ক্লোজআপ ওয়ানের আজকের এপিসোড দেখে আবেগাপ্লুত হয়ে গেলাম। কিছু প্রতিযোগীর কথা তো হৃদয় ছুঁয়ে গেল। আসলেই দারিদ্র্যের সাথে সংগ্রাম করে এবং সুযোগসুবিধা বঞ্চিত এলাকা থেকে উঠে এসে এরা এমন সাফল্য দেখাতে পারে ভাবতেই অবাক লাগে। বাবুর কথাই বলা যায়। ২০০৫ সালে এসে ভাল গেয়েও বাদ পরেছিল সেবার।
কিন্তু বাবু দমে যায় নি, অথবা বাবুরা দমে যায় না। এবার আবারো কাঁপিয়ে দিয়ে ঠিকই আদায় করে নিলো সেরা দশ, নিজের জায়গা। নৈরাশ্যবাদিরা অনুপ্রেরণা নিতে পারেন ছেলেটার কাছ থেকে। আর আমার খুবই প্রিয় "হুইসেল কুইন" সিঁথির কথা না বললেই নয়। সেও ২০০৫ এ অংশ নিয়েছিল এবং থেমে গিয়েছিল ৫৫ তেই।
তবে থেমে গেলেও যে দমে যায়নি তার প্রমাণ দিল এবার। সেরা দশে নিজের জায়গা করে সে তার পরলোকগত বাবার স্বপ্ন পূরণে এগিয়ে এলো আরও এক ধাপ। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়া সিঁথি তার হাসি দিয়েই সবার মন জয় করতে সক্ষম, আর গান তো আছেই। সাথে আরও আছে অসাধারণ শিষ। আমারতো মনে হয় এটি ওর গানে একটি মাত্রা যুক্ত করেছে।
সর্বোপরি দর্শক হিসেবে আমি ক্লোজআপ ওয়ান কে ধন্যবাদ দেই এমন সব শিল্পী তুলে আনার জন্যে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।