আিম নতুন, আমােক ভয় েদখােবন না। ভয় েদখােল হািরেয় যাব.................. পৃথিবীর সৃষ্টির শুরু থেকেই মানুষের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাওয়া প্রয়োজন হয়ে পরে। তখন তারা পায়ে হেটে গমনাগমনের কাজ চালাতেন। ধীরে ধীরে আবিস্কার হয় ঘোড়া, গাধা, উট, হাতি গরুর গাড়ীতে চড়ে এক স্থান থেকে অন্যত্র যাওয়া এমনকি মালামাল বহন থেকে শুরু করে ব্যবসা বাণিজ্যের কাজও করতেন। তার পরে শুরু হয় সভ্যতার জগতে জাহাজ, লঞ্চ, ষ্টিমার, বাস, ট্রেন ইত্যাদি আবিস্কার করে মানুষের চলাচল অতি দ্রুত গতিতে পরিনত করে দেয় আমাদের বিজ্ঞান ও বিজ্ঞানীরা।
সত্যিকার অর্থে আমার লেখাটা কোন বাহন সৃষ্টির আদি কথা নিয়ে নয়, আমি যা লিখে বুজাতে চেয়েছি আমাদের চার পাশের যান্ত্রিক অথবা পেশি শক্তি চালিত বাহনের সৃষ্টি যানজটের কথা। ধরুন আশুলিয়া/সাভার তেকে ঢাকা/যাত্রাবাড়ী র দূরুত্ব বড়জোর ৫০ কিঃমিঃ হবে। আর যদি সাভার/আশুলিয়া থেকে কুমিল্লার দূরুত্ব হবে ১৩০ - ১৫০ কিঃ মিঃ সেই হিসেবে গাড়ীতে সময় লাগার কথা আশুলিয়া/সাভার থেকে যাত্রাবাড়ী কিংবা ঢাকা ০ পয়েন্টে যেতে সর্বোচ্চা ১ ঘন্টা অথচ সেখানে সময় লাগছে ৩ তেকে ৪ ঘন্টা। আর যদি আশুলিয়া/সাভার থেকে কুমিল্লার কথা বলা হয় সেই ক্ষেত্রে ১২০ - ১৫০ কিঃ মিঃ যেতে সময় লাগার কথা সর্বোচ্চ ৩ ঘন্টা সেই যায়গায় সময় লাগছে ৮ - ১০ ঘন্টা এই যদি হয় আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ তবে এনালগ হলে কি হতো এই বাংলাদেশের অবস্থা একবার চিন্তা করুন। অথচ আমরা যদি বহিঃবিশ্বের দিকে একটিবার তাকাই তাহলে দেখা যাবে যে একেকজনের বাসস্থান থেকে তার কর্মস্থল ১০০ থেকে ৩/৪ কিঃমিঃ দূরত্বে তাদের কর্মস্থল তারা প্রতিদিনই বাসা/বাড়ি থেকে গাড়ী যোগে অফিস করে থাকেন।
আমাদের দেশের যারা নিতিনির্ধারক, সরকারী আমলা, মন্ত্রী নেতারা এত কিছু শিখে আসেন বহিঃবিশ্বের কালচার/রাষ্ট পরিচালনা থেকে একটিবারের জন্য আমাদের দেশের নিতিনির্ধারকরা বহিঃবিশ্বের যোগাযোগ ব্যবস্থা থেকে শিক্ষা নিতে পারেনা। তবে আমরা সকল বাঙ্গালী একটি বারের জন্যকি তাদের শিক্ষা নেওয়ার ব্যপারে কোন আন্দোলন গড়তে পারিনা। যেমনি আন্দোলন হয়েছে প্রজন্ম চত্তর থেকে। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।