সাদা মনের মানুষ
বান্দরবানে আমার যাওয়া আসা অনেকদিন ধরে,ভার্সিটিতে থাকা অবস্থায় সেমিস্টার ব্রেক পেলেই ব্যাক প্যাক নিয়ে দৌর দিতাম। তো সেদিন টিঙ্কু ভাই কে নিয়ে বসে গেলাম প্ল্যান করতে।এবার আমাদের গন্তব্য যত বেশি দক্ষিনে যাওয়া যায়।যদিও আমার এর আগে বড় মদক পর্যন্ত যাওয়া হয়েছিল,এবার টার্গেট মদক পেরিয়ে আন্ধার মানিক হয়ে লিক্রি (যদি সম্ভব) পর্যন্ত ।
বড় মদক ছবিঃ লেখক
কিন্তু আজিব কারবার, যাত্রার মাঝ পথে আমরা এমন এক জায়গাতে ডাইভার্ট হয়ে যাই,যেটা নিয়ে যায় আমাদের সম্পুর্ন ভিন্ন এক দুনিয়াতে, নতুন এক অজানা স্বর্গরাজ্যে,কিন্তু সে গল্প তো এত তারাতারি ছারা যাবে না
তো আমি ১ নভেম্বর সবার আগে আগে বান্দরবান চলে গেলাম আগে ভাগে সবকিছু ম্যানেজ করে ফেলতে। বাকি বাজার শেষ করে একটা চান্দের গাড়ি ভাড়া করলাম অনেক মুলামুলি করে ৪০০০ টাকা দিয়ে ্যেটা আমাদের শৈলপ্রপাত, নীলগিরী হয়ে থানছি নিয়ে যাবে।বান্দরবান থেকে থানচির দূরত্ব আনুমানিক ৬৪ কিলো, এবং সময় লাগে প্রায় ৪-৫ ঘন্টা ( কিন্তু আমরা কুইত্তা কুইত্তা গিয়া ৮ ঘন্টা লাগাইছি )। তো সকাল ৮ টায় আমাদের বাকি ব্যাটেলিয়ান এসে পৌছাল বান্দরবান। টিঙ্কু ভাই, যুথি ভাবি, ক্যামেরা রাহাত, মুনা ভাই, আর চিটাগাং থেকে যোগ দিলেন চন্দন ভাই, সাথে হাফ ডজন লাইফ জ্যাকেট ( সেটা কেন লাগছে পরে কমু)
এই হল নীলগিরী, ছবিঃ শারমিন চৌধুরী যুথী
আপাতত এটুকুই, আমার ব্যপক খুধা লাগছে, পরে আবার পেচাল শুরু করবাম। পাইবেন পার্ট ২ তে
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।