অজানা গন্তব্যহীন পথে হঠাৎ নানা ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ উদ্দ্যেশ্যের জন্ম হয় নিজের মাঝে, । সেই গন্তব্যহীন পথে নানা নতুন নতুন উদ্দ্যেশ্যের পিছনে আমার ছুটে চলা, আমার বিরামহীন পথ চলা। বিচার মানি কিন্তু তাল গাছ আমার আমরা যু্দ্ধাপরাদের বিচার চাই, কিন্তু সাইদী, কাদের মোল্লাসহ কুখ্যাত রাজাকার জামাতিদের বিচার করা যাবে না। যু্ধাপরাধের নামে দেশকে বিশৃঙ্খল করা হচ্ছে কিন্তু হরতাল দিলে দেশে শান্তি ফিরে আসবে। তাই আমরা হরতালের নামে মানুষ মরার মিশনে নেমেছি।

পুলিশ কোন মানুষ না, এদের গুলি করা যাবে কিন্তু এরা আমাদের গুলি করতে পারবে না। আমরা গুলি করি, এটা আমাদের রাজনৈতিক অধিকার, পুলিশ গুলি করলে মানবাধিকার লঙ্গন। আমরা গাড়ি ভাংচুর করি, কারন এসব আমাদের নিজেদের গাড়ি না, গেলে কার কি আসে। আমরা রেইল লাইনে বাঙ্গচুর করি, চলন্ত গাড়িতে আগুন দেই কারন দেশ বাচানোর জন্য, সব দেশ প্রেমিকদের তাই করা উচিত। ঘটনা সত্য কিন্তু আসামী নির্দোশ হযরত ওমর (রা: নিজের ছেলে আবু সামার বিচার করতে একটুও দ্বিদ্বা করেন নাই।

সাজা বাকি থাকায় তার কবরের উপর আরো ৭ টি বেত্রাগাত করা হয়। আমারা এখন আগের যুগের মানুষ না। তাই আমাদের যুগে রাজা বাদশার জমিদারের ছেলেরা একটু আদটু অপরাধ করতেই পারে এতে দোষের কিছু নাই। তারা বিদেশে টাকা প্রাচার করলেও অসুবিদা নাই। বাংলাদেশ সবার মামার বাড়ি, এখানে আমরা যা খুশি তাই করব।

কেউ আমাদের বিরুদ্ধে বলতে পারবে না, বললে আমরা মামার বাড়ির মায়ের অংশ চাইবো। বীর উ্ত্তম বীর বিক্রম উপাদি আমরা ফেরত চাইব। গরিবের পেটে ঘি হজম হয়না, আমাদের অবস্থা দেখে মাঝে মাঝে মনে হয়, আমাদের দেশে জন্য গনতন্ত্র না, চীনের বিপ্লবী নেতার ভাষায়: বন্দুকের নলই সকল ক্ষমতার উ্যস। অবশেষে, সব অবস্থা দেখে মনেপড়ে গেল এক নোয়াখালীর বন্ধু কথা, সে আক্ষেপ করে বলেছিল: নোয়াখালীর ভাষায়, আরর মনেকয় দুন্নাইডা ধ্বংশ হই যাক, শুধু আই আর আরর বোউ বাঁচি থাই। ।