শুক্রবার কেন্দুয়া উপজেলার কুতুবপুর গ্রামে নন্দিত এ কথা সাহিত্যিকের ব্যক্তিগত উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠ দিনব্যাপী নানা কর্মসূচি পালন করে।
এছাড়া কেন্দুয়া ও মোহনগঞ্জ উপজেলা সদরেও এ দিনটি স্মরণে শোকর্যালি ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
গত বছরের ১৯ জুলাই ক্যান্সারে আক্রান্ত হুমায়ূন আহমেদ চিকিৎসাধীন অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।
তার চলে যাওয়ার দিনটিকে হুমায়ূনের পরিবার ও বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালন করছে।
ইলেকট্রনিক মিডিয়াগুলো তাকে নিয়ে আয়োজন করেছে নানা অনুষ্ঠানমালার।
সংবাদমাধ্যমে বেরিয়েছে তার জীবন-কর্ম নিয়ে নানা লেখা ও বিশেষ ক্রোড়পত্র।
শুক্রবার সকালে শহীদ স্মৃতি বিদ্যাপীঠে হুমায়ূন আহমেদের প্রতিকৃতিতে পুস্পার্ঘ অর্পণ করেন স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ কুবুতপুর গ্রামবাসী।
স্কুলে কালো পতাকা উত্তোলনের পর কালোব্যাজ ধারণ করে সকলেই।
স্কুল প্রাঙ্গণ থেকে একটি শোকর্যালি কুতুবপুর বাজার এলাকা ঘুরে সেখানেই এসে শেষ হয়।
পরে হুমায়ূন আহমেদের চাচা আলতাফুর রহমানের সভাপতিত্বে স্মরণসভায় বক্তব্য দেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক মো. আসাদুজ্জামান, ওবায়দুল্লাহ আওয়াল প্রমুখ।
বিকালে স্কুলে অনুষ্ঠিত হয় দোয়া ও ইফতার মাহফিল।
এছাড়া সকালে কেন্দুয়া উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গণ থেকে হুমায়ূন আহমেদ স্মৃতি সংসদের উদ্যোগে শোকর্যালি বের হয়। র্যালিটি সদরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনে গিয়ে শেষ হয়।
পরে সেখানে মজিবুর রহমানের সভাপতিত্বে এক স্মরণসভায় বক্তব্য রাখেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) রেজাউল করিম, অধ্যাপক রনেন সরকার, রহমান জীবন প্রমুখ।
মোহনগঞ্জ উপজেলা সদরেও কথাশিল্পীর মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে শোকর্যালি ও স্মরণসভা হয়েছে।
তাহমিনা আক্তারের সভাপতিত্বে মোহনগঞ্জ উপজেলা পরিষদের মিলনায়তনে স্মরণসভায় বক্তব্য দেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান শহীদ ইকবাল, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মিজানুর রহমান প্রমুখ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।