আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

বাজারে টাকা নেই



তাকী মোহাম্মদ জোবায়রে মুদ্রা বাজারে টাকার অকল্পনীয় সংকট দখো দয়িছে। ে নগদ টাকার তীব্র অভাবে দশিহোরা হয়ে পড়ছেে ব্যাংকগুলো। অভাব মটোতে উচ্চ সুদ হারে টাকা ধার নচ্ছিে ব্যাংকগুলো। গাতকালও বভিন্নি ব্যাংক র্সবােচ্চ ১৭৫ শতাংশ সুদ হারে ঋণ নয়িছে। ে র্অথাৎ প্রতি ১শ টাকার জন্য ব্যাংকগুলোকে সুদ দতিে হবে ১৭৫ টাকা।

এটা দশেরে ইতহিাসে র্সবোচ্চ। গতকাল গড় সুদ হার ছলি ১শ ৫০ শতাংশ। মঙ্গলবার এ হার ছলি ৬২ শতাংশ। এতে উচ্চ ঝুঁকতিে পড়ছে ব্যাংকগুলো। এ পরস্থিতিতিে ‘সাক্ষি গোপালরে’ ভূমকিায় অবর্তীণ হয়ছেে কতৃপক্ষ।

মুদ্রাবাজাররে এ পরস্থিতিতিে উদ্বগ্নি হয়ে পড়ছনে র্অথনীতবিদিরা। তাদরে মত,ে উচ্চ সুদ হারে ঋণ নয়িে বনিয়িোগ করলে ব্যয় বড়েে যাবে ব্যাংকগুলোরা। এর মাসুল গুণতে হবে সাধারণ গ্রাহকদরে। কারণ বাড়তি ব্যয় পুষয়িে নতিে ঋণরে সুদহার বাড়য়িে দবেে ব্যাংকগুলো। এতে বড়েে যাবে উৎপাদন ব্যয়।

লাগামছাড়া হয়ে যাবে মূল্যস্ফীত। ি শল্পিরে বাড়তি উৎপাদন ব্যয়রে ফলে আর্ন্তজাতকি অঙ্গনে প্রতযিোগতিা সক্ষমতা হারাবে বাংলাদশে। কমে যাবে রপ্তানি আয়। বন্ধ হবে শল্পি কারখানা। বাড়বে বকোরত্ব।

এ ব্যাপারে কতৃপক্ষরে যথাযথ পদক্ষপে নয়ো উচতি বলে মনে করছনে তারা। বাংলাদশে সরকাররে সাবকে র্অথ উপদষ্টো ও র্অথনীতবিদি ড. আকবর আলী খান এ বষিয়ে উদ্বগে প্রকাশ করে বলনে, কলমানি র্মাকটেে এত উচ্চ সুদহার হওয়া অস্বাভাবকি। এতে মুদ্রা বাজাররে শৃংখলা ভঙ্গেে পড়ব। ে বাংলাদশে ব্যাংককে এই অস্বাভাবকিতার নপেথ্য কারণ খুজে বরে করা উচতি বলে তনিি মন্তব্য করনে। এ বষিয়ে বাংলাদশে ব্যাংকরে সনিয়ির র্অথনতৈকি উপদষ্টো মো. আল্লাহ্ মালকি কাজমেী ইনকলিাবকে বলনে, বাংলাদশে ব্যাংক মুদ্রাস্ফীতি নয়িন্ত্রণ করতে চাচ্ছ।

ে এজন্য সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি অনুসরণ করা হচ্ছ। ে এর অংশ হসিবেে বাজার থকেে টাকা উঠয়িে নয়ো হচ্ছ। ে টাকা উঠয়িে নতিে দুই ধাপে সআিরআর ও এসএলআর ১ শতাংশ করে বাড়ানো হয়ছে। ে এর ফলে কলমানি সুদ হার র্সবােচ্চ ২৫ শতাংশ হতে পার। ে কন্তিু ১৭৫ শতাংশ র্পযন্ত হওয়া কোনভাবইে গ্রহণযোগ্য নয়।

এটা খুবই ঝুঁকপর্িূণ বলে তনিি মন্তব্য করনে। তনিি বলনে, ব্যাংকগুলো র্পূবইে তাদরে নগদ র্অথ বাজারে বনিয়িোগ করে ফলেছে। ে বভিন্নি খাতরে টাকা গয়িে জমা হয়ছেে পুঁজবিাজার। ে ফলে একদকিে অস্বাভাবকি হয়ে পড়ছে পুঁজবিাজার। অন্যদকিে মূল্যস্ফীতি লাগামহীন হয়ে পড়ার তীব্র আশঙ্কা দখো দয়িছে।

ে তাই বাজার থকেে নগদ র্অথ উঠয়িে নচ্ছিে ব্যাংকগুলো। এ উদ্যোগরে ফলে হয়তো কছিুদনি আন্তব্যাংক মুদ্রা বাজার অস্থরি থাকব। ে তবে তারল্য প্রবাহ কমব। ে একসময় বাধ্য হয়ে ব্যাংকগুলো পুঁজবিাজারে বনিয়িোগ কময়িে দবে। ে ফলে পুঁজবিাজারওে র্অথরে প্রবাহ কম।

ে এতে পুঁজবিাজারওে কছিুটা স্বাভাবকি অবস্থা ফরিে আসব। ে নয়িন্ত্রণে আসবে মূল্যস্ফীত। ি সআিরআর ও এসএলআর বাড়ানোর বষিয়ে বভিন্নি ব্যাংকরে অভযিোগরে প্রক্ষেতিে তনিি বলনে, ভারত ১ বছররে মধ্যে ৬ বার সআিরআর ও এসএলআর বাড়য়িছে। ে চীন বাড়য়িছেে ৫ বার। সখোনে আমরা মাত্র দুই বাড় বাড়য়িছে।

ি তাও প্রতবিারে মাত্র দশমকি ৫ শতাংশ কর। ে সাধারণত ঈদরে আগে ব্যাংকগুলোতে টাকার চাহদিা বড়েে যায়। এসময় গ্রাহকদেরে টাকার চাহদিা বড়েে যাওয়ায় ব্যাংক থকেে বশেি টাকা উত্তোলন কর। ে গ্রাহকদেরে বশেি টাকার চাহদিা মটোতে চাপে পড়ে ব্যাংকগুলো। এসময় কছিু ব্যাংকরে নগদ র্অথরে সংকট দখো দয়ে।

সংকট মোকাবলোয় এসব ব্যাংক অন্য ব্যাংকরে কাছ থকেে টাকা ঋণ নয়ে যাকে কলমানি র্মাকটে বলা হয়। চাহদিা বাড়ায় এ র্মাকটেে সুদ হার বড়েে যায়। গত ঈদরে র্পূবে এ র্মাকটেরে র্সবােচ্চ সুদহার ছলি ২৮ শতাংশ। তবে এখন ঈদ নইে। তবুও কলমানি সুদ হার অস্বাভাবকি বশে।

ি এর কারণ হসিবেে পুঁজবিাজারে ব্যাংকগুলোর অতরিক্তি বনিযিোগকে দায়ী করছনে অনকে। ে বাংলাদশে ব্যংক প্রতদিনি ৪ থকেে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রপেো ও বশিষে তারল্য সহযোগতিার আওতায় সংকটে পড়া ব্যাংকগুলোকে ধার দচ্ছি। ে এজন্য ব্যাংকগুলোকে সুদ দতিে হয় সাড়ে ৫ শতাংশ। বাংলাদশে ব্যাংকরে তথ্যমত,ে গতকাল বাংলাদশে ব্যাংক রপেোর মাধ্যমে ব্যাংকগুলোকে দয়িছেে ২ হাজার ১৫৫ কোটি ৮৫ লাখ টাকা। তবে রপেোর চাহদিা ছলি ৯ হাজার ২০৭ কোটি টাকা।

আর গতকাল বাংলাদশে ব্যাংক তারল্য সহায়তা দয়িছেে ৩ হাজার ৮শ ৯৯ কোটি টাকার। এটা বাজাররে চাহদিার সমান ছলি। ব্যাংকগুলোর নগদ টাকার এ ভয়াবহ সংকটরে কারণ হসিবেে বাংলাদশে ব্যাংকরে ডপেুটি গর্ভনর জয়িাউল হাসান সদ্দিকিী বলনে, সআিরআর হার বাড়ানোর কারণে সাময়কিভাবে এ সমস্যা দখো দয়িছে। ে আমরা সংকোচনমূলক মুদ্রানীতি গ্রহণ করছে। ি এর অংশ হসিবেে সআিরআর ও এসএলআররে মাধ্যমে বাজার থকেে টাকা উঠয়িে নয়ো হচ্ছ।

ে তবে এই মুর্হূতে ব্যাংকগুলোকে চাহদিামতো টাকা ধার দলিে উদ্দশ্যে ব্যহত হব। ে সরকাররে চাহদিা পূরণরে জন্য ডলিার ব্যাংকগুলোর চাহদিামতো তারল্য সরবরাহ দয়ো হচ্ছ। ে তবে রপেো সহায়তা দয়ো হচ্ছে চাহদিার ২০ থকেে ২৫ শতাংশ র্পযন্ত। এদকিে ব্যাংকাররা কলমানি সুদ হার বড়েে যাবার জন্য বাংলাদশে ব্যাংককে দায়ী করছেনে। তাদরে মত,ে এমনতিইে আমদানি ব্যয় বড়েে যাওয়ায় ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকার সংকট চলছ।

ে এ কারণে প্রায় প্রতদিনিই রপেো এবং বশিষে তারল্য সহযোগতিার আওতায় বাংলাদশে ব্যাংক থকেে ধার নতিে হচ্ছ। ে এ পরস্থিতিতিে মূল্যস্ফীতি নয়িন্ত্রণলে নামে কবেন্দ্রীয় ব্যাংকরে কাছে বাধ্যতামূলক নগদ জমার হার বা সআিরআর হার বাড়নোর ফলে ব্যাংকগুলোতে নগদ টাকার সংকট আরো বড়েে গছে। ে এদকিে বাংলাদশে ব্যাংক আগরে মতো রপেো দচ্ছিে না। তাদরে প্রতদিনিরে সহায়তার মাত্র ২৫ শতাংশ দয়ো হচ্ছ। ে এই সংকট মটোতে কলমানি র্মাকটেরে দারস্থ হচ্ছে ব্যাংকগুলো।

এতে বড়েে যাচ্ছে সুদরে হার। পুনঃনর্ধিারতি সআিরআর ও এসএলআর হার গতকাল থকেে র্কাযকর হয়ছে। ে গতকাল ব্যাংকগুলোকে দনৈকি ভত্তিতিে সাড়ে ৫ শতাংশরে পরর্বিতে ৬ শতাংশ সআিরআর এবং সাড়ে ১৮ শতাংশরে পরর্বিতে ১৯ শতাংশ এসএলআর জমা রাখতে হয়ছে। ে এতে বাংলাদশে ব্যাংকরে হাতে অতরিক্তি ২ হাজার কোটি টাকা চলে এসছে। ে ### http://www.dailyinqilab.com


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.