হতাশা আর দু;খ ব্যাথা যাদের দেখে থমকে দাঁড়ায় আজকে তাদের খুব প্রয়োজন, বিশ্ব এসে দু হাত বাড়ায়। মারমুখী পুলিশ যখন টেনে হিচড়ে খুলে ফেলে ফারুকের শার্ট আমি দেখি রোগে শীর্ণ গণতন্ত্রের উদোম দেহ। যখন জনগনের কষ্টার্জিত ট্যাক্সের টাকায় পোষা প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী একজন পুলিশ একজন নির্বাচিত আইন প্রণেতাকে কে বলে “থাপড়াইয়া তোর দাত ফেলে দিব” তখন নিজের অস্তিত্বের সংশয়ে আমি ভুগি, চিমটি কেটে দেখি আমি জেগে আছি কিনা নাকি এটা দুঃস্বপ্ন-স্মৃতির কোন অক্টোপাস? যখন পরিমল বাবু আমার মেয়ের সম্ভ্রম নিয়ে খেলা করে আমি উপর ওয়ালাদের খুজি আমার অসহায় মেয়েটিকে বাচাবো বলে আমি দেখি ন্যাংটা গণতন্ত্রের আরেক বীভতসতা। শিক্ষক নামের এই ধর্ষকের খুটির জোরের কাছে পরাজিত হয় শত মেয়ের কান্না আর শত অভিভাবকের আকুতি! ধর্ষক শিক্ষক হয়ে যায় প্রশাসনের বড় কর্তা জনগন কিম্বা তাদের নির্বাচিত এমপি কে পিটানোর ম্যান্ডেট নিয়ে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।