আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

কাবাব সমগ্র কাবাব বানানো এতো সহজ!.. রেসিপি পোস্টের প্রতিবাদে রেসিপি পোস্ট ।

শুধু মাত্র জীবিত মানুষ মৃত্যুবরন করতে পারে ।

গরুর মাংসের ঝুরি কাবাব উপকরণ: গরুর মাংসের কিমা ৫০০ গ্রাম, পেঁয়াজ কুচি ১ কাপ, কাবাব মসলা ৩ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ৩ চা-চামচ, রসুন-আদাবাটা ২ চা-চামচ, জিরা গুড়া ২ চা-চামচ, ধনে গুঁড়া ২ চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া স্বাদমতো, সয়াবিন তেল প্রয়োজনমতো, নারকেল কোরানো ১ কাপ, গরম মসলা-তেজপাতা ৩টি করে, লবণ পরিমাণমতো, কাঁচা মরিচ ফালি ৬-৭টি বা স্বাদমতো। প্রণালি: হাঁড়িতে মাংসের কিমা, লবণ, পেঁয়াজ, রসুন, আদা বাটা, নারকেল কোরানো, জিরা, ধনে গুঁড়া, গরম মসলা মাখিয়ে পরিমাণমতো পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে ভাজা ভাজা হলে পাটায় বেটে নিতে হবে। চুলায় ফ্রাই প্যান দিয়ে তাতে তেল দিতে হবে।

তেল গরম হলে পেঁয়াজ কুচি হালকা ভেজে মাংস বাটা দিয়ে ভাজতে হবে। তারপর কাঁচা মরিচ, ফালি কাবাব, গরম মসলা ও তেজপাতা দিয়ে নেড়ে অল্প আঁচে ভাজতে হবে। মাংসের ঝুরি কাবাব চুলা থেকে নামিয়ে পরিবেশন করতে হবে। গরুর মাংসের ছেঁচা কাবাব উপকরণ: হাড় ছাড়া গরুর মাংস ৩০০ গ্রাম, কাবাব মসলা ২ চা-চামচ, আদা ও রসুনবাটা ২ চা-চামচ, পেঁয়াজ বাটা ২ চা-চামচ, কাঁচা মরিচবাটা ২ চা-চামচ, জিরা ও ধনে গুঁড়া ১ চা-চামচ, লবণ স্বাদমতো, তেজপাতা ২টি, গরম মসলা ২টি ও সয়াবিন তেল প্রয়োজনমতো। প্রণালি: গরুর মাংস পাতলা করে চার কোনা করে কেটে নিয়ে তা ছেঁচে নিতে হবে।

এর সঙ্গে পেঁয়াজ-রসুন-আদা-কাঁচা মরিচবাটা, লবণ, জিরা, ধনে গুঁড়া, তেজপাতা ও গরম মসলা মাখিয়ে পরিমাণমতো পানি দিয়ে সেদ্ধ করতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে পানি শুকালে চুলা থেকে নামিয়ে তেজপাতা ও গরম মসলা ফেলে দিতে হবে। তারপর সেদ্ধ মাংসের সঙ্গে কাবাব মসলা মিশিয়ে নিন। চুলায় ফ্রাই প্যান দিয়ে তাতে তেল দিতে হবে। তেল গরম হলে মাংস ভাজতে হবে অল্প আঁচে।

মাংস ভাজা ও পোড়া পোড়া হলে চুলা থেকে নামাতে হবে। এরপর গরম গরম পরিবেশন করতে হবে। গরুর মাংসের চন্দ্র কাবাব উপকরণ: গরুর মাংসের কিমা ৩০০ গ্রাম, কাঁচকলা ২টি, মিহি পেঁয়াজ কুচি আধাকাপ, কাঁচা মরিচ কুচি স্বাদমতো, কাবাব মসলা ২ চা-চামচ, ধনেপাতা কুচি আধা কাপ, লেবুর রস ২ চা-চামচ ও সয়াবিন তেল প্রয়োজনমতো, পেঁয়াজবাটা ২ চা-চামচ, রসুন ও আদাবাটা ১ চা-চামচ, জিরার গুঁড়া ১ চা-চামচ, টোস্ট বিস্কুটের গুঁড়া প্রয়োজনমতো, ডিম ১টি, গরম মসলা ২টি, তেজপাতা ২টি, নারকেলবাটা ৩ চা-চামচ, চিনি ১ চা-চামচ, কাঁচা মরিচ ৪-৫টি বা স্বাদমতো, চালের গুঁড়া আধা কাপ। প্রণালি: হাঁড়িতে মাংসের কিমা, পেঁয়াজ, রসুন, আদাবাটা, লবণ, কাঁচা মরিচ, কাঁচা কলা টুকরা, তেজপাতা, গরম মসলা, জিরার গুঁড়া ও পরিমাণমতো পানি দিয়ে রান্না করতে হবে। মাংস সেদ্ধ হয়ে ভাজা ভাজা হলে পাটায় বেটে নিতে হবে।

একটি বাটিতে মাংস, কলা বাটা, পেঁয়াজ, কাঁচা মরিচ, ধনেপাতা কুচি, ডিম, চিনি, লেবুর রস, সামান্য লবণ, নারকেল বাটা ও চালের গুঁড়া দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে গোল-চ্যাপ্টা করে টোস্টের গুঁড়ার ওপর গড়িয়ে অল্প আঁচে ডুবোতেলে ভাজতে হবে। সব চন্দ্র কাবাব ভাজা হলে পরিবেশন করতে হবে। বিফ মাস্টার্ড সিরিয়াল কাবাব উপকরণ: হাড় ছাড়া মাংসের টুকরো ২৫০ গ্রাম, সরিষাবাটা ৩ চা-চামচ, পেঁয়াজবাটা ২ চা-চামচ, আদা বাটা ১ চা-চামচ, রসুনবাটা ১ চা-চামচ, জিরার গুঁড়া ১ চা-চামচ, গরম মসলার গুঁড়া আধা চা-চামচ, মরিচ গুঁড়া স্বাদমতো, সয়াবিন তেল প্রয়োজনমতো, লবণ স্বাদমতো, কাঠি ৫টি, কাবাব মসলা ১ চা-চামচ। প্রণালি: মাংসের টুকরোর সঙ্গে লবণ ও পানি দিয়ে ৩০ মিনিট ফুটিয়ে নিতে হবে। তারপর পানি ছেঁকে মাংস একটি বাটিতে নিতে হবে।

মাংসের সঙ্গে পেঁয়াজ-রসুন-আদা-সরিষাবাটা, কাবাব মসলা, মরিচের গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে এক ঘণ্টা রেখে দিতে হবে। (কাঠিগুলো দুই ঘণ্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখতে হবে)। এক ঘণ্টা পর মসলা মাখানো মাংসের টুকরোগুলো একের পর এক কাঠিতে ভরতে হবে। সব মাংস কাঠিতে ভরা হলে তেলে ভাজতে হবে। কাবাব ভাজা হলে পরিবেশন করতে হবে।

এটা মোটেই প্লাস মাইনাস দাবীতে গুজুগে পোস্ট নয় ...এর কয়েক টা আমি নিজে বানিয়েছি ...আমি রান্না কে একটা শিল্প মনে করি এবং এর শিল্পিদের কে সমাজের হিরো মনে করি ... .. এই পোস্ট টা আমার রন্ধন শিল্পি আম্মাকে উৎসর্গ করলাম । সাখে একটা ফাও ছড়া ... রান্নাকরা এতো সোজা ? ..........মিলিয়ে পোড়া, সিদ্ধ, ভাজা ! খাদ্য রসিক কেবল রাজা? ........সবাই কিন্তু খোজে মজা ! সুরের জাদু সুর জাদুকর .....খাদ্য রসিক সব মধুকর মাছ মাংস আমিষ যতো ....সবজি আছে আরো কতো পায়েস ফিরনী পিঠা পুলি ......কব্জি ডুবাই ক্ষিরের ডুলি ছানার মিস্টি দুধের পুডিং ....বন্ধ করো রেসিপি ফ্লাডিং

সোর্স: http://www.somewhereinblog.net     দেখা হয়েছে ১১ বার

এর পর.....

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।