জনগনকে বাশ দেওয়ার এক অভিনব কৌশল বাতলে দিয়েছেন আমাদের মাননীয় বানিজ্যমন্ত্রি ফারুক খান। সম্প্রতি এক আলোচনা সভায় তিনি এ কৌশল বাতলে দিয়েছেন। তিনি দেশের জনগনকে কম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ছেন। তিনি বলেন সরকার ব্যাবসায়ীদের দমন করতে ব্যার্থ হয়েছে। ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেও ব্যবসায়ীদের দমন করা যাচ্ছে না।
এজন্য তিনি মানুষকে কম খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে বলেছেন, ‘আপনারা কম খান, সব ঠিক হয়ে যাবে। কম খেলে সমস্যা কমবে। খাবারের প্রতি লালসা কমান, তা হলে ব্যবসায়ীদের উচিৎ শিক্ষা হবে। আগেকার মানুষ কম খেত বলে বেশি দিন বাঁচত। ’( জয় মন্ত্রিজি-চিকিৎসা শাস্ত্রেও ওনার অনেক দখল আছে দেখা যায়)
যাই হোক ওনার এই পরামর্শের সাথে বাশের সম্পর্ক কেমনে একটু দেখা যাক।
বানিজ্যমন্ত্রির এই পরামর্শ আমরা মানতে গিয়ে একটা ঝামেলায় পরে যাব। কারন খাওয়া দাওয়া আমাদের জাতিগত ঐতিহ্য। তাই স্বাভাবিক ভাবেই আমরা কম খতে চাইলেও পারবো না। তখন নিশ্চই মন্ত্রি মহোদয় আমাদের সাহায্যে নতুন ওহী নাজিল করবেন। কি হতে পারে সেই ওহী?-------আপনারা কম হাগেন।
যত কম হাগবেন তত কম খিদা লাগবে। তাতে খাওয়া হবে কম। তখন আমরা কি করবো হাগা বন্ধ করে দিবো। কিন্তু হাগা কি আর বন্ধ হবার জিনিষ। হাগা তো চলতে থাকবে তার নিজ গতিতে।
এই সমস্যা সমাধানে আবারও মন্ত্রির ওহী------------হাগা বন্ধে আপনারা বিশেষ জায়গায় বাশ ঢুকায়া রাখেন।
ব্যবসায়ীদের সাইজ করা আর দ্রব্যমূল্য কমানোর জন্য এর চাইতে আর ভালো বুদ্ধি কি হতে পারে। জয় মন্ত্রিজি।
জঙ্গনকে বাশ দেওয়ার এর থেকে আর অভিনব কৌশল হতে পারে কিনা কে জানে?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।