আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

রক্ষক যখন ভক্ষক...

দুঃখ সুখ, অহম খেলা খেলছে মানুষ, যখন তখন, বাঊন্ডুলে, ভাবনা গুলোয় বিভোর আমার, আপন ভুবন।

সবাইকে একটা বিষয় ব্লগ এ লিখার অনুরোধ করছি। আজ অফিস থেকে সন্ধায় বাসায় ফেরার পথে দেখলাম একটা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামনের টি স্টলে দাড়িয়ে চা খেতে থাকা অবস্থায় ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের এম বি এ এর কয়েকজন স্টুডেন্টকে বিনা কারনে পুলিশ তল্লাশি চালায়, বিনাকারনে কেন বল্লাম কারন স্টুডেন্টদের আমি চিনি। এগিয়ে গেলাম, একজন পুলিশ বলল ওরা সন্দেহ জনক ভেবে চেক করছে। কিছু পরই পুলিশের কর্মকর্তা বল্লল আপনাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আছে।

স্টুডেন্টরা হতবাক হয়ে গেল সাথে দাড়ানো সবাইও খুব হতবাক হল। আমি বল্লাম কি অভিযোগ তারা কোন উত্তর দেয় না। সেখানে একজন মাঝারি বয়সের ভদ্রলোক। পুলিশের একজন হাবিলদার তাকে ডেকে বল্লল কিছু দিয়ে দিতে। তিনি প্রতিবাদ করলেন সাথে সাথে স্টুডেন্টরা সহ উপস্থিত সবাই শুনে প্রতিবাদ করায় পুলিশ ৩ জন স্টুডেন্টকে পিকআপ এ তুলে থানায নিয়ে যায় এবং বিনা কারনে রাত ১১টা পর্যন্ত আটক করে রাখে।

পরে উপর মহলের হস্তক্ষেপে তারা ছাড়া পায়। এখন প্রশ্ন হল পুলিশ যেখানে রয়েছে মানুষের রক্ষার জন্য সেখানে নিরিহ মানুষ কে হয়রানির মানে কি? আর টাকা চাওয়া আর চাঁদাবাজি কি একই কথা নয়। তাহলে কি বলা যায় যে পুলিশ চাদাবাজের চেয়েও বড় চাঁদা বাজ। সন্ত্রাসিদের তো চাঁদাবাজি করতে লাইন্সেস লাগে না আর পুলিশ কি লাইন্সেস ধারি চাদাবাজ। ব্লগের সবাই কে একটা অনুরোদ আসুন পুলিশের এই সব কর্মকান্ডের বিষয়ে লিখে প্রতিবাদ করি।

হয়ত আমি আপিনিও এদের কু কর্মের স্বীকার হতে পারি যে কোন মূহুর্তে। আর কত সহ্য করা যায়..? এখনো কি আমাদের প্রতিাবাদ করার সময় হয় নি...? প্রশ্নটা সবার কাছে...আর সবাই কে এই বিষয়ে লেখার বিনিত অনুরোধ করছি।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।