আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

দিনাজপুরের রেশমা ছিলেন তৃতীয় তলায়

শুক্রবার বিকাল সাড়ে ৪টার দিকে রেশমাকে জীবিত উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে সেনাবাহিনীর অ্যাম্বুলেন্সে করে নেয়া হয় সিএমএইচে।
সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক মেজর জেনারেল চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী এক সংক্ষিপ্ত সংবাদ সম্মেলনে জানান, সাভারের ভবন ধসের সময় রেশমা রানা প্লাজার তৃতীয় তলার পোশাক কারখানায় কর্মরত ছিলেন। ধসের সময় তার সঙ্গে আরো তিন পোশাক শ্রমিক ছিলেন, যাদেরকে পরে মৃত উদ্ধার করা হয়েছে।
রেশমার বাড়ি দিনাজপুর জেলার ঘোড়াঘাটে বলেও জানান তিনি।

রেশমা নামে একজনের উদ্ধারের খবর পেয়ে নিজেদের স্বজন দাবি করে দুই জন ছুটে যান সাভারের সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে।
এর মধ্যে রেশমাকে নিজেদের বোন দাবি করে আসমা জানান, তাদের বাড়ি দিনাজপুরে। রেশমার স্বামীর নাম রাজ্জাক। আর রাজবাড়ি থেকে আরেকজনও এসেছিলেন, যিনি রেশমাকে নিজের খালা দাবি করেছিলেন।
গত ২৪ এপ্রিল সকালে সাভার বাজার বাসস্ট্যান্ড সংলগ্ন নয় তলা রানা প্লাজা ধসে পড়ে।

তাৎক্ষণিকভাবে সেনাবাহিনী, ফায়ার ব্রিগেড, রেড ক্রিসেন্টসহ  আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য এবং স্থানীয় বাসিন্দারা উদ্ধার অভিযান শুরু করেন।
উদ্ধার কার্যক্রম শুরুর ১১০ ঘণ্টা পর গত ২৮ এপ্রিল জীবিত কাউকে উদ্ধারের আশা ছেড়ে দিয়ে ভারী যন্ত্রপাতি দিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরানোর কাজ শুরুর ঘোষণা দেন অভিযানের নেতৃত্বে থাকা সেনাবাহিনীর নবম পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক মেজর জেনারেল চৌধুরী হাসান সোহরাওয়ার্দী।
সেদিন পর্যন্ত ৩৩৭ জনের লাশ উদ্ধার করা হলেও ভারী যন্ত্রপাতি ব্যবহার করে অভিযান শুরুর পর শুক্রবার নিহতের সংখ্যা হাজার ছাড়িয়ে গেছে।

সোর্স: http://bangla.bdnews24.com     দেখা হয়েছে ১৪ বার

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.