এতে হরকাতুল জিহাদের প্রধান মুফতি হান্নানসহ আটজনকে অভিযুক্ত করা হয়।
বুধবার সিলেটের মুখ্য বিচারিক হাকিম আদালতে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সিনিয়র এএসপি রওনকুল হক চৌধুরী এ অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
২০০৪ সালের ৭ অগাস্ট নগরীর গুলশান সেন্টারে গ্রেনেড হামলায় মহানগর আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক ইব্রাহিম আলী প্রাণ হারান। আহত হন দলটির ১৮ নেতাকর্মী।
অল্পের জন্য রক্ষা পান সিলেট সিটি কর্পোরেশনের তৎকালীন মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বদরউদ্দিন আহমদ কামরান, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ।
সম্পূরক অভিযোগপত্রে অভিযুক্তরা হলেন: মুফতি আব্দুল হান্নান, মো. শরীফ শাহেদুল আলম ওরফে দীপু, হুমায়ুন কবির ওরফে হিমু, মুফতি মঈন উদ্দিন ওরফে আবু জান্দাল, মফিজুল ইসলাম ওরফে মহিবুল্লাহ, দেলওয়ার হোসেন রিপন, আহসান উল্লাহ ওরফে কাজল ও ফখরুল ইসলাম ফাহিম।
এদের মধ্যে প্রথম ছয়জন আগের অভিযোগপত্রে ছিলেন। শেষ দুজনের নাম নতুন অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
২০০৮ সালের ২০ সেপ্টেম্বর সিআইডির পরিদর্শক জুবের আহমদ প্রথম এ মামলার অভিযোগপত্র দেন।
এতে মুফতি হান্নানসহ ছয় জনকে অভিযুক্ত করা হয়।
এরপর রাষ্ট্রপক্ষ মামলাটির পুনঃতদন্তেরর দাবি জানায়।
সিলেটের পাবলিক প্রসিকিউটর ও আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মিসবাহ উদ্দিন সিরাজ সিলেটের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৩য় আদালতে এ আবেদন করেন।
আদালত ২০১১ সালের ২ অগাস্ট মামলাটি পুনঃতদন্তের নির্দেশ দেন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।