হ্যাঁ, ধরে রাখ, ঠিক তোমার বাথরুমের দেয়াল ঘড়িটার মত। মিনিট, সেকেন্ড আর ঘন্টার কাটা তিনজনে মিলে ১২ সংখ্যাটাকে এমনভাবে ধরেছে। এক চুলও নড়াচড়া করতে পারছে না বেচারা! যেন সময়টাকে গলা টিপে ধরেছে।
কত কিছুর দিকে চোখ যায় তোমার।
এ যে ভগবানের দেওয়া চোখ!
প্রতিদিনই মনে করি ঘড়ির বেটারি বদলাবো।
আর প্রতিদিনই ভুলে যাই। এখন আমি সব কিছু ভুলে যেতে চাই। হারাতে চাই। ডুবতে চাই। ডোবাতে চাই।
আসো আসো...
বড্ড অস্থির তুমি।
তুমিই আমাকে অস্থির বানিয়েছো। আবার দাড়ালে কেন? এদিকে আসো।
কোরআনশরিফদানিটা তো সুন্দর। কোরআন শরীরফ রাখার এমন পাত্র কখনো দেখিনি।
কি পবিত্র রঙ। নকশাটাও সুন্দর। কে পড়ে এটা ?
আমিই পড়ি, দেখ তোমার এসব কথা এখন একদমই ভালো লাগছে না।
তোমার বারান্দায় আংশিক শহরের দেখা মিলে। সারাণ গাড়ীরর হর্ণ আর গর্জণে বিরক্ত হও না।
সেও অনেক মধুর। তোমার এসব আজাইরা প্যাচাল থেকে। ঠিক এখানটায় বস। দেখ, দেখ এই যে দেখ আমার বুকের তিলটা। নিবে তুমি? কেমন ছট ফট করছে তিলটা তোমার কাছে যাওয়ার জন্য।
তোমার ব্রাটা অনেক তাগরা। ইস কেন যে দুইটা চাঁদ হইলো না।
তাহলে কি করতে?
দুইটা চাঁদ দিয়া তোমারে একটা ব্রা বানিয়ে দিতাম। তাতে কোরআনশরিফদানির মত নকশা আকাঁ থাকতো।
তওবা পড় তওবা পড়।
কি সব কথা বলছো, দাড়াও কোরআনশরিফটা ডেকে দিয়ে আসি। মনের চোখ ডাকবা কি দিয়ে?
তোমার বউ তোমার সঙ্গে সংসার করছে কিভাবে। এত প্যাচাইলা মানুষ তুমি। তুমি কি এসব করতেই আমার বাসায় এসেছো?
চলবে..........
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।