আমি বিলাত থাকি, কামলা খাটি
ন্যাংটা বাবা ছিঃধু। কারণ সে বাংলাদেশরে লইয়া কতা কওনের সময় ন্যাংটা হইয়া যায়। ওই হালার ভাঁড় আমাগো দেশ লইয়া খুব খ্রাপ কতা কইসে। আই ছিঃ ছিঃ তার লাইগ্যা ই.এস.পি.এনরে হালকা ডলা দিসে। ডলা খাইয়া হালারে ই.এস.পি.এন পাছায় লাত্তি মাইরা বাইর কইরা দিসে।
বহুত আরাম লাগতাসে কিন্তু আমার মশকরা কেমনে থামাই? তাই দিলাম কিসু মশকরা। লগে একখান মন্দিরা বেদী ফ্রি।
১। একবার ছিঃধু গেসে এক আর্ট গ্যালারীতে শিল্পকলা দেখার লাগি। হালায় নিজেই একখান শিল্প(!)।
চিৎকার কইরা শিল্পীরে ডাইক্যা কয়: আরে আমি বুঝিনা তোমরা মর্ডান আর্টের নামের শিল্পের বলাৎকার করতাসো নাকি কি করতাসো? এইটা কি আঁকসো? পুরা একটা সার্কাসের ক্লাউন মনে হইতাসে। কি যে বাল-ছাল আঁকো।
শিল্পী কয়: ছিঃধু ছাব যদি একটু আয়নার সামনে থেইক্যা সইরা দাঁড়াইতেন। আরে ওইটা কোনো আর্ট না ঐটা একটা আয়না।
২।
একবার ছিঃধু দাওয়াত খাইতে যাইতেসে। এমন সময় এক কাউয়া তার মাথায় পায়খানা কইরা স্ট্যাম্পিং কইরা দিলো। এমুন সময় তার এক বন্ধু তাকে টিস্যু দিলো পরিস্কার করার জন্য। বেকুব ছিঃধু ও ইটা বুজতে না পেরে চিৎকার কইরা কয়: এখন টিস্যু দিয়া লাভ কি? কার গুয়া মুছুম? ওই কাউয়াতো হাগু দিয়া কখন উইড়া গেসে গা।
বন্ধু তখন রেগে গিয়ে কয়: কাউয়ার পাছা মুছতে হবে না।
আগে তোর মুখ মুছ। ঐটাতে কাকের পাছার চাইতে বেশী গন্ধ।
৩। ছিঃধুরা তিন বন্ধু বইসা গল্প করাতসে।
১ম বন্ধু: জানেন আমার বউ এত বোকা।
কালকে মার্কেট থেকে ১০ কেজী কুকুরের খাবার কিনে এনেছে। যদিও আমাদের কোনো কুকুর নাই।
২য় বন্ধু: আরে আমারটা তো আরো বোকা। একটা ঘাস কাটার যন্ত্র কিনে আনছে। যদিও আমাদের কোনো বাগান নাই।
তখন ছিঃধু কয়: আরে আমার বউ কেমুন বুকা কইলেই বুঝতে পারবেন। কাইলকা দেখি ২প্যাকেট কনডম কিইন্যা আনসে। যদিও তার কনডম ব্যাবহার করার যন্ত্র নাই। আহ হা হা হা।
৪।
বিয়ের পরে ছিঃধুর বউয়ের বাচ্চা হ্য়না। সবাই ছিঃধুকে দোষ দেয়। হালায় তুই আকাইম্মা। তর দোষ আছে নইলে বাচ্চা হয়না কেনো? মনের দূঃখে ছিঃধু কবিরাজের কাছে গেসে। কবিরাজ তাকে পরীক্ষা করার বলল: আপনার অনেক সমস্যা।
কিন্তু সমাধান আছে এবং তা হলো সাত মাস পোয়াতি কোনো মহিলার দুধ পান করতে হবে।
ছিঃধু বাসায় এসে তার বউকে বললো এবং তার বউ তাকে বুদ্ধি দিলো পাশের বাসার মহিলা পোয়াতি তাকে গিয়ে বলতে। ছিঃধু তাকে গিয়ে জানালো। মহিলা তাকে অনেক গালিগালাজ করলো এবং রাজি হলো না। কিন্তু ছিঃধুর বাপ হইতেই হবে তাই সে হাতে পায়ে ধরে অনেক কষ্টে রাজি করালো।
মহিলা তাকে বললো: তার পরেরদিন যখান তার স্বামী বাসায় থাকবে না তখন যেতে। ছিঃধু যথাসময়ে গেলো এবং তার শুরু করলো। র্দীঘদিন স্বামী সহবাসে অতৃপ্ত মহিলার হঠাৎ করে নতুন করে কিছু পেতে ইচ্ছা হলো। সে তখন ছিঃধুকে বললো: সর্দারজি, আপনি চাইলে আরো কিছু চাইলে বলতে পারেন। ছিঃধু বললো, না না বোন কিছুর দরকার নাই।
সব ঠিক আছে। মহিলা আবার জিগ্গাসা করলো। ছিঃধু একই উত্তর দিলো। মহিলা এরপর রেগে গিয়ে বললো: আর কিছু চায় কিনা বলেন তাড়াতাড়ি। ছিঃধু ভয় পেয়ে তাড়াতাড়ি বলে: ঠিক আছে, আমাকে যদি দুইটা বিস্কুট দেন তাহলে বেশী ভালো হয়।
মন্দিরা বেডী
বোনাস:
মন্দিরা দেখতে তেমন সুন্দর আছিলোনা। তাই হের বিয়া হইতেসিলোনা। তার বয়সের পাড়ার সব মাইয়ার বিয়া হইয়া গেসে। তাই তার মা বহুত কষ্ট কইরা একটা পোলা ঠিক করসে। কিন্তু পোলার একটাই শর্ত: মাইয়া ভার্জিন হইতে হইবো।
এইদিকে মন্দিরা খালা সুন্দর না হইলে কি হইবো, পাড়ার পোলাগো লগে লটর-পটর কইরা বহুত আগেই কাম সাইরা পুরাই লুজ হইয়া গেসে। বিয়া করানোর জন্য মন্দিরার মা তারে এক ডাক্তারের কাছে নিয়া গিয়া কয়: ডাক্তার সাব আমি কিসু জানিনা, আপনি যেইভাবে হউক আপনে আমার মাইয়ারে ভার্জিন বানাইয়া দেন। দরকার হইলে অপারেশন করেন। যত টেকা লাগে আমরা খরচ করুম। ডাক্তারে কি জানি কি করলো, এরপর মন্দিরার বিয়া হইলো।
বিয়ার রাতে মন্দিরা ব্যাথা পাইলো, চিৎকার কইরা কান্না করলো এবং রক্ত বাইর হইলো। মন্দিরার স্বামীও মহাখুশী। তার বউ ভার্জিন। মন্দিরার মা আরো খুশী। ডাক্তারের কাছে যাইয়া কয়: ডাক্তার সাব আপনে তো মহা কেরামতী কইরা ফালাইসেন।
তা কিভাবে করলেন? ডাক্তার কয়: এইটার ক্রেডিট কিন্তু আমার চাইতে আমনার মাইয়ার বেশী। তার ঐখানে লমবা লমবা চুল আছিলো। আমি খালি চুলে চুলে গিট্টু লাগাইয়া দিসি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।