বাংলাদেশের সাবেক ডেপুটি এটর্নী জেনারেল ও সুপ্রীম কোর্টের বিশিষ্ট আ্ইনজীবী এম ইউ আহম্মেদ স্কয়ার হাসপাতালে মারা গেছেন। হাইকোর্টে হট্টোগোলের মামলায় তাকে পুলিশ ১১ আগস্ট গ্রেফতার করে মধ্যরাতে। এ নিয়ে বহু লেখালেখি মিডিয়াতে হয়েছে। তার পরিবার বলেছে - অকথ্য নির্যাতন করা হয় গ্রেফতারের পর। এর পর অসুস্থ্ হয়ে পড়লে হাসপাতালে পুলিশ ভর্তি করে এবং তখন এমনও কথা মিডিয়াতে এসেছে - পুলিশ সাদা কাগজে সই নিয়ে এম ইউ আহমেদকে তার স্ত্রীর কাছে ছেড়ে দিতে চেয়েছে। কেন পুলিশ এ ধরনের কাজ করতে যাবে সে প্রশ্ন ওঠে। এটর্নী জেনারেল বলছেন - পুলিশী নির্যাতনের অভিযোগটি মিথ্যা । তো যে প্রশ্নটি এখানে ওঠে সেটি হচ্ছে একজন আইনজীবী- তার মৃত্যু পুলিশি হেফাজতে হয়েছে এমন অভিযোগ যদি ওঠে এবং তার যদি গ্রাউন্ড থাকে তারপর সে বিষয়টি ধামা দেয়ার জন্য সেই আইনের লোকেরা কেউ কেউ যদি ছাপাই গান এবং নানা কথা বলেন সে টি কিরকমের বিষয় ! তাছাড়া এটাকে মানবতাবিরোধী বলা যাবে কিনা ! কিন্তু মানবাধিকার সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে কিন্তু এ ব্যাপারে উচ্চ বাচ্য শোনা যায় না । লিঙ্কটি পড়ুন
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।