১) খেজুর সহজে হজমযোগ্য। সুতরাং তা সারাদিন ক্ষুধার্ত থাকা ব্যক্তির পাকস্থলির উপর বেশী চাপ প্রয়োগ করে না। ২) খেজুর একটি চিনিযুক্ত ফল। তাই ইফতারে প্রথমে খেজুর খেয়ে নিলে তা ক্ষুধা কমিয়ে দেয়, ফলে ইফতারে খাবারের উপর হামলে পরে অতিরিক্ত খেয়ে ফেলা কে নিয়ন্ত্রন করে। ৩) খেজুর, সারাদিন না খেয়ে থাকা অলস পাকস্থলিকে উজ্জিবীত করে পাচনরস (ডাইজেস্টিভ সিক্রেশন) নিঃসরণ ঘটায়। ফলে পরবর্তীতে গ্রহণকৃত খাদ্য হজম সহজ হয়। ৪) খেজুরে প্রচুর আঁশ থাকাতে রোজায় খাবারের সময় পরিবর্তন থেকে যে কোষ্টকাঠিন্য দেখা দেয় তা রোধ করে। ৫) খেজুরে থাকা অ্যালকালাইন সল্ট, রমজানে অতিরিক্ত মাংস খাওয়া থেকে রক্তে যে এসিডিটি তৈরী হয় তা দূর করে।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।