আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

টিপাইমুখের পর সুবনশিরি বাঁধ

উন্নত দেশে ব্যক্তি স্বাধীনতা

সরাসরি আমাদের দেশ পত্রিকা থেকে উদ্ধৃতি দিলাম। যারা "আমাদের দেশ" পত্রিকাটি পড়েন না, বিশেঢ় করে তাদের জন্যঃ- (বিস্তারিত পত্রিকার এইখানে ) টিপাইমুখের পর এবার সুবনশিরি বাঁধ। বাংলাদেশের জন্য নতুন মরণফাঁদ। সিলেট সংলগ্ন ভারতের আসাম রাজ্যের সুবনশিরি নদীতে এই বাঁধ নির্মিত হচ্ছে জলবিদ্যুত্ উত্পাদনের জন্য। বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ এই এলাকায় বাঁধ নির্মাণ প্রসঙ্গে খোদ ভারতের পানি বিশেষজ্ঞ, পরিবেশ বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী এবং সমাজকর্মীরা বলেছেন, ‘টিপাইমুখ ও সুবনশিরিসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে নির্মীয়মাণ বৃহত্ নদী বাঁধ প্রকল্পগুলো বরাক-ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা ও বাংলাদেশের জন্য হিরোশিমা-নাগাসাকি ধ্বংসকারী আণবিক বোমার সমান এক জলবোমা।

’ আসাম ট্রিবিউন পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, গত মাসের শেষ সপ্তাহে ভারতের ন্যাশনাল হাইড্রো পাওয়ার করপোরেশন (এনএইচপিসি) সুবনশিরি প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে রিপোর্ট পেশ করেছে। এতে বলা হয়, ‘এই বাঁধ নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূল না থাকায় এখনও নির্মাণকাজ শুরু করা যায়নি। ’ পরিকল্পনা অনুযায়ী, আসাম-অরুণাচল সীমান্তে ২০১১-১২ সালের মধ্যে এই বাঁধ নির্মাণ করার কথা। এখানে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদন করা হবে। প্রকল্পব্যয় আগের ৬ হাজার ২৮৫ কোটি রুপি থেকে ৮ হাজার ১৫৫ কোটিতে উন্নীত হয়েছে।

প্রসঙ্গত এই বাঁধ নির্মাণের জন্য ২০০৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর নদীশাসন সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু প্রচণ্ড বিক্ষোভের কারণে আসাম রাজ্য সরকার সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করছে না। পাইমুখের পর এবার সুবনশিরি বাঁধ। বাংলাদেশের জন্য নতুন মরণফাঁদ। সিলেট সংলগ্ন ভারতের আসাম রাজ্যের সুবনশিরি নদীতে এই বাঁধ নির্মিত হচ্ছে জলবিদ্যুত্ উত্পাদনের জন্য।

বিশ্বের অন্যতম ভূমিকম্পপ্রবণ এই এলাকায় বাঁধ নির্মাণ প্রসঙ্গে খোদ ভারতের পানি বিশেষজ্ঞ, পরিবেশ বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী এবং সমাজকর্মীরা বলেছেন, ‘টিপাইমুখ ও সুবনশিরিসহ ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে নির্মীয়মাণ বৃহত্ নদী বাঁধ প্রকল্পগুলো বরাক-ব্রহ্মপুত্র উপত্যকা ও বাংলাদেশের জন্য হিরোশিমা-নাগাসাকি ধ্বংসকারী আণবিক বোমার সমান এক জলবোমা। ’ আসাম ট্রিবিউন পত্রিকায় প্রকাশিত রিপোর্ট অনুযায়ী, গত মাসের শেষ সপ্তাহে ভারতের ন্যাশনাল হাইড্রো পাওয়ার করপোরেশন (এনএইচপিসি) সুবনশিরি প্রকল্পের বর্তমান অবস্থা নিয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে রিপোর্ট পেশ করেছে। এতে বলা হয়, ‘এই বাঁধ নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক এবং আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনুকূল না থাকায় এখনও নির্মাণকাজ শুরু করা যায়নি। ’ পরিকল্পনা অনুযায়ী, আসাম-অরুণাচল সীমান্তে ২০১১-১২ সালের মধ্যে এই বাঁধ নির্মাণ করার কথা। এখানে ২ হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুত্ উত্পাদন করা হবে।

প্রকল্পব্যয় আগের ৬ হাজার ২৮৫ কোটি রুপি থেকে ৮ হাজার ১৫৫ কোটিতে উন্নীত হয়েছে। প্রসঙ্গত এই বাঁধ নির্মাণের জন্য ২০০৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর নদীশাসন সম্পন্ন হয়েছে। কিন্তু প্রচণ্ড বিক্ষোভের কারণে আসাম রাজ্য সরকার সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করছে না।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.