রোববার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে বন্দরের হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়ন কার্যালয়ের দখল নিয়ে দুপক্ষের মধ্যে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া এবং হাতবোমা বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে বলে পুলিশ জানিয়েছে।
এ সময় উত্তেজিত শ্রমিকরা বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেল ও বাইসাইকেল ভাংচুর করে এবং একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে আগুন দেয়।
বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি মিজানুর রহমান খান জানান, বেনাপোল বন্দর হ্যান্ডলিং শ্রমিক ইউনিয়ন কার্যালয়ের দখল নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে এ সংঘর্ষের সময় ১০-১২টি হাতবোমার বিস্ফোরণ ঘটে।
এ সময় উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান অহিদের অফিস ভাংচুর করে আসবাবপত্র ও কয়েকটি যানবাহনে আগুন দিয়ে দেয় বলে জানান ওসি।
বেনাপোল (৯২৫) হ্যান্ডলিংক শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম লাল অভিযোগ করেন, বন্দরের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়কারী শার্শা উপজেলা যুবলীগের সভাপতি অহিদুজ্জামান অহিদ একটি মনগড়া কমিটি তৈরি করে বহিরাগত সন্ত্রাসীদের সঙ্গে নিয়ে সশস্ত্র অবস্থায় কার্যালয় দখল করতে আসে।
সাধারণ শ্রমিকরা এ ঘটনা জানতে পেরে সংঘবদ্ধ হয়ে তাদের ধাওয়া করলে তারা হাতবোমা বিস্ফোরণ ঘটিয়ে নামাজ গ্রাম দিয়ে পালিয়ে যায়।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।