বাউল সাধক ও শিল্পী শাহ আবদুল করিমের জীবন, সাধনা, দর্শন ও কর্মকে উপজীব্য করে রচিত নাটক ‘মহাজনের নাও’র সফল মঞ্চায়ন হয়েছে। কথাশিল্পী, লেখক ও নাট্যকার শাকুর মজিদ রচিত এ নাটকটি মূলত দেহতত্ত্বনির্ভর, যাতে শিল্পীর জীবনের নানা জটিলতা, সংকট এবং তার থেকে উত্তরণের বিষয়গুলো প্রকাশ পেয়েছে। ব্রিটিশ আমলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে শিল্পীর এ জগতে আবির্ভাব। অত্যন্ত দরিদ্র অবস্থায় সংগ্রামমুখর জীবনে শিল্পী নিজেকে আবিষ্কার এবং সৃষ্টিকর্তাকে খোঁজার চেষ্টা করেছেন। এ প্রচেষ্টাতেই তিনি জীবনভর সাধনা করেছেন।
সোমবার রাতে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীর এক্সপেরিমেন্টাল হলে প্রথমবারের মতো মঞ্চস্থ হওয়া ‘মহাজনের নাও’ দেখতে দর্শকদের ছিল উপচেপড়া ভিড়। শুরু থেকে শেষপর্যন্ত নাটকের সংলাপগুলো ছিল ছন্দময়। মাঝে মাঝে ছিল শাহ করিমের বিভিন্ন গানের সংযোজন। সবমিলিয়ে গোটা নাটকটি ছিল খুবই উপভোগ্য। নাটকটি মঞ্চে আনে সুবচন নাট্য সংসদ।
এটি নির্দেশনা দেন ও পরিকল্পনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রভাষক সুদীপ চক্রবর্তী। নাটকের প্রায় সব শিল্পীই কস্টিউম হিসেবে বাউল পোশাক ব্যবহার করেছেন। আবহসঙ্গীত করেন আহসান হাবীব নাসিম। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন আহাম্মেদ গিয়াস, রূপা নাসরিন, ইমতিয়াজ শাওন, লিঠু রানী মণ্ডল, ফজলুল হক রাসেল, ইমরান হোসেন, তানভীর, সোহেল, সালাউদ্দীন, মেহেদী, লিনা, পান্থ, পাভেল, নোবেল, তানিম, প্রশ্ন, রফিক, আনসার, আসাদ, হাসান সোহাগ প্রমুখ। নাট্যকার শাকুর মজিদ বলেন, নাটকটি লেখার জন্য তিনি বেছে নেন গীতি কবিতার ছন্দ ‘পয়ার’।
এতে বাংলা নাটকের সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের পাশাপাশি বিদেশী প্রয়োগকলাও যোগ করা হয়েছে। বাউল সাধক ও শিল্পী শাহ আবদুল করিমের জীবন, সাধনা, দর্শন ও কর্মকে উপজীব্য করে রচিত নাটক ‘মহাজনের নাও’র সফল মঞ্চায়ন হয়েছে। কথাশিল্পী, লেখক ও নাট্যকার শাকুর মজিদ রচিত এ নাটকটি মূলত দেহতত্ত্বনির্ভর, যাতে শিল্পীর জীবনের নানা জটিলতা, সংকট এবং তার থেকে উত্তরণের বিষয়গুলো প্রকাশ পেয়েছে। ব্রিটিশ আমলে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন সময়ে শিল্পীর এ জগতে আবির্ভাব। অত্যন্ত দরিদ্র অবস্থায় সংগ্রামমুখর জীবনে শিল্পী নিজেকে আবিষ্কার এবং সৃষ্টিকর্তাকে খোঁজার চেষ্টা করেছেন।
এ প্রচেষ্টাতেই তিনি জীবনভর সাধনা করেছেন। সোমবার রাতে রাজধানীর শিল্পকলা একাডেমীর এক্সপেরিমেন্টাল হলে প্রথমবারের মতো মঞ্চস্থ হওয়া ‘মহাজনের নাও’ দেখতে দর্শকদের ছিল উপচেপড়া ভিড়। শুরু থেকে শেষপর্যন্ত নাটকের সংলাপগুলো ছিল ছন্দময়। মাঝে মাঝে ছিল শাহ করিমের বিভিন্ন গানের সংযোজন। সবমিলিয়ে গোটা নাটকটি ছিল খুবই উপভোগ্য।
নাটকটি মঞ্চে আনে সুবচন নাট্য সংসদ। এটি নির্দেশনা দেন ও পরিকল্পনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যতত্ত্ব বিভাগের প্রভাষক সুদীপ চক্রবর্তী। নাটকের প্রায় সব শিল্পীই কস্টিউম হিসেবে বাউল পোশাক ব্যবহার করেছেন। আবহসঙ্গীত করেন আহসান হাবীব নাসিম। নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেন আহাম্মেদ গিয়াস, রূপা নাসরিন, ইমতিয়াজ শাওন, লিঠু রানী মণ্ডল, ফজলুল হক রাসেল, ইমরান হোসেন, তানভীর, সোহেল, সালাউদ্দীন, মেহেদী, লিনা, পান্থ, পাভেল, নোবেল, তানিম, প্রশ্ন, রফিক, আনসার, আসাদ, হাসান সোহাগ প্রমুখ।
নাট্যকার শাকুর মজিদ বলেন, নাটকটি লেখার জন্য তিনি বেছে নেন গীতি কবিতার ছন্দ ‘পয়ার’। এতে বাংলা নাটকের সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের পাশাপাশি বিদেশী প্রয়োগকলাও যোগ করা হয়েছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।