কী বলব জানিনা। আপাতত খালি থাক।
চলুন আরেকটা আন্দোলন করি। বাঙালি কখনও হারেনি, কোন আন্দোলনে হারবেও না। এবারের ক্রিকেট বিশ্বকাপের কারনে দাবিটা আরও জোরালো হয়েছে যে, আমরা পাকিস্তান ক্রিকেট দলকে সমর্থন করতে পারব কি পারব না।
কিন্তু এই প্রশ্নটা কেউ রাখছেনা যে পাকিস্তান কেন আজ ৪০ বছর পরেও জাতিগতভাবে আমাদের কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করছে না। আমি আমার সরকারের কাছে এই বিষয়ে জোড়াল দাবি রাখছি। কূটনৈতিক ভাবে হোক অথবা আন্তর্জাতিক হস্তক্ষেপের মাধ্যমে হোক, আমরা চাই পাকিস্তান আমাদের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে ক্ষমা চাইবে।
নয়ত এই ৪০ বছরে এতগুলো সরকার আমাদের কি উপহার দিল? মুক্তিযোদ্ধার পরিবার আজ দ্বারে দ্বারে ভিক্ষা করে আর আমরা মৌজে বিতর্ক করি পাকিস্তান ক্রিকেটের সাপোর্ট-ডিপোর্ট নিয়ে। নতুন প্রজন্মের মুখপাত্র হয়ে আমার অগ্রজদের কাছে আনুরোধ, আপনারা আবার এক হোন।
আবার একটা আন্দোলনের ডাক দিন। এবার পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতেই হবে। তাদের পাঠ্যপুস্তকে ১৯৭১-এর আমাদের বিজয় গাঁথা যুদ্ধকে সামান্য এক ভারতের পাকিস্তান বিভক্তের কূটচাল বলে উড়িয়ে দেয়া চলবেনা। পাকিস্তানের নতুন প্রজন্মকেও জানতে হবে তারা কাদের উত্তরসূরি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।