কপট ধার্মিক, ভীরু- ভন্ড, রাজাকার এবং তাদের বংশধরদের এই ব্লগে প্রবেশ নিষেধ
বাংলাদেশে হাজারো বা লক্ষ-কোটি সমস্যা বর্তমান। তুচ্ছ কয়েকটি উদাহরন দিয়ে বুঝানোর চেষ্টা করবো!
বর্ষা মৌসুমে জলাবদ্ধতা বাংলাদেশে এখন রুটিন ওয়ার্ক এর মতো। ড্রেনের পাশে কোটি কোটি দোকানদার বা কর্মচারী দোকান ঝাট দিয়ে ময়লাগুলো ফেলে ড্রেনের মধ্যে! বড়ো বড়ো মার্কেট বা বাড়ির ময়লাও ফেলা হয় ড্রেনে। ড্রেনে ময়লা না ঢুকলে খুঁচিয়ে খুঁচিয়ে ভেতরে ফেলতেও দেখেছি! ড্রেন জাম হবে নাতো কি পাকা আম হবে নাকি বাছাধন!
বাংলাদেশের মানুষ ভেজালে অভ্যস্ত হয়ে গছে। এক কথায় সব কিছুই ভেজাল।
শরীর সে ভেজাল কতোটুকু গ্রহন করতে পারলো তা বুঝার ক্ষমতা কারো নেই। ভেজাল খেয়ে পেট খারাপ করে যেখানে সেখানে মল-মূত্র ত্যাগ করে। সেই মল-মূত্রের সুগন্ধ আতর হয়ে বাতাসের মাধ্যমে তাদেরই পেটে ঢুকে! শুরু হয় যত্র তত্র থু থু ফেলা! হয় নানা অসুখ।
চর্বিযুক্ত খাবার বাঙ্গালীর খুবই প্রিয়! হাই কোলেস্টরল এর কারণে নামাজে বা সেজদারত কোন ব্যাক্তি হার্ট এ্যাটাক করে মারা গেলে লোকে বলে," লোকটা খুব ধার্মিক ছিলো তাই আল্লাহ নামাজের সময় তাকে নিয়ে গেলো!"
ধর্মের পক্ষে কথা বলার মানুষ অভাব নেই। এমোনকি যারা নামে মাত্র ধার্মিক, কোনদিন নামাজও পড়েনি! ধর্মাচার পালন করে না তারাও!! সম্প্রতি একজনকে দূর্ রা মেরে মারা হলো এই ধর্মের নামেই তবুও তাদের হুঁশ হয় না।
এভাবে চলতে থাকলে একদিন বাংলাদেশটাকেই এরা দূর রা মেরে হত্যা করবে।
নিজের দোষ অন্যের মোটা বা সরু কাঁধে চাপাতে বাঙ্গালী বড়ো ওস্তাদ! এরা না পড়ে, না জেনে তর্ক করে! অন্যের পেছনে লাফায়! কেউ জিজ্ঞেস করলে বলে," আমি ঠিক জানি না, বড়ো ভাই জানে!" অজ্ঞতা কোন উত্তর নয় বরং লজ্জার।
পৃথিবীর সমস্ত সমস্যা মানুষের সৃষ্টি। আপনার সৃষ্টি। মানুষকেই এইসব সমস্যার সমাধান করতে হবে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।