শেখ হাসিনার মুখ তার ক্ষতির অন্যতম কারণ। মাঝে মাঝে প্রায়ই লাগামহীন কথা বলে থকেন। উনি বাংলাদেশের বাস্তবতা বুঝতে চান না। বাংঙ্গালী যে অনেক ধুর্ত এবং চালাক তা উনার বোঝার ক্ষমতা নাই। বাংলাদেশ হল হিপোক্রেটদের দেশ।
এখানে সবাই সব করবে কিন্তু মুখে মিথ্যা না বললে সে স্মার্ট হতে পারেনা। আপনি যদি বন্ধুকে জিজ্ঞাস করেন কোথায় যাও সে যদি ধানমন্ডী যায় ইচ্ছে করে বলবে মিরপুর যাই। এই হল আমাদের বেশীরভাগ লোকের কালচার। এই দেশে চোখে চশমা পড়ে টুলটুল গাল ভরে চুপচাপ থাকলেই জ্ঞানী হওয়া যায়। লোক জন বলবে ভারভার্তিক।
বিদেশের প্রধানমন্ত্রীরা কত কথা বলেন হাসি ঠাট্টা করেন। যা বিশ্বাস করেন তা বলেন। কিন্তু আমাদের এখানে তার উল্টা।
শেখ হাসিনার ঐভাবে ইউনুসকে ব্যক্তি আক্রমন আমার পছন্দ হয়নাই। তিনি অধিকতর তদন্ত শেষ মন্তব্য করতে পারতেন।
কিন্তু কিছু একটা বলার দরকার ছিল এই সব লোকদের বিরুদ্বে যারা নিজেরা গরীব জনগনকে সুন্দরভাবে ব্যবহার করে ক্লিনটন পরিবারের তদ্বিরে নোবেল পান । আবার সেই নোবেল পেয়েছেন শান্তিতে। একদিকে গোটা দেশের মানুষই ইউনুসের নোবেল প্রাপ্তিতে খুশি হয়েছিল। কিন্তু অন্যদিকে ইউনুস যে হাসিনা-খালেদা চক্র থেকে কোনক্রমেই উৎকৃষ্ট নয় তার প্রমান হল। সে দীর্ঘদিন গ্রামীন ব্যাংকের এমডির পদ দখল করে আছে।
বাংলাদেশ ব্যাংকের সভাগুলিতে উনি উপস্থিত হন না গত কয়েক বছর। এরপরে এল উনার নরওয়ে কেলেংকারির খবর।
আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভয়ংকর লাগে এই লোকটাকে যখন দেখি সে প্রত্যেকটি সরকারকে তেল মর্দন করে। এই নীতিহীন লোকটাকে দেখেছেন কোনদিন সামরিক সরকারের বিরুদ্বে কথা বলতে। কোনদিন দেখেছেন হাসিনা খালেদা সরকারের কোন অগনতান্ত্রিক সিদ্বান্তের বিরুদ্বে কোন গঠনমুলক কথা বলতে।
র্যাব যেভাবে বিনাবিচারে মানুষ মেরে যাচ্ছে তার বিরুদ্বে একটি শব্দ উচ্চরন করতে। তবু তিনি নোবেল পান। মহাত্মা গান্ধিরা পান না। কারন ইউনুসই একমাত্র শান্তি এনেছেন দেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন। গ্রামীন ব্যাংকের টাকায় কার কার ভাগ্য পরিবর্তন হয়েছে।
আপনি কতজনকে যানেন যারা ইউনুসের তত্ত্ব দিয়ে নিজেদের স্বাবলম্বী করেছে।
ঢাকার মেয়র সাদেক হোসেন খোকার বিরুদ্বে যখন দূর্নিতির চরম অভিযোগ চলছে। এই ইউনুস খোকার দেয়া সংর্বধনাতে গিয়ে একজন দূর্নিতিবাজ থেকে ফুল নিলেন। যার কোন নৈতিকতা নেই তাকে নিয়ে আশারও কিছু নাই।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।