মহেঞ্জোদারোর মাটির পুতুল আর হরপ্পার ছাইদানিতে
গল্পটা ঘুমিয়ে ছিলো পাঁচ হাজার বছর। এরপর পুন্ড্রু’র
বসুবিহার, ময়নামতি মহাস্থান আর পাহাড়পু্রের পোড়ামাটি
ফলকে, জাতিতাত্বিক টেরাকোটায়,গল্পটি বেড়ে ওঠে কালান্তর,
অষ্টপ্রহর। নিজের স্রোতের কাছে প্রতিটি গল্পেরই কিছু দায়বদ্ধতা
থাকে, কালের কল্লোল সে অস্বীকার করে না কখনো, করতে পারে না।
এভাবেই আমাদের গল্পটাও বেড়ে ওঠে, বেড়ে ওঠতে হয়;
মাটি আর মানুষের কালজয়ী গল্পগুলো এরকমই হয়।
এরপর ...
গল্পের এ অংশটুকু সকলেরই জানা...
একদিন....গল্পের জীবনে নামে ভয়ংকর পঁচিশের রাত.....
সুশোভিত গল্পটা তছনছ করে রাতের সূর্য হয় আরো বেশী লাল
আঙিনায় পড়ে থাকে ঘন-কালো সবুজের লাল-সাদা কাল।
সেই থেকে আমাদের গল্প মানেই....সবুজ খোলা প্রান্তর...
বিজয়ের গল্প মানেই.....সূর্যলাল তিরিশ লক্ষ নদী ...
গল্পটা এখানেও শেষ হতে পারতো
কিন্তু বিজয়ের গল্পে কোনো শেষ শব্দ নেই...কোনো কালেই...
অশেষ... অক্ষয়....
মাটি আর মানুষের কালজয়ী গল্পগুলো এরকমই হয়..
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।