্রিকার কলামগুলোতে - সেই পরিমান কাজটি কেউ করেন না।
সামাজিক কার্যক্রম একদম শূন্যের কোঠায়।
আমরা সকাল বিকাল সরকারকে গালি দিচ্ছি - যেমনটা দিতাম মোগলদের, তারপর বৃটিশদের, তারপর পাকিস্তানীদের। সেখান থেকে অভ্যাস হয়ে গিয়েছে গালি দেয়ার।
তাই এখন ক্ষমতায় যে থাকে, তার চৌদ্দ গোষ্ঠি আমরা উদ্ধার করি নিত্যদিন। সরকার অনেক কাজই করে না মানি, কিন্তু আমরা কি আমাদের কাজটা করি?"
ওনার উত্তরে আমি লিখলাম, "খারাপ কন নাই, তয় আপনে কি দিয়া শুরু করতে চান? আমার গ্রামের রাস্তাটা বানাইতে মনে হয় এক কোটি টাকা লাগব, টাকা দেন আমি আমার বর্তমান চাকরি ছাইরা কাইল্লা এই কামে লাইগ্গা যামু। " দেখি ওনার জবাব কি(!)
আরেক জন জনৈক সালমা মাহবুব বললেন," অনেক সুন্দর একটি লেখা। ধন্যবাদ। "
আমি চেষ্টা করতে রাজি আছি।
সামাজিক সংগঠন তৈরী করত কে কিভাবে সফলতা অর্জন করেছেন; এ বিষয়ে কারও কোন অভিজ্ঞতা বা তথ্য থাকলে বাধিত থাকব। ব্যক্তিগত আলোচনাতেও সম্মত।
কোন কোন ক্ষেত্রে সময় দেয়া যায়, কোন এলাকায়, কোন সময়ে, তাও জানাতে পারেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।