স্নো-ড্রপস অ্যান্ড ড্যাফোডিলস, বাটারফ্লাইস অ্যান্ড বী; সেইল বোটস অ্যান্ড ফিশারমেন, থিংস অভ দ্যা সী। উইশিং-ওয়েলস, ওয়েডিঙ বেলস, আর্লি মর্নিং ডিউ; অল কাইন্ডস অভ এভরিথিং রিমাইন্ডস মি অভ ইউ!
ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের ইতিহাস সহস্রাধিক বছরেরও প্রাচীন। বৈদিক যুগের উপাসনা ভিত্তিক সঙ্গীতচর্চা থেকে শুরু করে কয়েকশত রাগরাগিণীতে বিস্তৃত এই সঙ্গীতধারা এতদঞ্চলের মানুষের জীবন, মনন, সাধনা ও ঐতিহ্যের অংশে পরিনত হয়েছে। ভারতীয় উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত আবার মূলত দুটি ভাগে বিভক্ত। একটি হল, দক্ষিন ভারতীয় বা কর্ণাটকী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত ও অপরটি হল উত্তর ভারতীয় বা হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত।
একাদশ শতাব্দী থেকেই এই হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের সতন্ত্র চর্চা ও সাধনা শুরু হয়। ভারতবর্ষে মোগল শাসনের হাত ধরে পারসিক সঙ্গীত এসে হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতকে আরও সমৃদ্ধ ও বৈচিত্র্যময় করে তোলে। ফলত হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত অনেক বেশি প্রভাব বিস্তারি হয় ও দক্ষিন ভারতের কিছু অংশ কর্ণাটকী উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের প্রভাববলয়ে ছেড়ে দিয়ে, অবশিষ্ট ভারতে, পাকিস্তানে, বাংলাদেশে এমনকি নেপাল ও আফগানিস্তানেও স্থান করে নেয়। তবে সেই একাদশ শতাব্দী থেকে এই বিংশ শতাব্দীর শুরু পর্যন্ত হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত একটি সুবিন্যস্ত ব্যকরনের অভাবে অনেকটা বিপর্যস্তই ছিল বলা চলে। সঙ্গীত ধারাটি মানুষের মতই লিঙ্গভেদে বিভক্ত ছিল বলা চলে - যেমন, রাগ (পুরুষবাচক), রাগিণী (স্ত্রীবাচক) ও পুত্র।
সঙ্গীত সাধনাও ছিল কঠোরভাবে ঘরানা ভিত্তিক।
এই সাত শতাধিক বছর ধরে চলে আসা চলের পরিবর্তন করতে এগিয়ে আসেন অন্ধ সঙ্গীতজ্ঞ পণ্ডিত বিষ্ণু দিগম্বর পালুসকর (পণ্ডিত ডি ভি পালুসকরের পিতা)। ১৯০১ সালে তিনি লাহোরে একটি সঙ্গীত শিক্ষালয় গড়ে তোলেন, যেখানে তাঁরই প্রণীত সঙ্গীত ব্যকরনের বইয়ের পাঠদান করা হত। কিন্তু সঙ্গীত ব্যাকরনের ও রাগরাগিণীর শ্রেণীবিন্যাসের সবচেয়ে যুগান্তকারী কাজটি করে ফেলেন, পণ্ডিত বিষ্ণু দিগম্বর পালুসকরের বন্ধু ও (কখনো) প্রতিদ্বন্দ্বী, পণ্ডিত বিষ্ণু নারায়ন ভাতখণ্ডে (১৮৬০ - ১৯৩৬)। পণ্ডিত ভাতখণ্ডে হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতে সে সময়ে প্রচলিত সকল রাগরাগিণীকে একটি ব্যকরনের আওতায় এনে, অপ্রয়োজনীয়, ডুপ্লিকেট ও ব্যকরনের সাথে সঙ্গতিহীন রাগরাগিণীগুলোকে পরিত্যাজ্য করে দেন।
ব্যকরন ও ঐতিহাসিক মূল্যে উতরে যাওয়া রাগ গুলোকে তিনি 'ঠাট' অনুযায়ী ভাগ করেন। হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত আজও পণ্ডিত ভাতখণ্ডের রেখে যাওয়া ব্যাকরন ও নিয়মাবলীর আলোকে সুবিন্যস্ত হয়ে চর্চিত। কিন্তু উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত যতই ব্যাকরণগত ভাবে সুবিন্যস্ত হয়ে উঠুক না কেন, বিষয়টি যেহেতু উচ্চাঙ্গের, তাই সাধারন শ্রোতাদের কাছে উচ্চাঙ্গ সঙ্গীত আগের মতনই অনেকটাই দুর্বোধ্য ও অধরাই থেকে যায়। সেই বাধা ঘুচাতে আজ অনেক শিল্পী ও সঙ্গীতজ্ঞই নিরলস কাজ করে চলেছেন।
তেমনই একজন হলেন দ্যা নেদারল্যান্ডসের সঙ্গীত সংরক্ষণকারী প্রতিষ্ঠান, "রটারড্যাম কনজারভেটরি অভ মিউজিক" -এর যোয়েপ বোর।
১৯৯০ এর শুরুতে তিনি একটি দুঃসাধ্য প্রোজেক্ট হাতে নেন, যার মুল লক্ষ্য, হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতকে পাশ্চাত্যের শ্রোতাদের কাছে সহজবোধ্য ভাবে তুলে ধরার পাশাপাশি, হিন্দুস্তানি উচ্চাঙ্গের সাথে ইউরোপীয় / পশ্চিমা উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের সাযুজ্য নির্ণয় করা। দীর্ঘ ৪ বছরের কঠোর প্রচেষ্টায় তিনি ৭৪টি মৌলিক ও বহুল প্রচলিত 'রাগ' বেছে নিয়ে রাগগুলোর বৈশিষ্ট, ইতিহাস একত্রে সন্নিবেশিত করে, নোটেশন সহকারে রাগগুলোর সাথে পশ্চিমা উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের মিল / অমিল নির্দেশ করেন। একাজে তাঁকে সহায়তা করেন প্রয়াত সঙ্গীতজ্ঞ, পণ্ডিত দিলিপ চন্দ্র বেদী। প্রোজেক্টের সমাপ্তিতে ফল এসে দাঁড়ায়, নভিস থেকে শুরু করে সঙ্গীতজ্ঞ পর্যন্ত সকলের কাছে সাদরে গ্রহণীয়, ১৯৬ পৃষ্ঠার একটি সহজবোধ্য ও সুখপাঠ্য সঙ্গীত পুস্তিকা। পুস্তিকায় বর্ণীত ৭৪টি রাগকে শোকেস করতে পুস্তিকার সাথে সন্নিবেশিত হয় ৪টি সিডি।
এই ৪টি সিডিতে ৭৪টি রাগের মুল / চুম্বক অংশগুলো পরিবেশন করেছেন, পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া (বাঁশী),পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত (সরোদ),পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস (ভোকাল) এবং বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর (ভোকাল)।
অতএব, পেশ হচ্ছে -
দ্যা রাগা গাইড : অ্যা সার্ভে অভ সেভেন্টি ফোর হিন্দুস্তানি রাগাস
কুশীলব :
১ পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া (বাঁশী)
তবলা সঙ্গত : পণ্ডিত শিব শঙ্কর রায় এবং টেড দে জং
২ পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত (সরোদ)
তবলা সঙ্গত : পণ্ডিত দেবেন্দ্র কান্তি চক্রবর্তী
৩ পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস (ভোকাল)
তবলা সঙ্গত : পণ্ডিত সন্দীপ ভট্টাচার্য
৪ বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর (ভোকাল)
তবলা সঙ্গত : পণ্ডিত মধুকর কোঠারে
সারেঙ্গী সঙ্গত : পণ্ডিত অনন্ত কৃষ্ণজী কুন্তে
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ১ / ৪
১। ০১ রাগ অভোগী (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১। ০২ রাগ আড়ানা (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
১। ০৩ রাগ আহীর ভৈরব (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
১।
০৪ রাগ আলাহিয়া বিলাবল (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
১। ০৫ রাগ আশাবরী (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১। ০৬ রাগ বাগেশ্রী (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
১। ০৭ রাগ বাহার (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
১। ০৮ রাগ বসন্ত (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১।
০৯ রাগ ভৈরব (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১। ১০ রাগ ভৈরবী (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১। ১১ রাগ ভাটিয়ার (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
১। ১২ রাগ ভীমপলাশী (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
১। ১৩ রাগ ভূপাল টোড়ি (ঝাঁপতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১।
১৪ রাগ ভূপালী (একতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১। ১৫ রাগ বিভাস (একতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
১। ১৬ রাগ বেহাগ (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
১। ১৭ রাগ বিলাসখানী টোড়ি (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
১। ১৮ রাগ বৃন্দাবনী সারং (ধামার ও তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ২ / ৪
২।
০১ রাগ চন্দ্রকোষ (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
২। ০২ রাগ ছায়ানট (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
২। ০৩ রাগ দরবারী কানাড়া (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
২। ০৪ রাগ দেশ (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
২। ০৫ রাগ দেশী (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
২।
০৬ রাগ ধানী (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
২। ০৭ রাগ দুর্গা (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
২। ০৮ রাগ গৌড় মল্লার (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
২। ০৯ রাগ গৌড় সারং (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
২। ১০ রাগ গোরখ কল্যান (তারানা তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
২।
১১ রাগ গুর্জরী টোড়ি (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
২। ১২ রাগ গুনাক্রি (রুপক তাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
২। ১৩ রাগ হাম্বীর (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
২। ১৪ রাগ হংসধ্বনি (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
২। ১৫ রাগ হিন্দোল (ধামার তাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
২।
১৬ রাগ জয়জয়ন্তী (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
২। ১৭ রাগ জৌনপুরী (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
২। ১৮ রাগ ঝিঁঝিট (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ৩ / ৪
৩। ০১ রাগ যোগ (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৩। ০২ রাগ যোগিয়া (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৩।
০৩ রাগ কাফি (আধা তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৩। ০৪ রাগ কামোদ (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৩। ০৫ রাগ কেদার (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৩। ০৬ রাগ খাম্বাজ (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৩। ০৭ রাগ কিরোয়ানি (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৩।
০৮ রাগ ললিত (একতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৩। ০৯ রাগ মধুবন্তী (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৩। ১০ রাগ মালকৌশ (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৩। ১১ রাগ মঞ্জ খাম্বাজ (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৩। ১২ রাগ মরু বেহাগ (আধা তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৩।
১৩ রাগ মারোয়া (একতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৩। ১৪ রাগ মেঘ (ঝাঁপতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৩। ১৫ রাগ মিয়াঁ কি মল্লার (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৩। ১৬ রাগ মিয়াঁ কি টোড়ি (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৩। ১৭ রাগ মুলতানি (একতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৩।
১৮ রাগ নায়কী কানাড়া (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৩। ১৯ রাগ পটদীপ (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৩। ২০ রাগ পিলু (আধা তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ৪ / ৪
৪। ০১ রাগ পূরিয়া (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৪। ০২ রাগ পূরিয়া ধানশ্রী (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৪।
০৩ রাগ পূরিয়া কল্যাণ (তিনতাল) - পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাশিয়া
৪। ০৪ রাগ পূরবী (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৪। ০৫ রাগ রাগেশ্রী (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৪। ০৬ রাগ রামকেলী (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৪। ০৭ রাগ সাহানা (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৪।
০৮ রাগ শঙ্করা (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৪। ০৯ রাগ শ্রী (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৪। ১০ রাগ শুদ্ধ কল্যাণ (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৪। ১১ রাগ শুদ্ধ সারং (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৪। ১২ রাগ শ্যাম কল্যাণ (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৪।
১৩ রাগ সিন্ধুরা (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৪। ১৪ রাগ সোহিনী (তিনতাল) - পণ্ডিত বিদ্যাধর ব্যাস
৪। ১৫ রাগ সুর মল্লার (তিনতাল) - পণ্ডিত বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত
৪। ১৬ রাগ তিলক কামোদ (একতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৪। ১৭ রাগ তিলং (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
৪।
১৮ রাগ ইমন (তিনতাল) - বিদুষী শ্রুতি সদোলিকর-কটকর
প্লেয়িং টাইম : ৫ ঘণ্টা ১৫ মিনিট
কোয়ালিটি : ভিবিআর এমপি৩ কোয়ালিটি ১ (@ ৮০%)
ফাইল সাইজ : ১০৮ + ১০৮ + ১০৯ + ১০৫ = ৪৩০ মেগাবাইটস
ডাউনলোড :
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ১ / ৪
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ২ / ৪
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ৩ / ৪
দ্যা রাগা গাইড : সিডি ৪ / ৪
পূর্বশর্ত : ডাউনলোড করতে হলে ফোরশেয়ারড -এ অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। অত্যন্ত সহজেই এই অ্যাকাউন্ট করা যায়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।