আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

ফুলেল শ্রদ্ধা আর ভালোবাসা পেল গণতন্ত্র

তোমাকে ভাবাবোই

আজ গণতন্ত্রের জয় হলো। রাজনীতিবিদ পেল ন্যায্যা ও প্রাপ‌্য সন্মান। প্রধানমন্ত্রী, সংসদ নেতা, রাষ্ট্রপতি, বিরোধী দলের নেতা, স্পিকার, প্রধানবিচারপতি, সরকারি দল, সকল সংসদ সদস্যবৃন্দ, রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন - সকলে মিলে যে সন্মান করল তাই আমাদের কাম্য। আজ সকাল থেকেই অফিসের দায়িত্ব পালন করলেও শিখলাম জানলাম দেখলাম - মানুষ কি পায়? কি পেতে পারে? বিএনপি মহাসচিব একজন নিলোর্ভ ও সৎ মানুষ হিসেবেই শুধু নন রাজনীতিক হিসেবেও সফল। আজ তা আবারো জানিয়ে দিল জনতা।

রাজপথ থেকে: ফুলেল শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় বিএনপির মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে বিদায় জানালো বিএনপি ও সর্বস্তরের জনগন। গতকাল সকালে ৯টা থেকে জাতীয় শহীদ মিনারে সর্বস্তরের জনগন ও বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীরা মরহুম বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে ফুলেল শ্রদ্ধা জানায়। সকাল ১০টায় বিএনপি মহাসচিবের মরদেহ সুপ্রীম কোর্ট চত্বরে নেয়া হলে সেখানে আদালতের প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিরাসহ আইনজীবিরা উপস্থিত থেকে শ্রদ্ধ জানান ও জানাজায় শরীক হন। বেলা ১১টায় বিএনপি মহাসচিবের কফিনে জাতীয় সংসদের দক্ষিন প্লাজায় সরকারী ও বিরোধী দলের সদস্যবৃন্দ নামাজে জানাজা শেষে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান। এ সময় আওয়ামী লীগের পক্ষেও শ্রদ্ধা জানানো হয়।

দুপুরে জুমার নামাজ আদায় শেষে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররামে দিনের ৩য় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। বিকেলে বাদ আছর বিএনপির নয়াপল্টস্থ কেন্দ্রিয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপি নেতাকর্মীরা আরেকটি জানাজা শেষে ফুলেল শ্রদ্ধা আর ভালোবাসায় বিএনপির মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনকে বিদায় জানায়। গতকাল রাতে বিএনপি মহাসচিবের লাশ দ্বিতীয় দিনের মতো বারডেম মরচুয়ারীতে রাখা হয়েছে। আজ সকালে বিএনপি মহাসচিবের মরদহে মনহুমের মানিকগঞ্জের বাড়ীতে নেয়া হবে। মানিকগঞ্জে কয়েকটি জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে বলে বিএনপির পক্ষ থেকে জানায়।

আর্মানিটোলার বাড়ীতে বিএনপি চেয়ারপার্সন: গত বৃহস্পতিবার রাতে বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া বিএনপি মহাসচিবের আর্মানিটোলার বাসভবনে যান। এসময় খালেদা জিয়ার উপস্থিতিতে শোকাহত পরিবারের সদস্যরা কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন। বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া এসময় মিসেস দেলোয়ারকে জড়িয়ে ধরে সান্তনা দেন। পরিবারের অন্য সদস্যদেরকেও সান্তনা দেন। তিনি এ সময় তাদেরকে সমবেদনা জ্ঞাপন করেন।

প্রায় এক ঘন্টা সময়কাল তিনি এ বাড়ীতে অতিবাহিত করেন। পরিবারের অন্যান্য খোজ খবরও নেন। নয়াপল্টনে শেষ শ্রদ্ধা: গতকাল শুক্রবার বিকালে নয়া পল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দেলোয়ারের মরদেহ নিয়ে আসা হলে দলীয় সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা তাদের প্রিয় নেতার কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে এবং অশ্রুসজল শ্রদ্ধা নিবেদন করে। সাড়ে পাঁচটায় শেষবারের মতো দেলোয়ারের মরদেহ এখানে আনা হয়। এসময় বিএনপি নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন, এম শামসুল ইসলাম, মাহবুবুর রহমান, তরিকুল ইসলাম, এম কে আনোয়ার, মির্জা আব্বাস, নজরুল ইসলাম খান, সহসভাপতি আবদুল্লাহ আল নোমান, চৌধুরী কামাল ইবনে ইউসুফ, সাদেক হোসেন খোকা, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, যুগ্ম মহাসচিব আমান উল্লাহ আমান, সালাহউদ্দিন আহমেদ, মিজানুর রহমান মিনু, মোহাম্মদ শাহজাহান, বরকত উল্লাহ বুলু, রহুল কবির রিজভী, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা শামসুজ্জামান দুদু, রুহুল আলম চৌধুরী, আহমেদ আজম খান, ফজলুল রহমান পটল, হায়দার আলী, মুক্তিযোদ্ধা হামিদুল্লাহ খান, গিয়াস কাদের চৌধুরী, নাজিম উদ্দিন আলম, জয়নুল আবদিন ফারুক, ফজলুল হক মিলন, মশিউর রহমান, আবদুস সালাম, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, খায়রুল কবির খোকন, সানাউল্লাহ মিয়া, নাজমুল হুদা, হাবিবউন নবী খান সোহেল, মির সরাফত আলী সপু, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, নুরে আরা সাফা, শিরিন সুলতানা, রেহানা আক্তার রানু, শাম্মী আকতার, হেলেন জেরিন খান, নিলুফার চৌধুরী মনি, আশিফা আশরাফি পাপিয়াসহ কেন্দ্রীয়, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ এবং দলীয় সাংসদ সদস্যরা জানাজায় শরিক হন।

সেখানে দিনের সর্বশেষ নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে কয়েক হাজার নেতা-কর্মী ও সমর্থক অংশ নেন। এছাড়া চার দলীয় জোটের শরিক খেলাফত মজলিশের চেয়ারম্যান মাওলানা মোহাম্মদ ইসহাক, মহাসচিব আহমেদ আবদুল কাদের, বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির মহাসচিব শামীম আল মামুন প্রমুখ নেতারাও জানাজায় অংশ নেন। এতে ইমামতি করেন ওলামা দলের সভাপতি হাফেজ আবদুল মালেক। পরে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।

এরপর দেলোয়ারের কফিন বারডেমের হিমঘরে নিয়ে যাওয়া হয়। জানাজার আগে বিএনপি স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, খোন্দকার দেলোয়ার জাতীয়তাবাদী শক্তির কাণ্ডারী ছিলেন। বিশ্বাসই হচ্ছে না আজ তাকে জানাজার মাধ্যমে শেষ বিদায় জানাতে হচ্ছে। আজ ভারাক্রান্ত হৃদয় নিয়ে আমরা এখানে হাজির হয়েছি। দলের পক্ষ থেকে সবার কাছে তার যে কোন ভুল-ত্রুটির জন্য ক্ষমা চাচ্ছি।

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী কান্নায় ভেঙে পড়েন বলেন, আজ এ বুড়ো নেতাকে বিদায় জানাতে হচ্ছে। যার পাশেই ছিলাম শেষ চারটি বছর। তবে তার মৃত্যুতে একটি শিক্ষা আমরা পেয়েছি। দেশের পক্ষে, জনগনের পক্ষে ও গণতন্ত্রের পক্ষে থাকলে দেশবাসীকে তাকে সম্মান দিতে ভুল করে না। বিএনপি মহাসিচবের সেজ ছেলে খোন্দকার আবদুল হামিদ ডাবলু বলেন, আমরা পিতা একজন আপাদমস্তক রাজনীতিবিদ।

তবে দল চালাতে গিয়ে তিনি কোন ভুল করলে তাকে ক্ষমা করে দেবেন। তার কোন লেনদেন থাকলে আমরা তা পরিশোধ করব। বাদ জুম্মা বায়তুল মোকাররম: গতকাল বাদ জুম্মা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ চত্বরে মরহুমের চতুর্থ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় উপস্থিত ছিলেন সাবেক রাষ্ট্রপতি আবদুর রহমান বিশ্বাস, সিনিয়র আইনজীবী ব্যারিস্টার রফিকুল হক, বিএনপির ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, নজরুল ইসলাম খান, জামায়াতে ইসলামীর ভারপ্রাপ্ত আমির মকবুল আহমাদ, সেক্রেটারি জেনারেল এটিএম আজহারুল ইসলাম, মহানগরী আমির হামিদুর রহমান আযাদ এমপি প্রমুখ। নামাজে জানাজায় বিএনপি, জামায়াত, বিজেপি, ইসলামী ঐক্যজোট, জাগপা, বাংলাদেশ ন্যাপ, লেবার পার্টি, এনপিপি, এনডিপি, মুসলিম লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মী ছাড়াও হাজার হাজার সাধারণ মুসল্লী অংশ নেন।

জাতীয় সংসদে শ্রদ্ধা: জাতীয় সংদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় মরহুমের লাশ নেয়া হলে সেখানে একটি নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন সরকারী ও বিরোধী দলের সংসদ সদস্যরা। স্পিকার আকতার হামিদ ও সংসদ কাবের পক্ষে চীফ হুইপ আব্দুস শহীদ, আওয়ামী লীগের পক্ষে দলের সাধারন সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, বিরোধী দলের পক্ষে ব্যারিস্টার মওদুদ আহমেদ, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, এমকে আনোয়ার। এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন মাহবুবুল আলম হানিফ, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, মেজবাহ উদ্দিন সিরাজ, আব্দুল মান্নান, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, এম রহমত আলী, আব্দুল মতিন খসরু, আবুল হাসনাত আব্দুল্লাহ, জাপা মহাসচিব এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার, আনিসুল ইসলাম মাহমুদ, ওয়ার্কাস পার্টির রাশেদ খান মেনন, আসম আব্দর রব, জামায়াতে ইসলামীর এটিএম আজহার, মাওলানা সামসুল ইসলাম, শাহজাহান চৌধুরী প্রমুখ। সুপ্রীমকোর্টের জানাজা: সকাল ১০টায় বিএনপি মহাসচিবের মরদেহ সুপ্রীম কোর্ট চত্বরে নেয়া হলে সেখানে আদালতের প্রধান বিচারপতি ও অন্য বিচারপতিরাসহ আইনজীবিরা উপস্থিত থেকে শ্রদ্ধ জানান ও জানাজায় শরীক হন।

সেখানে সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতি এবিএম খায়রুল হক, সিনিয়র আইনজীবী বিচারপতি টিএইচ খান, আপিল বিভাগের বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আবদুল ওয়াহাব মিয়া, শাহ মোহাম্মদ আবু নঈম, সুপ্রীমকোর্ট বারের সভাপতি খন্দকার মাহবুব হোসেন, সম্পাদক ব্যারিস্টার বদরুদ্দোজা বাদল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া, সাবেক এটর্নী জেনারেল এজে মোহাম্মদ আলী, আবদুর রেজাক খান, ড. মাহফুজউল্লাহ, সিনিয়র আইনজীবী আবদুল বাসেত মজুমদার, তৈমুর আলম খন্দকার, ব্যারিস্টার নাসিরউদ্দিন অসীম, এডভোকেট জয়নুল আবেদিন, সানাউল্লাহ মিয়া, ইকবাল হোসেন, এডভোকেট মোহাম্মদ আহসান, ব্যারিস্টার পারভেজ আহমেদ, যুবনেতা সেলিমুজ্জামান সেলিম প্রমুখ জানাজায় অংশ নেন। জানানা শেষে মরহুমের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়। শহীদ মিনার চত্বরে শ্রদ্ধা: সকালে ৯টা থেকে শহীদ মিনার চত্ত্বরে শেষ শ্রদ্ধা জানানোর জন্য রাখা হয় একুশে পদকপ্রাপ্ত এ ভাষা সৈনিকের মরদেহ। সেখানে সিপিবি সভাপতি মনজুরুল আহসান খান, সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি এসএম ফায়েজ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক সমিতির সাবেক সভাপতি ড. সদরুল আমিন, শিক-কর্মচারী ঐক্যজোট, বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ, ডক্টর এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ড্যাব), জিয়া পরিষদ, জিসাস, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোট, নার্সেস এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ন্যাব), এ্যাব, ঢাকা আইনজীবী সমিতি, জিয়া সেনা কেন্দ্রীয় সংসদ, ছাত্রদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, ছাত্রদল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখা, যুব জাগপা, ৫৭ নম্বর ওয়ার্ড ছাত্রদল, সাদাদল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম ঢাকা ইউনিট ও লাটিমী ফুড সহ বিভিন্ন সংগঠন ও সর্বস্তরের হাজার হাজার লোকজন সকাল নয়টা থেকে একঘন্টা লাইন ধরে খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পনের মাধ্যমে শেষ শ্রদ্ধা জানান। শোক বইয়ে কূটনীতিকদের স্বার বিএনপি মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেনের মৃত্যুতে গুলশানে চেয়ারপার্সনের কার্যালয় ও নয়াপল্টন কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে শোক বই খোলা হয়েছে।

শোক বই খোলার পর তাতে স্বার করেছেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি। লিখিত শোক পাঠিয়েছেন বৃটেনের হাইকমিশনার। গুলশান কার্যালয়ে গিয়ে শোকবইয়ে স্বার করেছেন- জার্মান, চীন, অস্ট্রেলিয়া, ফ্রান্স, মরক্কো, নেপাল, ভুটান, পাকিস্তান, ভিয়েতনাম, সুইডেন, ইরান ও ইরাকের রাষ্ট্রদূত ও হাইকমিশনারবৃন্দ। এছাড়াও সাবেক কুটনৈতিক রাশেদ আহমেদ চৌধুরী সহ অনেকেই শোক বইয়ে স্বার করেছেন। পারিবারিক মসজিদের পাশেই দাফন আজ খোন্দকার দেলোয়ারের ছেলে খোন্দকার আব্দুল হামিদ ডাবলু জানান, সংসদ ভবন, শহীদ মিনার, বায়তুল মোকাররম ও বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ বেশ কয়েকটি স্থানে নামাজে জানাযা শেষ হয়েছে।

এছাড়া এখনো তার বড় বোন অস্টেলিয়া প্রবাসী ডাক্তার আক্তারা খাতুন লুনা বাবাকে শেষবারের মতো একবার দেখতে বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা হয়েছেন। এ কারণে ঢাকায় নামাজে জানাযা শেষে তার মরদেহ আবারও বারডেমের হিমাগারে রাখা হচ্ছে। মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার খিরাই পাচুরিয়া গ্রামে শেষ জানাজার পর তাকে দাফন করা হবে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.