এবার আওয়ামীলীগ সরকার অনেক এগ্রেসিভ। তারা চাইছে যে ভাবেই হোক কোন বিরোধী দল ঘুরে দাড়ানোর আগেই ভারতের স্বার্থ সংরক্ষনে যা করার করে নিতে হবে। ট্রানজিট তারই একটি প্রক্রিয়া।
কেন ট্রানজিট বাংলাদেশের স্বার্থ পরিপন্থি?
ভারত যে রাজ্য গুলোর কারণে এই সুবিধা চাচ্ছে,সেগুলোতে বর্তমানে বাংলাদেশের পণ্যেরই বাজার। হয়তো সব বৈধ পথে যায়না।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত টাকাটা আমাদের দেশেই আসছে। যেই মাত্র ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দিবে, সাথে সাথে বাংলাদেশ তার পণ্যের বাজার হারাবে।
অন্যদিকে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা বাংলাদেশের থেকে অনেক শক্তিশালী। যখন বাংলাদেশে কোন কোন্দল বাজাতে চাইবে, পণ্যের কথা বলে যে ট্রাক যাচ্ছে, পথে এক ট্রাক অস্ত্র ফেলে দিতে তাদের তেমন কোন অসুবিধা হবে না।
এছাড়া ভারতের সাথে আমরা শক্তিতে অনেক পিছিয়ে আছি।
ভারতকে সোজা করার রাস্থা হলো যখন ভারত সমস্যা শুরু করবে, তখন তাদের বিচ্ছিন্নতাবাদিদের সাহায্যের হুমকি দেওয়া বা থাকার সুযোগ করে দেওয়া। ট্রানজিট দিলে আর সেই অবস্থা কখনই থাকবে না। বর্তমান সরকার প্রথম থেকেই চাইছে দেশ নয় ভারতের স্বার্থ। আর তাই বিএসএফ এর মহাপরিচালক আমাদের দেশে এসে আমাদের ছোট করার সাহস দেখায়। আর আমাদের মন্ত্রিরা মিন মিনে গলায় বলছে প্রতিদিন সীমান্তে মানুষ না মেরে একটু কম মারলে হয়না!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।