সু চির মুক্তি
দীর্ঘ বন্দিজীবন শেষে মিয়ানমারের গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সু চি ১৩ নভেম্বর মুক্তি পান। গত ২১ বছরের মধ্যে ১৫ বছরই বন্দিজীবন কাটিয়েছেন তিনি। নোবেল পুরস্কারজয়ী এই নেত্রীর মুক্তি মিয়ানমারে গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায় যুক্ত করেছে। ১৯৭৮ সালের শেষ দিকে সু চির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) সামরিক সরকারের বিরুদ্ধে জোরালো আন্দোলন শুরু করে। ১৯৭৯ সালের জুলাইয়ে সু চিকে প্রথমবারের মতো গৃহবন্দি করা হয়।
তাঁকে বন্দি রেখেই সরকার ১৯৯০ সালে নির্বাচন দেয়। নির্বাচনে প্রায় ৮০ ভাগ আসনে এনএলডি জয়লাভ করে। তবে সরকার ওই নির্বাচনের ফল বাতিল ঘোষণা করে। ছয় বছর বন্দিজীবন শেষে ১৯৯৫ সালের জুলাই মাসে সু চি মুক্তি পান। সামরিক সরকার তাঁকে তৎকালীন রাজধানী ইয়াঙ্গুনের বাইরে না যাওয়ার নির্দেশ দেয়।
২০০০ সালে সু চি দলীয় সভায় যোগ দিতে ইয়াঙ্গুন ত্যাগের চেষ্টা করেন। এ কারণে তাঁকে ওই বছরের সেপ্টেম্বরে দ্বিতীয় দফায় গৃহবন্দি করা হয়। এরপর জাতিসংঘের সুপারিশে তাঁকে ২০০২ সালের মে মাসে মুক্তি দেয়া হয়। ২০০৩ সালের সেপ্টেম্বর মাসে সু চিকে তৃতীয় দফায় গৃহবন্দি করা হয়। সরকারের পূর্বঘোষণা অনুযায়ী ২০০৯ সালের মে মাসে তাঁর মুক্তি পাওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু সু চির বাড়িতে একজন মার্কিন নাগরিকের অনুপ্রবেশের অভিযোগে তার গৃহবন্দিত্বের মেয়াদ আরো ১৮ মাস বাড়ানো হয়।
অযোধ্যার জমি তিন ভাগ
ভারতের উত্তর প্রদেশের অযোধ্যার বাবরি মসজিদ ও রামমন্দির বিরোধ নিয়ে আলোচিত মামলার রায় ঘোষণা করা হয় ৩০ সেপ্টেম্বর । রায়ে আদালত বিরোধপূর্ণ জমিটি ভাগাভাগি করার নির্দেশ দিয়েছেন। মুসলিম সম্প্রদায়ের সুন্নি ওয়াক্ফ বোর্ড এক-তৃতীয়াংশ এবং নির্মোহী আখড়া ও রামলালা গোষ্ঠী নামে হিন্দুধর্মীয় দুটি সংগঠন বাকিটা পাবে। বিচারপতি ডি ভি শর্মা, বিচারপতি এস ইউ খান ও বিচারপতি সুধীর আগরওয়ালের সমন্বয়ে গঠিত উত্তর প্রদেশের এলাহাবাদ হাইকোর্টের লক্ষৌ বেঞ্চ গতকাল বিকেলে ঐতিহাসিক এই রায় দেন।
প্রসঙ্গত, বিরোধপূর্ণ জমির আয়তন ২ দশমিক ৭ একর। বাবরি মসজিদ নিয়ে হিন্দু-মুসলমানদের মধ্যে বিত-া চলছে ১০০ বছরের বেশি সময় ধরে। হিন্দুদের বিশ্বাস, ১৫২৮ সালে মোগলসম্রাট বাবরের সময় নির্মিত বাবরি মসজিদের স্থানটিতেই তাদের ধর্মাবতার রামের জন্ম। অনেকের দাবি, রামমন্দির ভেঙেই সেখানে মসজিদ তৈরি করা হয়েছিল। মুসলমানদের বক্তব্য, তারা বহুদিন ধরে ওই মসজিদে নামাজ আদায় করে আসছে।
১৯৪৯ সালে কিছু লোক রাতের অন্ধকারে মসজিদের ভেতর রামের মূর্তি রেখে দেয়। এর পর থেকে সেখানে পূজা শুরু হয়। পরে ওই জমি নিয়ে ১৯৫০ সালে একটি মামলা করা হয়। এ বিরোধের জের ধরে উগ্র হিন্দুত্ববাদীরা রামমন্দির তৈরির লক্ষ্যে ১৯৯২ সালের ৬ ডিসেম্বর বাবরি মসজিদ ভেঙে ফেলে। এর প্রতিক্রিয়ায় ভারতজুড়ে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা শুরু হয়।
এতে অন্তত দুই হাজার মানুষ নিহত হয়।
বারাক ওবামার ভারত সফর
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার বহুল আলোচিত চারদিনের ভারত সফর উপমহাদেশে উত্তাপ ছড়িয়ে যায়। ৬ নভেম্বর তিনি ভারতে আসেন । ভারতের সংসদে দেয়া ভাষণে ওবামা অনেকটা নাটকীয়ভাবে ঘোষণা দিলেন জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে ভারতকে স্থায়ী সদস্য হিসেবে দেখতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। অন্যদিকে সন্ত্রাসবাদ ইস্যুতে পাকিস্তানের কঠোর সমালোচনা করে তিনি বলেন, পাকিস্তান সীমান্ত এখন সন্ত্রাসীদের স্বর্গরাজ্য।
এটা চলতে দেয়া যায় না। ভারতের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয়ে ১ হাজার কোটি ডলারের ২০টি চুক্তি স্বাক্ষরের ঘোষণা দেন।
ষোড়শ সার্ক শীর্ষ সম্মেলন
ভূটানের রাজধানী থিম্পুতে ১৬তম সার্ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ২৮ ও ২৯ এপ্রিল। বাংলাদেশের প্রস্তাবিত গণতন্ত্র সনদসহ আঞ্চলিক সহযোগিতা ও সুশাসন শক্তিশালীকরণের ‘থিম্পু রজতজয়ন্তী ঘোষণা’র ৩৬ দফা পালনের অঙ্গীকারের মধ্য দিয়ে শেষ হয় ষোড়শ সার্ক শীর্ষ সম্মেলন। এবারের সম্মেলনের থিম্পু ঘোষণায় জলবায়ু পরিবর্তন ইস্যুকে প্রধান উপজীব্য করে দক্ষিণ এশিয়াকে সারা বিশ্বে কার্বন নির্গমন হ্রাস এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারকারীদের অন্যতম হিসেবে প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি গ্রহণ করা হয়।
নেতৃবৃন্দ সার্ক উন্নয়ন তহবিল গঠনকে স্বাগত জানান। সেইসঙ্গে বৃহত্তর আন্তঃআঞ্চলিক যোগাযোগ ব্যবস্থা প্রণয়নের জন্য করণীয় নির্ধারণের ব্যাপারে তারা একমত হন। এ জন্য আগামী ২০১০-২০২০ দশককে সার্কের পক্ষ থেকে আন্তঃআঞ্চলিক যোগাযোগ দশক হিসেবে আখ্যায়িত করার সুপারিশ করেন নেতৃবৃন্দ। এবারের সম্মেলনে পরিসেবা খাত এবং পরিবেশ বিষয়ক দু’টি চুক্তি হয়েছে।
পাকিস্তানে প্রেসিডন্টের ক্ষমতা হ্রাস
পাকিস্তানে পার্লামেন্টের গত বৃহস্পতিবার সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়েছে দীর্ঘপ্রতিক্ষীত সংবিধান সংশোধনী বিল।
এ বিলের আওতায় প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির ক্ষমতা কমিয়ে তা প্রধানমন্ত্রী ও পার্লামেন্টের হাতে হস্তান্তর করা হবে। বিলটি ২৯২-০ ভোটে সর্বসম্মতিক্রমে পাস হয়। এ ‘১৮তম সংশোধনী বিল’ পাসের মধ্য দিয়ে জারদারি নামমাত্র প্রেসিডেন্টে পরিণত হয়। এ সংশোধনীর মধ্য দিয়ে জারদারি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ক্ষমতা হারায়। যেমনÑপার্লামেন্ট ভেঙে দেয়া, ক্ষমতাশালী সেনাপ্রধান নিয়োগ করা কিংবা প্রধান নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের ক্ষমতা।
এ ক্ষমতাগুলো পাবেন প্রধানমন্ত্রী। বিশ্লেষকরা বলছেন, জারদারি অনিচ্ছা সত্ত্বেও প্রচ- রাজনৈতিক চাপের মুখে এ সংশোধনীতে রাজি হয়েছেন।
ভারতের পার্লামেন্টে নারী আসন সংরক্ষিত
ভারতের সংসদের উচ্চকক্ষ রাজ্যসভায় ৯ মার্চ ২০১০ গৃহীত হয় নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণ বিল। সংসদে এবং রাজ্য বিধানসভায় নারীদের জন্য ৩৩ শতাংশ আসন সংরক্ষণ এ বিলটি দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতায় গৃহীত হয় রাজ্যসভায় । এ কোটা সংরক্ষণ বিল ভারতীয় সংবিধানের ১০৮তম সংশোধনী হিসেবে পরিচিত বিলটি পাস হতে প্রয়োজন ছিল দুই-তৃতীয়াংশ সদস্যের সমর্থন।
আফগান শান্তি পরিষদের যাত্রা
আফগানিস্তানে স্থিতিশীলতা আনতে সে দেশের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই শান্তি পরিষদ গঠন করেছেন। তালেবান ও অন্য জঙ্গি সংগঠনগুলোর সাথে আলোচনার জন্য এ পরিষদ উদ্যোগ নেবে। বাছাই করা ৬৮ ব্যক্তি নিয়ে ৭ অক্টোবর ২০১০ সে দেশের প্রেসিডেন্ট ভবনে কারজাই আফগান মান্তি পরিষদ উদ্বোধন করেন। ১০ অক্টোবর ২০১০ আফগানিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট বুরহানুদ্দিন রাব্বানিকে তালেবানের সাথে যুদ্ধ অবসানের প্রচেষ্টায় গঠিত শান্তি পর্ষদের চেয়ারম্যান মনোনীত করা হয়। তিনি ২০০১ সালের ১৩ নভেম্বর-২২ ডিসেম্বর এবং ১৯৯২ সালের ২৮ জুন-১৯৯৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দেশটির প্রেসিডেন্ট ছিলেন।
মিয়ানমারের নতুন নাম ও জাতীয় সঙ্গীত নির্বাচন
মিয়ানমারের সামরিক সরকার ২১ অক্টোবর ২০১০ দেশটির নাম, জাতীয় পতাকা ও সঙ্গীত পরিবর্তন করেছে। ২০০৮ সালে প্রণীত নতুন সংবিধানের আলোকে এসব পরিবর্তন করা হয়েছে। ১৯৮৯ সালে তারা দেশের নাম বার্মা থেকে পাল্টে রেখেছিল ইউনিয়ন অব মিয়ানমার। দেশটি এখন থেকে ‘ইউনিয়ন অব মিয়ানমার’-এর স্থলে পরিচিত হবে ‘দ্য রিপাবলিক অব দ্য ইউনিয়ন অব মিয়ানমার’ নামে। নতুন পতাকা হলুদ, সবুজ ও লাল রঙের তিনটি ডোরার মধ্যে একটি সাদা তারকা রয়েছে।
২১ অক্টোবর ২০১০ পুরোনো পতাকা পাল্টে নতুন পতাকা উত্তোলন করা হয়। ২০ বছর পর ৭ নভেম্বর প্রহসনমূলক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। নির্বাচনে অং সান সুচিসহ ২১০০ রাজনৈতিক বন্দি নির্বাচনে অংশগ্রহণের সুযোগ পায়নি । এই নির্বাচনে জান্তা সরকার জয়ী হয় ।
পাক রাজনীতিতে নতুন মোশাররফ
দক্ষিণ এশিয়ার তথা বিশ্বের আলোচিত দেশ পাকিস্তান।
দেশটির দীর্ঘ ৬৩ বছরের ইতিহাসে ৩৩ বছরই কেটেছে সামরিক শাসনে। আর পাকিস্তানের চতুর্থ সামরিক শাসক জেনারেল পারভেজ মোশাররফ। ১৮ আগস্ট ২০০৮ তারিখে পদত্যাগের পর থেকে লন্ডনে স্বেচ্ছা নির্বাসনে থাকা পাকিস্তানের এ সাবেক সামরিক শাসক পুনরায় পাকিস্তানের রাজনীতিতে আসার ঘোষণা দেন নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের মাধ্যমে। তার গঠিত নতুন রাজনৈতিক দলের নাম ‘অল পাকিস্তান মুসলিম লীগ’। পাকিস্তানকে পশ্চাৎপদতা থেকে অগ্রসর ও আধুনিক ইসলামী রাষ্ট্র হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে লন্ডনে ১ অক্টোবর ২০১০-এ নতুন এ রাজনৈতিক দল গঠনের ঘোষণা দেন তিনি।
২০১৩ সালের নির্বাচনে তার দল অংশ নেবে।
স্বাধীনতাকামী কাশ্মিরে ভারতের দমন অভিযান
বিশ্ব রাজনীতির অঙ্গনে ২০১০ সালের অন্যতম ইস্যু ভূস্বর্গ বলে পরিচিত কাশ্মিরের স্বাধীনতাকামী ও মুক্তিপাগল মানুষের বিক্ষোভ এবং সেই পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের দমন-নিপীড়ন নির্বিচারে মানুষ হত্যার অপরাধনীতি। ভারতীয় সেনাবাহিনীর নিষ্ঠুর নির্যাতনে ইতিহাসের জঘন্যতম বধ্যভূমিতে পরিণত হয়েছে কাশ্মির। দ্বন্দ্ব, সংঘাত, সংঘর্ষ, হত্যা, সেনাটহল এখন দেশটির নিত্যনৈমিত্তিক চিত্র। জুন মাসে মুসলিম অধ্যুষিত কাশ্মিরে সহিংসতার সূত্রপাত হয় এবং ভারতবিরোধী বিক্ষোভ দানা বাঁধে।
শুরু হয় সংঘাত সংঘর্ষ। এরপর পরিস্থিতি-নিয়ন্ত্রণে দফায় দফায় কার্ফু জারি করা হয়। ভারতবিরোধী ওই বিক্ষোভে কাশ্মিরের প্রায় দুই শতাধিক লোক মারা যায়। এমন উত্তাল পরিস্থিতিতে ভারতের মন্ত্রিসভার নিরাপত্তা-সংক্রান্ত কমিটির বৈঠক হয়। বৈঠকে কাশ্মিরের সার্বিক বিষয় পর্যালোচনার পাশাপাশি সেখানে স্বায়ত্তশাসনের প্রস্তাব দেয়া হয়।
কাশ্মির ইস্যুতে ভারতের লোকসভায়ও তুমুল বিতর্ক হয়।
নেপালের রাজনৈতিক সংকট
হিমালয়ের দেশ নেপাল ২০১০ সালে গভীর রাজনৈতিক সংকটের সম্মুখীন হয় । পরপর কয়েকদফা প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের ব্যর্থতা দেশটিকে গভীর রাজনৈতিক সংকটে ফেলে দেয় । প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে কেউ সংখ্যাগরিষ্টতা অর্জন করতে না পারায় নতুন এ অচল অবস্থা সৃষ্টি হয়। বর্তমানে দেশটির প্রধানমন্ত্রী পদে কেউ নেই।
দেশের রাজনৈতিক দলগুলো পার্লামেন্টের মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য এক প্রধানমন্ত্রী মনোনয়ন দিতে নবমবারের মতো ব্যর্থ হয়। এ কারণে নেপালের অর্থনীতি গভীর সংকটে পতিত হয়েছে। ৩০ জুন প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের পর থেকে কার্যকর সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত না হওয়ায় সংকটাপন্ন নবীন ওই প্রজাতন্ত্রের নতুন এক নেতা নির্বাচনের প্রচেষ্টা এখনো অব্যহত রয়েছে।
ভারতে টু-জি স্পেকটার্ম দুর্নীতি
টু-জি স্পেকটার্ম দুর্নীতি নিয়ে রীতিমতো টালমাটাল ভরতীয় রাজনীতি। বিরোধী দলগুলোর দাবি আর হট্টগোলে সেদেশের পার্লামেন্টের দু’কক্ষেই নেমে আসে অচলাবস্থা।
১.৭৬ লাখ কোটি রুপির এ টু-জি স্পেকাটার্ম দুর্নীতির অভিযোগে তোপের মুখে টেলিকম মন্ত্রী এ রাজা পদত্যাগ করতে বাধা হন। শত শত কোটি টাকার টেলিকম দুর্নীতি হলো ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় আর্থিক কেলেঙ্কারি। এ ঘটনায় সর্বদলীয় পার্লমেন্টারি তদন্ত কমিটি গঠনে সরকারের গড়িমসির কারণে কিছু দিনের জন্য স্থবির হযে পড়ে ভারতের পার্লামেন্ট কার্যক্রম। এমনকি প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বিরুদ্ধে এ ব্যাপারে নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ ওঠে এবং দেশটির সুপ্রিম কোর্ট তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেয়।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।