শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে দুপুর সোয়া ১২টা পর্যন্ত রেল স্টেশনে এ অবস্থান ধর্মঘট চলে।
এ সময় খুলনা থেকে ছেড়ে আসা ঢাকাগামী চিত্রা আন্তঃনগর ট্রেনটি আন্দোলনকারীরা অবরোধ করে রাখে।
প্রায় ১০ মিনিট আটকে রাখার পর রেল কর্তপক্ষের আশ্বাসের প্রেক্ষিতে চিত্রা এক্সপ্রেসের সামনে থেকে অবরোধ তুলে নেওয়া হয়।
এদিকে আগামী ২০ অগাস্টের মধ্যে দাবি পূরণ না হলে বৃহত্তর আন্দোলন করার ঘোষণা দিয়েছে আন্দোলনকারীরা।
পরে ৫ দফা দাবি সম্বলিত স্মারকলিপি চুয়াডাঙ্গা রেল স্টেশন মাস্টারের মাধ্যমে রেলমন্ত্রী কাছে দেয়া হয়।
দাবিগুলো হল- সকল আন্তঃনগর ট্রেনে চুয়াডাঙ্গার জন্য কমপক্ষে ৭০টি আসন রাখা, যাত্রাবিরতি সর্বনিন্ম ৫ মিনিট করা, জেলায় বন্ধ হয়ে যাওয়া ৫টি রেল স্টেশন অবিলস্বে চালু করা, বাংলাদেশের প্রথম রেল স্টেশন চুয়াডাঙ্গার দর্শনাকে ইতিহাস ও ঐতিহ্যের স্মারক হিসাবে সংরক্ষণ করা ইত্যাদি।
অবস্থান কর্মসূচিতে বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সরদার আলী হোসেন, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ওবাইদুর রহমান জিপু চৌধুরি, উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর কাজল মাহমুদ ও জহির রায়হান।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।