পলাশীর প্রন্তরে ৫৫ হাজার সন্য মাত্র ১১ হাজার সন্যের কাছে র্নিলজ্জ ভাবে হার মেনেছিল, বেটা ক্লাইভ এ যুদ্ধের অভিজ্ঞতা বর্ণনায় লিখেছিল, এ যুদ্ধের তামাশা দেখতে যত লোক জড় হয়েছিল, তারা যদি একটি করে ঢিল ছুড়ত, তাহলে বৃটিশ বাহীনির কেউ প্রান নিয়ে ফিরতে পরতো না। যুগ
এক জন লোক এর উক্তি দিয়ে শিরোনাম টা দিলাম। যিনি আমার মত দুরদশা তে ছিলেন তেজগাওস্ত বাস-মালিক সমিতি এর অফিস এর সামনে রাখা শত শত ট্রাক এর জন্য স্রিষ্ট জাম এ। সাত রাস্তা থেকে কাওরানবাজার অথবা ফামগেট যেতে হলে তেজগাও ট্রাক-মালিক সমিতি এর অফিস এর সামনের রোড দিয়ে যেতে হয়। এই রোডটা ঢাকার প্রশস্ততম রোড গুলোর মধ্যে একটা।
কিন্তু "ট্রাক-মালিক সমিতি" এরা এই রোডটা কে ওদের নিজের বাবা এর সম্পত্তি ধরে নিয়ে রোডটাকে ব্যবহার করতেছে ওদের ট্রাক রাখার গ্যরেজ হিসাবে। রাস্তার দুপাশে কয়েক কলাম করে ট্রাক এমন ভাবে রাখে যে ২ টা রিক্সা পাশাপাশি যাওয়া সম্ভব হয়না, এ জন্য এই রোড প্রশস্ত হওয়া সত্তেও জ্যম স্রিষ্টি হ্য়। আর এই রোড এর মাথায় অবস্তিত ট্রেন সিগনাল পরলে তো কথাই নাই আপনি এক ঘন্টার আগে কোন যান (রিক্সা, সি.এন.জি) এ করে এই ২০০ মিটার রোড ক্রস করতে পারবেন না, তখন আপনাকে আপনার যান (রিক্সা, সি.এন.জি) ছেড়ে দিয়ে পার্ক করা ট্রাক এর চিপা চুপা দিয়ে আপনার গন্তব্যে যেতে হবে আমি নিজে এই রকম পরিস্থিতি তে বহুবার পরেছি, আজও পরেছিলাম। আজ আমার পাশের রিক্সাতে এক বয়জোষ্ট ভদ্র লোক ছিলেন। উনি আমার দিক এ চেয়ে বললেন "এই হল আমাদের দেশের অবস্তা, ঘরের ঝি কে ধমক দিলে সাথে সাথে সেটা সংবাদ পত্র এর খবর হয়ে যায় কিন্তু এই সব খবর প্রকাশের এর জন্য সাংবাদিক নাই !!!!!!!" আসলেই কি নাই !!! সাংবাদিক ভাইদের দ্রিষ্টি আকর্শন করতেছি।
একটা সরকারি রোড কে "ট্রাক-মালিক সমিতি" ট্রাক এর গ্যরেজ হিসাবে অপব্যবহার রোধ করে সেই রোড জনগন সুবিধা এর জন্য ব্যবহার করার ব্যবস্থা করা হোক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।