নিহত নজরুল ইসলামের (৩০) কানাইঘাট পৌর যুবলীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন। তার বাড়ি দলইর মাটি গ্রামে।
কানাইঘাট থানার ওসি আব্দুল আউয়াল চৌধুরী জানান, শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সুরমা ব্রিজের কাছে নয়াতালুক এলাকায় নজরুলের লাশ পাওয়া যায়।
কানাইঘাট পৌরসভার চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক লুৎফুর রহমানের অভিযোগ, জামায়াত-শিবিরের কর্মীরাই নজরুলকে কুপিয়ে হত্যা করেছে।
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে তিনি বলেন, শনিবার রাত ৯টার দিকে কানাইঘাটে জামায়াত-শিবির কর্মীদের হামলায় পৌর আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহবায়ক কেএইচ এম আব্দুল্লাহ গুরুতর আহত হন।
এর প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করে ফেরার পথেই নজরুল খুন হন।
তার লাশ ময়নাতদন্তের জন্য সিলেট ওসমানী হাসপাতালের মর্গে পাঠিয়েছে পুলিশ।
এদিকে নজরুলের হত্যাকাণ্ডের পর রাত দেড়টার দিকে দলইমাটি গ্রামে হারুন মিয়া নামের এক জামায়াতকর্মীর বাড়িতে আগুন দেয়া হয় দলটির নেতারা অভিযোগ করেন। তবে পুলিশ বলছে, এ ধরনের কোনো অভিযোগ তারা পাননি।
পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ওই এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন ওসি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।