আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

উত্থানে শুরু, পতনে শেষ

উত্থানে শুরু, পতনে শেষ

মঙ্গলবার লেনদেনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সূচকের উর্ধ্বমুখী প্রবণতা লক্ষ্য করা গেলেও লেনদেন শেষে তা পতনে রূপ নেয়। এর আগে বেলা পৌনে একটা পর্যন্ত ডিএসইতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার মধ্যে লেনদেন চলে। তবে বেলা ১টার পরে তা আবারো কমতে থাকে। বেলা সোয়া ১টার দিকে ডিএসই তালিকাভুক্ত অধিকাংশ শেয়ারের দর হ্রাস পেতে থাকে। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাজারের প্রতি বিনিয়োগকারীদের আস্থাহীনতার কারণেই প্রতিদিন পুঁজিবাজারে দরপতন হচ্ছে।

লেনদেন শেষে ডিএসই সাধারণ সূচক ৫৭ দশমিক ৬৬ পয়েন্ট কমে ৫৮০৬ দশমিক ৩০ পয়েন্টে নেমে আসে। যা পুঁজিবাজারের সামপ্রতিক ধসের সময় কমে যাওয়া সূচকের কাছাকাছি। পুঁজিবাজারের সামপ্রতিক ধসের ফলে ১৪ ফেব্রুয়ারি ডিএসই সাধারণ সূচক ৫৫৭৯ পয়েন্টের নিচে নামেনি। তাই পুঁজিবাজারের সামপ্রতিক ধস থেকে কিছুটা বেরিয়ে আসলেও তা আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে। এর আগে লেনদেনের শুরুতে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) তালিকাভুক্ত অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের দর বৃদ্ধি পায়।

যার ফলে লেনদেন শুরু হওয়ার ২৫ মিনিটে ডিএসই সাধারণ মূল্যসূচক গতকালের চেয়ে ১০০ দশমিক ৪২ পয়েন্ট বেড়ে ৫৯৬৪ দশমিক ৩৯ পয়েন্টে গিয়ে দাঁড়ায়। ডিএসআই সার্বিক সূচক বাড়ে ৮০ দশমিক ৭৪ পয়েন্ট। এদিকে আজ ডিএসই তালিকাভুক্ত ২৫৩টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যার মধ্যে দর বৃদ্ধি পেয়েছে ৮৮টির, কমেছে ১৫৪টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ১১টি কোম্পানির শেয়ারদর। অধিকাংশ কোম্পানির শেয়ারের দরপতনের সঙ্গে সঙ্গে হ্রাস পেয়েছে লেনদেন।

আজ ডিএসইতে ২৫৩টি কোম্পানির ৪ কোটি ৭২ লাখ ৮৬ হাজার ৯৯১টি শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে। যার বাজার মূল্য ৪৪৬ কোটি টাকা। গতকাল ডিএসইতে লেনদেন হয় ৬১৩ কোটি টাকার। সে হিসাবে আজ ডিএসইতে লেনদেন কমেছে ১৬৭ কোটি টাকা। উল্লেখ্য, মঙ্গলবারসহ চলতি সপ্তাহের প্রতিটি দিনই ডিএসইতে দরপতন হয়েছে।


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।