চোখে যা দেখি, কানে যা শুনি, তা নিয়ে কথা বলবোই ! কেরানীগঞ্জের হেল্পলাইন কোপারেটিভ সোসাইটি হাজার হাজার মানুষকে ফতুর করে চলে গেল । সোসাইটি বিভিন্ন মেয়াদে লোকজনের নিকট হতে আমানত গ্রহন করে অতিরিক্ত মুনাফা প্রদান করত, ডিপিএস এর মত আমানত জমা রাখতো । সমাজের সহায়-সম্বলহীন মানুষ সমবায় বিভাগের রেজিষ্ট্রেশন দেখে বিশ্বাস করে টাকা রেখে এখন পথের ভিখারী ।
গতকাল খবরে প্রকাশ, নরসিংদীর আইডিয়েল কোপারেটিভ সোসাইটিও লোকজনের জমানো টাকা নিয়ে চম্পট দিয়েছে । সেখানেও একই কথা ।
দেশে আইন করে সোসাইটি গুলোর শাখা বন্ধ করা যাচ্ছে না, কতিপয় সমবায় বিভাগের কর্মকর্তার জন্য । তাঁদের নাকের ডগায় দিব্যি শাখা খুলে জনগনকে প্রতারনা করছে তারা নির্বিকার । খোদ সিলেট শহরেই এ রকম হায় হায় সোসাইটির ৫টি শাখা বহাল তবিয়তে রয়েছে । সমবায় বিভাগের তরফ থেকে এই মুহুর্তে গন বিজ্ঞপ্তি জারী করে জনগনকে সর্তক করা হউক । পাশাপাশি শাখাগুলো বন্ধ করার ব্যবস্থাসহ তাদের বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থা নেয়া হউক ।
ডেসটিনি থেকে আমাদের বিভাগগুলো কি কিছুই শিখলো না ?
আর যেন খবরের শিরোনাম না হয় সোসাইটি কর্তৃক জনগন প্রতারিত হচ্ছে ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।