আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

‘পল্টনে পুড়েছে প্রায় ছয়শ কোরআন’

শুক্রবার সকালে বায়তুল মোকাররম মার্কেটের তৃতীয় তলায় এক সংবাদ সম্মেলনে এ কমিটির নেতারা দাবি করেন।
লিখিত বক্তব্যে কমিটির সভাপতি শেখ আতিয়ার রহমান বলেন, “৫ মে বায়তুল মোকাররম মসজিদের দক্ষিণ গেইটে পঁচিশ-ত্রিশটি কোরআন হাদিসের দোকানে আগুন দেয়া হয়। এতে প্রায় ছয়শ কোরআন পুড়ে যায়। ”
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, সেদিন যারা দোকানে আগুন দিয়েছে, তারা পল্টন-মতিঝিল এলাকার জামায়াত-শিবিরের ‘চিহ্নিত সন্ত্রাসী’।
গত রোববার ১৩ দফা দাবি আদায়ে ঢাকা অবরোধের পর মতিঝিলে সমাবেশ করে হেফাজতে ইসলাম নামে কওমী মাদ্রাসাভিত্তিক একটি সংগঠন।

এ সময় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়িয়ে পল্টন, বায়তুল মোকাররম, গুলিস্তান ও মতিঝিলসহ আশপাশের এলাকায় ব্যাপক ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগ করে তারা।
সেদিনের ঘটনায় মামলা না করতে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ভয়ভীতি দেখানো হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন আতিয়ার রহমান।
মুসল্লি কমিটির পক্ষ থেকে তিনি দশ দিনের মধ্যে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ক্ষতিপূরণ দেওয়াসহ মসজিদ এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করার দাবি জানান।
পাশাপাশি সেদিনের তাণ্ডবের জন্য হেফাতজ-জামায়াত ও বিএনপির ‘সন্ত্রাসীদের’ দায়ী করে তাদের গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয় সংবাদ সম্মেলন থেকে।
এক প্রশ্নের জবাবে কমিটির প্রধান উপদেষ্টা ও বাংলাদেশ ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মিছবাহুর রহমান চৌধুরী বলেন, “আল্লামা আহমদ শফীকে লাশের মতো রেখে বিএনপি-জামায়াতপন্থী হেফাজতিরা ব্যবসা করতে চেয়েছিল।


ওই ‘চক্রান্তকারী ও ইন্ধনদাতাদের’ অবিলম্বে গ্রেপ্তারের দাবি জানান তিনি।
অন্যদের মধ্যে কমিটির সহ-সভাপতি আব্দুল হাই, সোহরাব উদ্দিন গাজী ও যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোছলেহ উদ্দিন মঞ্জুসহ সংগঠনটির নেতারা সাংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com     দেখা হয়েছে ১৬ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.